আরব আমিরাত বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেছেন, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান একদলীয় শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তন করেছিলেন। তার রাজনৈতিক জীবনে স্বল্পকালীন সময়ে তিনি বাংলাদেশের বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। সমগ্র জাতিকে উন্নয়ন ও উৎপাদনের রাজনীতিতে নিয়ে এসেছিলেন বলেও উল্লেখ করেন বক্তারা। গত সোমবার রাতে আরব আমিরাত বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে শারজাহ হুদাইবিয়া রেস্টুরেন্টের হলরুমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪১তম শাহাদাত বার্ষিকী ও আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট মরহুম শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান স্মরণে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে বক্তারা এ কথা বলেন।
আয়োজক কমিটির আহবায়ক প্রকৌশলী ফারুক মাহমুদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও দুবাই বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইদ্রিস এবং সাখাওয়াত হোসেন বকুলের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আরব আমিরাত বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। প্রধান বক্তা ছিলেন আরব আমিরাত বিএনপি'র সাবেক সহ-সভাপতি জাকির হোসেন খতিব। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন আয়োজক কমিটির সদস্য-সচিব গোলাপ মিয়া। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আরব আমিরাত বিএনপি'র সাবেক সিনিয়র যুগ্ন-সম্পাদক মোস্তফা মাহমুদ, ইউএই বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি দিদারুল আলম, সাবেক সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম নওয়াব, সাবেক উপদেষ্টা প্রকৌশলী রফিক আহমদ, দুবাই বিএনপির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আজিম উদ্দিন, ইউএই বিএনপির নেতা শেখ সেলিম খান, প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম খান, সারোয়ার আলম ভুট্টু, প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী, নুরুন্নবী ভূঁইয়া প্রমুখ।
আরো বক্তব্য রাখেন বেলাল উদ্দিন, আবদুল গফুর খান, মোহাম্মদ হাশেম, আলম গফুর, প্রকৌশলী মফিজুল ইসলাম, সোহেল খান, এস এম মনসুর আহমদ, আহসান আহমেদ হাসান চৌধুরী, ফরিদ আহমেদ, সুহেল চৌধুরী, ইউনুস বাচ্চু, এরশাদ শাহীন, আবু রাসেল সোহেল, মোঃ মোরশেদ আলম, নুরুল হুদা বাবুল, মোহাম্মদ ইসমাইল, জসীম উদ্দীন, ইলিয়াস ভূঁইয়া, মনির উদ্দিন, মো. আকরাম হোসেন, মোহাম্মদ এরশাদ হোসেনসহ আরো অনেকে।
পরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আমিরাতের প্রেসিডেন্ট মরহুম শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান-এর রূহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া করা হয়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন