শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

খেলাধুলা

সুপার ওভারে ফাইনাল

বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৯

স্পোর্টস রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৫ জুলাই, ২০১৯, ১২:০৬ এএম

শেষ ওভারের নাটকীয়তায় জমজমাট ফাইনালের নির্ধারনে জন্য সুপার ওভারে গেল খেলা। শেষ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ১৫ রান। কিন্তু ২ ছক্কা হাঁকানোর পরও ১৪ রানের বেশি নিতে পারেননি স্টোকস। তাই ম্যাচের ফল নির্ধারনের জন্য সুপার ওভারের স্বরাণাপন্ন হতে হয়। ইতিহাসে এবারই প্রথম সুপার ওভারে ফল নির্ধারন হচ্ছে। শেষ দুই ওভারে ৪টি উ্ইকেট তুলে নিয়ে দারুণভাবে ম্যাচে ফিরে আসে কিউইরা। তার আগে স্টোকস-বাটলারের জুটিতে ম্যাচ ইংল্যান্ডের নিয়ন্ত্রেণেই ছিল।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

নিউজিল্যান্ড: ২৪১/৮ (৫০ ওভার)(গাপটিল ১৯, নিকলস ৫৫, উইলিয়ামসন ৩০, টেলর ১৫, লাথাম ৪৭, নিসাম ১৯, গ্রান্ডহোম ১৬, স্যান্টনার ৫*, হেনরি ৪, বোল্ট ১*; ওকস ৯-০-৩৭-৩, আর্চার ১০-০-৪২-১, প্লাঙ্কেট ১০-০-৪২-৩, উড ১০-১-৪৯-১, রশিদ ৮-০-৩৯-০, স্টোকস ৩-০-২০-০)

ইংল্যান্ড: ২৪১/১০ (৫০ ওভার)(রয় ১৭, বেয়ারস্টো ৩৬, রুট ৭, মরগান ৯, স্টোকস ৮৪*, বাটলার ৫৯, ওকস ২, প্লাঙ্কেট ১০, আর্চার ০, রশিদ ০, উড ০; বোল্ট ৯-০-৬৭-০, হেনরি ১০-২-৪০-১, গ্রান্ডহোম ১০-২-২৫-১, ফার্গুসন ১০-০-৫০-৩, নিসাম ৭-০-৪৩-৩, স্যান্টনার ৩-০-১১-০)

নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচে ফেরালেন ফার্গুসন

ব্যক্তিগত দশম ওভারের প্রথম বলেই ওকসকে ফিরিয়ে নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচে ফেরালেন ফার্গুসন। ২ রান করে লাথামের ক্যাচে পরিণত হয়ে ফেরেন তিনি। স্টোকস ৫৬ রানে অপরাজিত আছেন।

৪৬.২ ওভারে সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২০৪ রান।

বড় জুটি ভাঙলেন ফার্গুসন

স্টোকস-বাটলারের ১১০ রানের জুটি ভাঙলেন ফার্গুসন। ৪৫তম ওভারে ৫৯ রান করা বাটলারকে সাউদির ক্যাচে পরিণত করে ব্যক্তিগত দ্বিতীয় উইকেট তুলে নিলেন এই পেসার। স্টোকস ৫১ ও ওকস ০ রানে খেলছেন।

স্টোকস-বাটলারের জোড়া ফিফটিতে জয়ের কাছে ইংল্যান্ড

স্টোকস-বাটলারেরে জোড়া ফিফটিতে জয়ের অনেক কাচে পৌছে গেছে ইংল্যান্ড। ইতিমধ্যে এই জুটি ১০০ রান পেরিয়েছে। দুই ব্যাটসম্যান পূর্ণ করেছেন তাদের ব্যক্তিগত পঞ্চাশ রানের ইনিংসও। স্টোকস ৫০ রানে ও বাটলার ৫৩ রানে খেলছেন।

দলীয় সংগ্রহ ৪৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১৮৯ রান। জয়ের জন্য প্রয়োজন ৩৬ বলে ৫৩ রান।

স্টোকস-বাটলারের ব্যাটে এগোচ্ছে ইংল্যান্ড

দলীয় ৮৬ রানে অধিনায়ক মরগানের বিদায়ের পর স্টোকস-বাটলারের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ইংল্যান্ড। এই দুই ব্যাটসম্যান ৫১ রানের জুটি গড়ে দলকে এগিয়ে নিচ্ছেন। স্টোকস ২৯ রানে ও বাটলার ২৩ রানে অপরাজিত আছেন।

দলীয় সংগ্রহ ৩৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১৩৭ রান।

মরগানকে ফিরিয়ে নিয়ন্ত্রন নিউজিল্যান্ডের

প্রথম থেকেই ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের চেপে ধরেছে কিউই বোলাররা। নিয়মিত বিরতিতে একের পর এক ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়ে দিয়েছেন নিউজিল্যান্ড বোলাররা। এবার সেই তালিকায় যোগ দিলেন ইংলিশ অধিনায়ক মরগান। নিসামের ২৪তম ওভারের প্রথম বলেই ফার্গসনের ক্যাচে পরিণত হয়ে মাঠ ছাড়েন ইংলিশ দলপতি। এই উইকেট পতণের ফলে ম্যাচে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে নিউজিল্যান্ড। স্টোকস ৫ রানে ও বাটলার ৩ রানে অপরাজিত আছেন।

দলীয় সংগ্রহ ২৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৮৯ রান। জয়ের জন্য আরও প্রয়োজন ১৫৩ রান।

ইংল্যান্ডকে চাপে ফেললেন ফার্গুসন

২৪২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে রয়, রুটের পর ফিরে গেলেন বেয়ারস্টোও। ফার্গুসনের ব্যাক অফ লেন্থের বলে ইনসাইড এজ বোল্ড হয়ে ফিরে যান ৩৬ রান করা বেয়ারস্টো। মরগান ৯ রানে ও স্টোকস ১ রানে অপরাজিত আছেন।

দলীয় সংগ্রহ ২২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান। জয়ের জন্য আরও প্রয়োজন ১৬০ রান।

রুটকে ফেরালেন গ্রান্ডহোম

৩০ বলে ৭ রান নিয়ে ফিরলেন রুট। গ্রান্ডহোমের বলে লাথামের ক্যাচে পরিণত হয়ে ফরেন তিনি। বেয়ারস্টো ৩২ রানে ও মরগান ৪ রানে অপরাজিত আছেন।

দলীয় সংগ্রহ ১৮ ওভার শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ৬৩ রান।

রয়কে ফিরিয়ে দিলেন হেনরি

ইংলিশ বিধ্বংসী ওপেনার রয়কে ফেরালেন হেনরি। ম্যাচে নিজেদের নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করতে হলে নিয়মিত বিরতিতেই উইকেট নিতে হবে কিউইদের। ১৭ রান করে ফেরেন রয়। ব্যাট করতে নেমেছেন রুট। বেয়ারস্টো ১০ রানে অপরাজিত আছেন।

ইনিংসের প্রথম বলেই ফিরতে পারতেন জেসন রয়। ট্রেন্ট বোল্টের দুর্দান্ত এক বলে এলবিডাব্লিউর ফাঁদে প্রায় পড়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু রিভিউতেও আম্পায়ার্স কলে বেঁচে যান অল্পের জন্য।

দলীয় সংগ্রহ ৬ ওভারে ১ উইকেটে ২৮ রান।

শিরোপা জিততে ইংল্যান্ডের লক্ষ্য ২৪২

টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৪১ রানে আটকে যায় নিউজিল্যান্ড। শিরোপা জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ২৪২ রান। তবে পিচে ঘাসের আধিক্য থাকায় রানের লক্ষ্য তা্ড়া করা সহজ হবে না স্বাগতিকদের জন্য। তাছাড়া ইতিপূর্বে তিনবার ফাইনালে হেরেছে ইংল্যান্ড। তিনবারই রান তাড়া করতে গিয়ে। তাই ইতিহাস অন্তত মরগানদের পক্ষে নেই। ১৯৭৯ সালের ৬০ ওভারের বিশ্বকাপে ২৮৭ রানের টার্গেটে ১৯৪ রানেই থামে ইংলিশদের রান তাড়া। ১৯৮৭ সালে অজিদের ২৫৪ রানের জবাবে ২৪৬ রানেই শেষ করে ইংল্যান্ড। বিশ্বকাপের ফাইনালে এখন পর্যনন্ত এটাই তাদের বড় সংগ্রহ। শেষবার ১৯৯২ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের ১৪৯ রানের বিপরীতে ২২৭ রানে গুটিয়ে যায় ইংল্যান্ড।

গ্রান্ডহোমকে ফেরলেন ওকস

৪৭তম ওভারে ব্যক্তিগত ১৬ রানে ওকসের বলে ভিন্সের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন গ্রান্ডহোম। লাথাম ৪৪ রানে অপরাজিত আছেন। স্যান্টনার খেলছেন ০ রানে।

দলীয় সংগ্রহ ৪৭ ওভারে ৬ উইকেটে ২২০ রান।

লাথামের ব্যাটে আশা দেখছে কিউইরা

নিসামে বিদায়ের পর দুর্দান্ত খেলছেন লাথাম। ৪৫ বলে ৩৯ রান নিয়ে অপরাজিত আছেন তিনি। একটি ছক্কা এ দু’টি চার আছে তার ইনিংসে। গ্রান্ডহোম ১২ রানে অপরাজিত আছেন।

দলীয় সংগ্রহ ৪৫ ওভারে ৫ উইকেটে ২১১ রান।

চাপ বাড়িয়ে ফিরলেন নিসাম

নিকলস, উইলিয়ামসনের পর এবার নিসামকেও ফেরালেন প্লাঙ্কেট। দুর্দান্ত খেলতে থাকা নিসামকে ১৯ রানে রুটের ক্যাচে পরিনত করে বিদায় করেন তিনি। তার ইনিংসে ৩টি বাউন্ডারি ছিল। লাথাম ২৩ রানে খেলছেন। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে এসেছেন গ্রান্ডহোম। নিসামের বিদায়ে চাপে পড়েছে নিউজিল্যান্ড।

দলীয় সংগ্রহ ৩৯ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭৩ রান।

উডসের প্রথম শিকার টেলর

আসরের শুরু থেকেই দলের প্রাণভোমরা ছিলেন উইলিয়ামসন ও টেলর। অধিনায়কের ফেরার পর বেশিক্ষন টিকতে পারলেন না টেলরও। ৩৪তম ওভারের প্রথম বলে লেগ বিফোরের শিকার হয়ে ফেরেন তিনি। মাঠ ছাড়ার আগে ১৫ রান করেন এই ডানহাতি। বলটি প্যাডের অনেক উপরে লাগলেও আউট দেন আম্পায়ার। কিন্তু পরে দেখা যায় বলটি স্ট্যাপের উপর দিয়ে যাচ্ছে। লাথাম ১১ রানে ও নিসাম ০ রানে খেলছেন।

দলীয় সংগ্রহ ৩৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১৪১ রান।

নিকলসকে ফেরালেন প্লাঙ্কেট

দুর্দান্ত খেলতে থাকা নিকলসকে বোল্ড করে ফেরালেন প্লাঙ্কেট। ৭৭ বলে ৫৫ রানের ইনিংস খেলার পথে তিনি ৪টি বাউন্ডারি হাঁকিয়েছেন। শুরু থেকে গাপটিল, এরপর উইলিয়ামসনের সঙ্গেও ভালো জুটি করে দলকে এগিয়ে নিয়েছেন তিনি। টেলর ৬ রানে ও লাথাম ০ রানে খেলছেন।

দলীয় সংগ্রহ ২৭ ওভারে ৩ উইকেটে ১১৮ রান।

রেকর্ড গড়েই থামলেন উইলিয়ামসন

অধিনায়ক হিসেবে এক আসরে সর্বোচ্চ রান করে থামলেন উইলিয়ামসন। ২০০৭ বিশ্বকাপে ১১ ইনিংসে ৫৪৮ রান করে এই রেকর্ডের মালিক ছিলেন শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তী মাহেলা জয়বর্ধনে। এবার তাকে টপকে যোওয়ার পরই ফিরলেন কিউই অধিনায়ক। প্লাঙ্কেটের বলে বাটলারের তালুবন্দী হয়ে ফেরার আগে তিনি ৩০ রান করেন। প্লাঙ্কেটে আবেদনে প্রথমে সাড়া দেননি আম্পায়ার ধর্মসেনা। পরে রিভিউ নিয়ে উইলিয়ামসনকে ফেরায় ইংল্যান্ড। ক্রিজে এসেছেন আরেক অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান রস টেলর। কিলস ৪৬ রানে ও টেলর ০ রানে খেলছেন।

দলীয় সংগ্রহ ২৩ ওভারে ২ উইকেটে ১০৩ রান। উইলিয়ামসনকে ফিরিয়ে নিকলসের সঙ্গে গড়া ৭৪ রানের জুটিও ভাঙেন প্লাঙ্কেট।

গাপটিলকে ফেরালেন ওকস

ব্যক্তিগত চতুর্থ ওভারের দ্বিতীয় বলে গাপটিলকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন ওকস। আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েও কোন লাভ হয়নি। ফেরার আগে ১৮ বলে ১৯ রান করেন গাপটিল। তার সঙ্গে কিউইরা রিভিউও হারাল। ক্রিজে এসেছেন অধিনায়ক উইলিয়ামসন। নিকলস ২০ রানে অপরাজিত আছেন।

দলীয় সংগ্রহ ৭ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ২৯ রান।

আম্পায়ারের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত, রিভিউতে বাঁচলেন নিকলস

ইনিংসের তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে কিউই ওপেনার নিকলসের প্যাডের উপরিভাগে লাগা একটি বলের বোলারের আবেদনে আউট দেন আম্পায়ার ধর্মসেনা। পরে গাপটিলের সঙ্গে আলোচনা করে রিভিউ নেন নিকলস। তাতে দেখা যায় বল স্প্যাম্পে আঘাতই করেনি। বেঁচে যান নিকলস। গাপটিল ৬ রানে ও নিকলস ২ রানে ব্যাট করছেন।

দলীয় সংগ্রহ ৩ ওভারে বিনা উইকেটে ১০ রান।

টস জিতে ব্যাটিংয়ে নিউজিল্যান্ড

টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইরিয়ামসন। ইংল্যান্ড অধিনায়ক এউইন মরগানও টসে জিতলে ব্যাটিং নিতেন বলে জানিয়েছেন। কোন দলই আজ মূল একাদশে পরিবর্তন আনেনি।

নিউজিল্যান্ড একাদশ: জেসন রয়, জনি বেয়ারস্টো, জো রুট, এউইন মরগান (অধিনায়ক), বেন স্টোকস, জস বাটলার (উইকেটরক্ষক), ক্রিস ওকস, রিয়াম প্লাঙ্কেট, জোফরা আর্চার, আদিল রশিদ, মার্ক উ্ড।

ইংল্যান্ড একাদশ: মার্চিন গাপটিল, হেনরি নিকলস, কেন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), রস টেলর, জেমস নিসাম, টম লাথাম (উইকেটরক্ষক), কলিন ডি গ্রান্ডহোম, মিচেল স্যান্টনার, ট্রেন্ট বোল্ট, লোকি ফার্গুসন।

এবারের বিশ্বকাপে লর্ডসে চারটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে ফাইনালের আগে। প্রতিটি ম্যাচেই প্রথমে ব্যাট করা দল জিতেছে।

শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড

বিশ্বকাপের ফাইনালে শিরোপা জয়ের জন্য ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড মুখোমুখি হবে। বাংলাদেশ সময় দুপুর সাড়ে তিনটায় লর্ডসে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে। ইংল্যান্ড এর আগে তিনবার ফাইনালে খেললেও বিশ্বকাপ ছুতে পারেনি। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ড গত আসরে সেমির জুজু কাটিয়ে ফাইল খেললেও হেরে যায় প্রতিবেশী অস্ট্রেলিয়ার কাছে। তবে এই ম্যাচের ফল যাই হোক না কেন, ক্রিকেট বিশ্ব যে নতুন চ্যাম্পিয়ন পাচ্ছে তা নিশ্চিতই বলা যায়। বিশ্বকাপের আগে অবশ্য এউইন মরগান এবং কেন উইলিয়ামসন দুই অধিনায়কই আছেন ফুরফুরে মেজাজে। শিরোপা জয়ের জন্য মরিয়া হয়ে আছে দল দুটোই।

পরিসংখ্যান:

ফাইনালের দুই প্রতিপক্ষের মুখোমুখি লড়াইয়ের ফলটা প্রায় সমানে সমান থকালেও এগিয়ে আছে কিউইরাই। ওয়ানেডেতে, বিশ্বকাপে এমনকি ইংল্যান্ডের মাঠেও। তারপরও সাম্প্রতিক ফর্ম এগিয়ে রাখবে স্বাগতকিদের।

ওয়ানডেতে মুখোমুখি:

ম্যাচ: ৯০

নিউজিল্যান্ড জয়ী: ৪৩

ইংল্যান্ড জয়ী: ৪১

টাই: ২

পরিত্যক্ত: ৪

বিশ্বকাপ আসরে:

ম্যাচ: ৯

নিউজিল্যান্ড জয়ী: ৫

ইংল্যান্ড জয়ী: ৪

ইংল্যান্ডের মাঠে:

ম্যাচ: ৩৮

নিউজিল্যান্ড জয়ী: ২১

ইংল্যান্ড জয়ী: ১৭

তবে সব পরিসংখ্যান ছাপিয়ে একটি পরিসংখ্যানে উভয় দলের জন্যই আছে এগিয়ে যাওয়ার সমান সুযোগ। বিশ্বকাপের ফাইনালে কখনোই মুখোমুখি লড়াই করেনি দল দুটি। এবারই প্রথম। তাই ইতিহাসের সাক্ষী হতে এই ম্যাচ জয়ের দিকে দৃষ্টি থাকবে দুই দলের।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (1)
md asrafuzzman/ labu ১৫ জুলাই, ২০১৯, ৫:০৫ পিএম says : 0
good
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন