আওয়ামী লীগের ঘাড়ের উপর জামাত-শিবির বসে আছে। সেই সাথে হাইব্রিড ও বিএনপি থেকে স পদ নিয়ে বসে আছে দলে। আজকে বঙ্গবন্ধুর কর্মীরা হতাশায় জর্জরিত। মৌলভীবাজার আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি সভায় উপস্থিত তৃণমূল নেতাদের বক্তব্যে উঠে এসেছে এমন চিত্র। আজ সোমবার অনুষ্ঠিত এ প্রতিনিধি সভায় তৃণমূল নেতারা আরও বলেন, নির্বাচনে বিদ্রোহীরা কেন দলীয় মনোনয়ন পায়না সেটা মূল্যায়ন করতে হবে। দলের বিপক্ষে নির্বাচনে দাঁড়ালে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে। তারপর সে বিজয়ী হলে তাঁকে ফুলের মালা দিয়ে দলে ফিরিয়ে নেয়া হয়। মাত্র ৩ মাস আগে যাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। সে বিজয়ী হলে পুনরায় কেন ফিরিয়ে আনা হয় তাঁকে। পরিবর্তন করতে হবে এই ধারা। যারা বিদ্রোহী হয় তাঁদের কোন দোষ নেই। তাঁরা মূল্যায়ন না পেয়ে বঞ্চিত হয়ে নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়। তৃণমূলের নেতারা বলেন, আওয়ামী লীগকে কিছু বললে আমাদের বুকে লাগেনা। কিন্তু ছাত্রলীগকে কিছু বললে কলিজায় লাগে। ছাত্রলীগ না থাকলে ৭৫ পরবর্তী রাজপথে আওয়ামী লীগ মিছিল মিটিং করতে পারতো না। তাই ছাত্রলীগকে বুকে টেনে নিয়ে রাজপথে থাকতে হবে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন- সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদ সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, মৌলভীবাজার সদর আসনের সাবেক সাংসদ সৈয়দা সায়রা মহসীন, জেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি মসুদ আহমদ, যুগ্ম সম্পাদক ফজলুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মো. কামাল হোসেন প্রমুখ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন