পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী বগুড়া বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠন সমূহের বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মি ১ তারিখের পরিবহন ধর্মঘটের আগেই রাজশাহীর পৌঁছে গেছেন।
তারা বিভিন্ন মাঠ, হোটেল, আত্মীয় স্বজনের বাড়ি সহ বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিয়েছেন।
তবে ১ ডিসেম্বর থেকে পরিবহন শুরু হওয়ার পরও থেমে নেই রাজশাহী বিভাগীয় বিএনপির গনসমাবেশমুখি যাত্রা।
শুক্রবার মোবাইল ফোনে বগুড়া জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী লাভলী রহমান ইনকিলাবকে বলেন, তারা পরিবহন ধর্মঘট হবে আঁচ করতে পেরে আগেই গাড়ি রিজার্ভ করে রেখেছিলেন।
পরিবহন ধর্মঘটের আগেই তাদের গাড়ি রাজশাহী মহানগর এলাকায় পৌছুলে গাড়িটি থামিয়ে পুলিশ সেট তল্লাশীর নামে তাদের হয়রানি করে।
তবে তারা এসবে মোটেই পরোয়ানা করেননি।
তিনি জানান, মনে হয়েছে পুলিশ বগুড়া থেকে আগত বিএনপি নেতা কর্মিদের ব্যাপারে পুলিশের আলাদা ধরনের এলার্জি কাজ করেছে।
রাজশাহীতে অবস্থানকারী সিনিয়র বিএনপি নেতা মীর শাহে আলম বলেন, ৩০ ডিসেম্বর থেকেই বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠন সমুহের বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মি রাজশাহী মুখি হয়েছে।
এই জনস্রোত অব্যাহত রয়েছে এবং তিন তারিখ পর্যন্ত তা' অব্যাহত থাকবে। তিনি জানান, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, যুবদল,স্বেচ্ছাসেবক দলের বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মি মোটর বাইকযোগে রাজশাহীর দিকে রওয়ানা দিয়েছে।
পথে পথে পুলিশ যেমন এই বহরকে আটকানোর চেষ্টা করেছে তেমনি উৎসুক জনতা তাদেরকে করতালি দিয়ে উৎসাহিত করেছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন