যশোর কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রের অভ্যন্তরে হতাহতের ঘটনায় কেন্দ্রের সহকারি তত্ত্বাবধায়কসহ ১০জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ‘ক’ সার্কেল মোঃ গোলাম রব্বানী শেখ।
তিনি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ করে যারা দোষী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এদিকে, জানা গেছে, যশোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত কিশোরদের কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। তার মধ্যে চেষ্টা করছে বিভিন্ন মাধ্যমে। যশোর বসুন্দিয়ার ফারুক শেখের পুত্র ঈশান ও চুয়াডাঙ্গার পাভেলের স্বজনদের মাধ্যমে জানা যায়, কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা তর্কবিতর্কের একপর্যায়ে ১৮জনকে ঘরের বাইরে এনে দফায় দফায় মারপিট করে। সূত্রপাত হেড গার্ড নূর ইসলামের চুল কেটে দিতে বলা নিয়ে। পরবর্তীতে বিভিন্ন বিষয় যোগ হয়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন