১৯৪৪ সালের চলচ্চিত্র জগত। রুসসি বিলিমোরিয়া (সাইফ আলি খান) একজন সাবেক অ্যাকশন তারকা এখন সে একজন প্রযোজক। এক অনাথ আশ্রম থেকে সে জুলিয়াকে (কঙ্গনা রানৌত) এনে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুযোগ করে দেয়। সাধারণ অভিনেত্রী থেকে জুলিয়া এখন বড় অ্যাকশন তারকা। রুসসি শুধু জুলিয়ার পৃষ্ঠপোষকই নয় তার প্রেমিকও। সাফল্যে তুষ্ট হলেও কিছুটা নিরাপত্তাহীনতায়ও ভোগে জুলিয়া। তাই প্রথম সুযোগেই রুসসিকে বিয়ে করতে চায় সে। জেনারেল হার্ডিংসকে (রিচার্ড ম্যাকেব) রুসসি একসময় কথা দিয়েছিল জুলিয়া বার্মাতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণরত সৈনিকদের সামনে জুলিয়া পারফর্ম করবে। প্রথমে নিমরাজি থাকলেও শেষে জুলিয়া রাজি হয়ে যায়। যাত্রা পথে আক্রান্ত হয় জুলিয়ার ট্রেন। সেই থেকে জমাদার নবাব মালিককে (শাহিদ কাপুর) তার দেহরক্ষী হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়। মালিক একসময় যুদ্ধবন্দী ছিল। সেই সময়ের নির্যাতন সয়ে সে এখন এ দুর্ধর্ষ সৈনিক। অরুণাচল প্রদেশের অপূর্ব প্রাকৃতিক পরিবেশে মালিক আর জুলিয়ার মধ্যে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তার পরস্পরের প্রেমে পড়ে যায়। অন্য দিকে জুলিয়া পড়ে ভীষণ দ্বিধার মধ্যে। মালিকের প্রেমিক হবে সে নাকি মিসেস বিলিমোরিয়া?
শুধু তাই নয় নবাব মালিককে সে যে পরিচয়ে চেনে সে আসলে তা নয়। তার আছে আরেক গোপন পরিচয়। সেই পরিচয় জানার পরও কি সে সিদ্ধান্ত নেতে পারবে? সে কাকে বেছে নেবে, রুসসি না মালিককে? ক্যারিয়ার না প্রেম তার কাছে বড়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন