শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

আন্দোলনে কিছু করতে পারবে না

পাতালরেল নির্মাণকাজ উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী

মো. খলিল শিকদার, রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) থেকে | প্রকাশের সময় : ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১২:০০ এএম

মেট্রোরেলের পর পাতালরেল বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় মাইলফলক :: জনগণের মন জয় করেই প্রতিটি জাতীয় নির্বাচনে আমরা ভোট পাচ্ছি :: জনগণ ২০১৪ ও ২০১৮ সালে আ. লীগকে ভোট দিয়েছে, ২০০৮ সালে বিএনপি পায় ২৯ সিট
মেট্রোরেলের পর পাতাল রেল নির্মাণের কার্যক্রমের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় আরেকটি মাইলফলক অর্জিত হলো। এর আগে মেট্রোরেল উপহার দিয়েছি। সেটি মাটির ওপর দিয়ে যাবে। এবার মাটির নিচ দিয়ে যাবে। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেল এমআরটি লাইন-১ এর নির্মাণ কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের কল্যাণে কাজ করছে। জনগণ আমাদের সাথে আছে। কাজেই আন্দোলন-সংগ্রাম করে কেউ কিছু করতে পারবে না। দেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রগতি কেউ রুখতে পারবে না। এদের (বিএনপি) এই আন্দোলনে কিছুই হবে না।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে দেশের মানুষের উন্নতি হয়। আওয়ামী লীগ সারা দেশের যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। একদিনে ১০০টা সেতু, ১০০টা সড়ক উদ্বোধন আগে কেউ করতে পারেনি। আমরা যে এত বছর কাজ করলাম। যার ফলে মানুষ আমাদের ভোট দিচ্ছে। আমাদের কাজের মধ্য দিয়ে জনগণের আস্থা-বিশ্বাস আমরা পাচ্ছি। জনগণের মন জয় করেই আমরা ভোট পাচ্ছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ২০১৪ ও ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছে; ২০০৮ ভোট দিয়েছে। সেই নির্বাচনকে যদি ধরেন। সেই নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেছিল। কয়টা সিট পেয়েছিল? ৩০০ সিটের মধ্য আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট অধিকাংশ সিট পায়। বিএনপি পেয়েছিল ২৯টা সিট।

শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা আস্থা রাখতে পারেন (আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা) যে, জনগণ আমাদের সাথে আছে। কারণ, আমরা জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছি। কাজেই জনগণ যতক্ষণ আমাদের সাথে থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন-সংগ্রাম করে কেউ কিছু করতে পারবে না। তিনি বলেন, পাতাল রেলের নির্মাণ কাজের উদ্বোধনের মাধ্যমে ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় আরেকটি মাইলফলক স্থাপিত হলো’ এবং ‘পাতাল রেলে বাংলাদেশের নবযাত্রা শুরু হলো’। বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি, দেশ আরো এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশের এই অপ্রতিরোধ্য অগ্রগতি আর কেউ রুখতে পারবে না। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা। এজন্য আপনাদের সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। এ সময় তিনি আবারো সবাইকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও পানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেছেন, অন্যথায় বিপদের শঙ্কা রয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এটা সম্ভব হয়েছে ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে এ পর্যন্ত গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে বলেই। এই গণতন্ত্র আছে বলেই বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে যাত্রা শুরু করেছে। উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। ইনশআল্লাহ ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশ হবে উন্নত সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’।

বিএনপির ছেড়ে দেয়া সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের ভোট পাওয়ার কথা তুলে ধরে দলের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের মন জয় করেই আমরা ভোট পাচ্ছি। আমরা এত বছর মানুষের জন্য কাজ করায় এবং উপকার করায় তারা আমাদের ভোট দিচ্ছে। জনগণের আস্থা-বিশ্বাস আমরা পাচ্ছি। আমাদের কাজের মধ্য দিয়ে জনগণের মন জয় করেই আমরা ভোট পাচ্ছি।

১৪ বছরের উন্নয়নচিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করার ঘোষণা দিয়েছিলাম। আমরা সেটা করতে সমর্থ হয়েছি। এ পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র ছিল। আমাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছিল। আমরা জনগণের সেবা করতে এসেছি, জনগণের সেবক। আমরা জনগণের ভাগ্য তৈরি করতে এসেছি, তাদের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে আসিনি। আমরা জনগণকে দিতে এসেছি, তাই এখানে দুর্নীতির প্রশ্ন আসে না। তিনি বলেন, গত ১৪ বছরে বাংলাদেশের আমূল পরিবর্তন হয়েছে। দেশ দুরন্ত গতিতে এগিয়ে চলছে। আমাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রæতি ছিল ঢাকার যানজটমুক্ত করার লক্ষ্যে মেট্রোরেল চালু করা। আমরা সেটা করেছি। আওয়ামী লীগ কথা দিলে কথা রাখে। আমরা সেটা রেখেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এমআরটি লাইন-১ নির্মাণকাজ করতে গিয়ে কোনো পরিষেবা স্থানান্তর করতে হবে না। সবকিছু স্বাভাবিক রেখেই এই পাতাল রেলের নির্মাণকাজ চলবে। পাতাল রেলের নির্মাণকাজ করার সময় জনগণের চলাচলে কোনো সমস্যা হবে না জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মাটির নিচে শব্দহীন বোরিং মেশিন দিয়ে গর্ত করে টানেল করা হবে। ভ‚পৃষ্ঠের ১০ মিটার নিচে কাজ করা হবে। তাই ওপর থেকে বোঝা যাবে না যে, মোটির নিচে কাজ চলছে। প্রকল্পটি আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে পরিবেশবান্ধব হবে এবং জনগণের যেন কোনো অনুবিধা না হয় নির্মাণ কাজে সেটিও খেয়াল রাখা হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

রাজধানীতে মোট ছয়টি মেট্রোরেল হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ লাইনগুলো করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে ফিজিবিলিটি স্টাডিও শুরু হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ শহরে তিনটি মেট্রোরেল লাইন করার পরিকল্পনা রয়েছে।

নারায়ণগঞ্জকে একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, এখানে অনেক কাজ হচ্ছে। তিনটি ফাস্ট ট্র্যাকসহ ৪৬টি ছোট-বড় উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে একটা স্পেশাল ইকোনমিক জোন করা হবে, যেটাতে জাপান বিনিয়োগ করছে। এর মাধ্যমে এখানে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে নতুন শহর পূর্বাচল গড়ে তোলা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, পূর্বাচল একটি স্মার্ট সিটি হবে। সেই সঙ্গে নারায়ণগঞ্জ শহরকে আমরা স্মার্ট সিটি হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।

আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে দেশের মানুষের উন্নতি হয় দাবি করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সারা দেশে যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। সারা দেশে একই দিনে ১শ’ সেতু এবং ১শ’ সড়ক ও মহাসড়ক নির্মাণ করেছে, যেটা বোধহয় কখনো কেউ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ সরকার আছে বলেই কিন্তু এটা সম্ভব হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী দেশের প্রতি ইঞ্চি জমি চাষাবাদের আওতায় আনার মাধ্যমে সার্বিক উৎপাদন বাড়াতে দেশবাসীর প্রতি আহŸান পুনর্ব্যক্ত করে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

বক্তব্যের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী হলি আর্টিজান জঙ্গি হামলায় নিহত মেট্রোরেলের কাজে যুক্ত সাত জাপানি পরামর্শককে বিশেষভাবে স্মরণ করেন। তাঁদের স্মরণে বাংলাদেশ ও জাপান সরকারের যৌথ উদ্যোগে উত্তরা দিয়াবাড়িতে মেট্রোরেল প্রদর্শনী ও তথ্য কেন্দ্রে স্মৃতিস্মারক স্থাপন করা হয়েছে, যা পরবর্তীতে এমআরটি লাইন-১ এবং এমআরটি লাইন-৫ : নর্দার্ন রুটের নতুন বাজার আন্তঃলাইন সংযোগ স্টেশনে স্থানান্তর করা হবে বলেও জানান তিনি। ওই ঘটনার পরও জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত শিনজো আবে ও দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখায় তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান প্রধানমন্ত্রী।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি এবং বাংলাদেশে জাইকার চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইচিগুছি তোমোহাইড, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক প্রমুখ।

প্রকল্প সূত্র জানায়, সরকার ২০২৬ সালের মধ্যে আনুমানিক ৫২,৫৬১.৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর এবং পূর্বাচল থেকে নতুন বাজার পর্যন্ত মাটির নিচ দিয়ে এবং এলিভেটেড উভয় সুবিধা সংবলিত ৩১ দশমিক ২৪২ কিলোমিটার দীর্ঘ এমআরটি লাইন-১ নির্মাণ করবে। ২০৩০ সাল নাগাদ রাজধানী ঢাকায় মোট ছয়টি মেট্রোরেল রুট উদ্বোধন করা হবে এবং ডিএমটিসিএল এই মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করবে। এমআরটি লাইন-১ এর দু’টি অংশ থাকবে- একটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত (বিমানবন্দর রুট) ১৯ দশমিক ৮৭২ কিলোমিটার অংশ। এটি হবে ভ‚গর্ভস্থ এবং এতে ১২টি স্টেশন থাকবে। অপর অংশটি নতুন বাজার থেকে প্রায় ১১ দশমিক ৩৭ কিলোমিটার এলিভেটেড লাইনসহ পূর্বাচল পর্যন্ত (পূর্বাচল রুট)। এতে সাতটি স্টেশন থাকবে। অন্যদিকে বিমানবন্দর রুটের অংশ হিসেবে নতুন বাজার এবং নদ্দা স্টেশন হবে ভ‚গর্ভস্থ ।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সরকার ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) এমআরটি লাইন-১ এর নির্মাণ কাজের জন্য ৫২,৫৬১.৪৩ কোটি টাকার ব্যয়ভার বহন করবে। এর মধ্যে জাইকা প্রকল্প সহায়তা (পিএ) হিসাবে দেবে ৩৯,৪৫০.৩২ কোটি টাকা এবং বাংলাদেশ সরকার দেবে ১৩ হাজার ১১১ কোটি ১১ লাখ টাকা।

এর আগে গত ২৮ ডিসেম্বর রাজধানীর দিয়াবাড়িতে দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রোরেল প্রকল্পের ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন-৬ এর ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার অংশের উদ্বোধনের মাধ্যমে দেশে প্রথম মেট্রোরেলের যাত্রা শুরু হয়।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (8)
Mohammed Mohammed Khan Khan ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:৪৮ এএম says : 0
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জন নেএী শেখ হাসিনার জন্য বাংলাদেশ ধন্য দোয়া করি মহান আল্লার জন নেএী কে নেক হায়াত দিন দুনিয়া ও আখেরাতের মঙ্গল করুন ইনশাআল্লাহ I If possible arrangement may kindly be to connect Motijheel before December 2023.
Total Reply(0)
Alamgir Hossain ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:৫৯ এএম says : 0
অভিনন্দন শুভকামনা রইল জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জন নেএী শেখ হাসিনার জন্য বাংলাদেশ ধন্য দোয়া করি মহান আল্লার জন নেএী কে নেক হায়াত দিন দুনিয়া ও আখেরাতের মঙ্গল করুন ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
Abdur Rahim ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:৫৭ এএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ, অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।। You are great
Total Reply(0)
আইরিন ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:৫৭ এএম says : 0
· উন্নয়ন কে নাচায় আমরাও তার ব্যতিক্রম নয় । তবে হোক সেটা নিজের মাতৃভূমিতে।যারা দেশের সম্পদ লুট করে বিদেশের মাটিতে সম্পদের পাহাড় গড়েছে তারা দেশের শত্রু নাকি।
Total Reply(0)
Monir Hossan ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:৫৮ এএম says : 0
always think positive that's really good job thank you the Government of Bangladesh and people's republic of Bangladesh you done the great job
Total Reply(0)
Mir MD Golam Sayed ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:৫৮ এএম says : 0
আমরা পাতাল রেল চাই না,মেট্রোরেল চাইনা, আমরা চাই প্রয়োজনীয় নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য চাল, ডাল,চিনি, গ্যাস, তেলসহ সকল দ্রব্যমূল্যের কম দাম।
Total Reply(0)
Jahangir Alam ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:৫৭ এএম says : 0
আপনাকে অসংখ্য অভিনন্দন শুভেচ্ছা রহিলো, আপনার এক এক উন্নয়ন জোয়ার ধারাবাহিক বজায় রেখে ও সফলতা কাজের মাধ্যমে তার প্রতিফলন ও আত্মা প্রকাশ করেছেন সমগ্র বাংলাদেশ ।তবে শতবাধা অতিক্রম করেও বাংলাদেশ জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন এগিয়ে যাচ্ছেন প্রত্যাক নাগরিক সুফল পাচ্ছে ইনশাআল্লাহ আগামী প্রজম্ন থেকে প্রজম্নে । তার জন্য মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কৃপায় সুস্থ সবল কামনা রহিলো দীর্ঘ আয়ু নচিব করেন
Total Reply(0)
Tuhin Tuhin ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৭:৫৭ এএম says : 0
কি হবে এই পাতাল রেল দিয়ে যদি দু মুঠো ভাতই পেট ভরে না খেতে পারি। দ্রব্য মূল্যের যে দাম
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন