আবারও জমজমাট হয়ে উঠেছে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়। সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মাঝে বিরাজ করছে চাঙা ভাব। প্রতিদিনই শত শত নেতাকর্মী রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের দলীয় কার্যালয়ে ভিড় জমাচ্ছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুর্নীতি বিরোধী শুদ্ধি অভিযানে যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদকে গ্রেফতারের পর থেকে কিছু দিন নিস্তেজ ছিল সংগঠনটির কার্যালয়। তবে ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করতে চলমান শুদ্ধি অভিযানে সংগঠনটির গতি এখন বেড়েছে। বিভিন্ন পর্যায়ের পুরনো পোড় খাওয়া ত্যাগী নেতারা আবারও সংক্রিয় হচ্ছেন।
আজ যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঘুরে দেখা গেছে, কেন্দ্রীয় নেতাদের ভিড়ে প্রাণবন্ত অফিস। নেতাকর্মীরা চা খেয়ে আড্ডা দিচ্ছেন কার্যালয়ে। এতে উপস্থিত ছিলেন, প্রেসিডিয়াম মেম্বার ফারুক হোসেন, আব্দুস সাত্তার মাসুদ, অ্যাড. বেলাল হোসেন, আতাউর রহমান, প্রফেসর আমজাদ হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মহি, সাংগঠনিক সম্পাদক বদিউল আলম, আজহার আলী, ফারুক হাসান তুহিন, সম্পাদকমÐলীর সদস্য ডা. সাজ্জাদ হায়দার, মিজানুল ইসলাম মিজু, উপ-সম্পাদক মোহাম্মদ ইসলাম, কায়কোবাদ উসমানি, মতিউর রহমান বাদশাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
নেতাদের মতে, যুবলীগ আওয়ামী লীগের একটি অন্যতম শক্তিশালী সংগঠন। নাম বিক্রি করে অনেকেই সংগঠনের গায়ে কালি লাগিয়েছেন। কিন্তু যুবলীগের অর্জনও কোন দিক থেকে কম নয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আবারও ত্যাগী নেতাদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে প্রাণবন্ত হয়েছে যুবলীগ। আগামী সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী যুবলীগকে সচ্ছ ইমেজের নেতৃত্ব উপহার দেবেন বলে আশা করেন নেতারা। এতে করে পূর্বের চেয়ে যুবলীগ আরো শক্তিশালী হয়ে উঠবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন