বরিশালে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কোতয়ালী থানার ওসি ও একব এসআই সহ উপজেলা পরিষদে কর্তব্যরত আনসারদের বিরুদ্ধে সিটি করেপারেশনের প্যানেল মেয়র ও স্টেট অফিসার পৃথক দুটি মামলা দয়ের করেছেন। গত বুধবার রাতে উপজেলা কমপ্লেক্সে ইউএনও’র বাসভবন প্রাঙ্গনে হামলা এবং তা প্রতিরোধে পুলিশ ও অনসার সদস্যদের গুলিবর্ষনের পরে ইউএনও এবং কোতয়ালী থানা পুলিশ সিটি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ সহ ছাত্রলীগ ও যুব লীগের কয়েকশ নেতা কবর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের পরে রোববার বরিশালে মেট্রোপলিটন ম্যজিষ্ট্রেট আদালতে পৃথক দুটি মামলা দয়ের হল। তবে আদালত তা গ্রহন করে আদেশের জন্য রেখেছেন।
সিটি করপোরেশনের দুই নম্বর পানেল মেয়র রফিকুল ইসলাম খোকন তার দায়ের করা মামলায় সদর উপজেলার ইউএনও মুনিবুর রহমান ছাড়াও কোতয়ালী থানার ওসি ইনেসপেক্টর নুরুল ইসলাম, এসআই শাহজালাল ছাড়াও আরো ২জন আনসার সদস্যকে আসামী করেছেন। অপরদিকে সিটি করপোরেশনের স্টেট অফিসার বাবুল হালদার তার মামলাতেও ইউএনও এবং কর্তব্যরত ৫ আনসার সদস্য এবং অজ্ঞাতনামা ৪০-৫০ জনকে আসামী করে মামলাটি দয়ের করেন।
তবে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত এ ব্যপারে আদালতের কোন সিদ্ধান্ত জানা যায়নি।
অপরদিকে বুধবারের ঘটনায় গ্রেফÍারকৃত ২২ জনের মধ্যে ২১ জনের পক্ষে তাদের আইনজীবীগন রোববার জমিন আবেদন করলে আদালত তা না মঞ্জুর করে আসামীদের জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। গ্রেফতারকৃত ২১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ সাঈদ আহমেদ মান্নার পক্ষে রোববার কোন জামীন আবেদন করা হয়য়নি। মান্নাকে শণিবার রাতের প্রথম প্রহরে ঢাকা থেকে র্যাব গ্রেফতারের পরে শনিবার বিকেলে বরিশালে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠান হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন