উত্তর : কবুল রোজা একমাত্র আল্লাহর জন্য, এর বদলা আল্লাহ নিজ হাতে দেবেন। এ ছাড়াও পরকালীন ফল সম্পর্কে রাসূল সা. বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রমজান মাসের রোজা ঈমান ও সওয়াব লাভের চেতনা সহকারে আদায় করবে, তার পূর্ববর্তী ও পরবর্তী গোনাফ মাফ হয়ে যাবে।’ মোটকথা, রোজা রাখতে হবে ঈমান সহকারে যে, তা আল্লাহপাক ফরজ করেছন। তা অবশ্যই পালন করতে হবে। রোজা রাখার ফলেই আল্লাহর সন্তুষ্টি ও রেজামন্দি অর্জন করা সহজতর হয়। তা ছাড়া রোজা রাখতে হবে এহতেছাব বা দৃঢ়সঙ্কল্প সহকারে। কেননা, মাকবুল রোজার বিনিময় আল্লাহপাক কতখানি প্রদান করবেন, তা কেবল তিনিই জানেন। তাই রোজা পালনের অফুরন্ত বিনিময় লাভের প্রত্যাশাকে দৃঢ় হতে দৃঢ়তর করে তুলতে হবে।
প্রমাণপঞ্জি: মুসনাদে আহমাদ, সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম, জামে তিরমিজী, সুনানে আবু দাউদ : কিতাবুস সাওম।
উত্তর দিয়েছেন : মুমতাজুল ফুকাহা এ কে এম ফজলুর রহমান মুনশী
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন