ভারতীয় টিভি ও ফিল্মে তিনি তিন দশকের বেশি কাজ করেছেন। এই পর্যায়ে এসে সুধা চন্দ্রনের বিশ্বাস জন্মেছে তিনি নিজের একটি অবস্থান সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি বলেন, আমি জানি, আমি একজন নির্ভরযোগ্য অভিনয়শিল্পী। আমার এই অনুভবের কারণ হল আমার অভিজ্ঞতা, পেশার প্রতি আত্মোৎসর্গ, এই মাধ্যমটিকে বুঝতে পারা এবং পরিচালকদের মেনে চলা।” আমার ভাগ্য যে, আমি শ্রেষ্ঠ পরিচালকদের নির্দেশনায় কাজ করার সুযোগ পেয়েছি এবং তাদের কাছ থেকে টিভি ও ফিল্মের কৌশল গুলো আয়ত্ত করতে পেরেছি। এই পরিচালকদের মধ্যে আছেন- ‘ময়ূরী’র সিঙ্গিতম শ্রীনিবাস রাও এবং ‘কাহিঁ কিসি রোজ’-এর শান্তারাম ভার্মা। তাদের কাছ থেকে কাজ শিখে বিশ্বাস জন্মেছে আমি বেশ ভাল অভিনয়শিল্পী। ১৯৮৪তে তামিল ফিল্ম ‘ময়ূরী’ দিয়ে সুধার ফিল্মে অভিষেক হয়, এটি তার জীবন অবলম্বনে নির্মিত। ফিল্মটি ১৯৮৬ সালে ‘নাচে ময়ূরী’ নামে হিন্দিতে পুনর্নির্মিত হয়। ‘কাহিঁ কিসি রোজ’-এর পর তাকে বেশ কিছুটা সময় অভিনয় থেকে দূরে থাকতে হয়। তারপর তিনি ‘নাগিন’ দিয়ে অভিনয়ে ফেরেন। এরপর তাকে আর ফিরে তাকাতে হয়নি। অনেকগুলো তামিল, তেলুগু এবং হিন্দি ফিল্ম ও টিভি সিরিজে তার পারফরমেন্স প্রশংসিত হয়েছে। ১৯৮১তে এক দুর্ঘটনায় পা হারিয়েও তিনি তার ভরতনাট্যম নাচ অব্যাহত রাখেন। তিনি ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয় করেছেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন