মোহাম্মদ আশরাফুল : পাকিস্তানের মুলতানে যখন আমরা এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যাচ পাকিস্তানের কাছে তিনদিনে টেস্ট হেরে যাই, তখন চলছিল শ্রীলঙ্কা-ভারত টেস্ট। মুলতান টেস্ট শেষ হবার পর ড্রেসিংরুমে কোচ ট্রেভর চ্যাপেল আমাকে আলাদাভাবে ডেকে বলেছিলেন ‘পরবর্তী টেস্টে তোমার অভিষেক হবে’। সম্ভবতঃ বোর্ড থেকে ওই নির্দেশনা পেয়েছিলেন তিনি। কোচের পক্ষ থেকে আশ্বাস পেয়ে অভিষেকের জন্য মুখিয়ে ছিলাম, অন্যরকম শিহরণ অনুভূত হলো। হোটেলে বসে শ্রীলঙ্কা-ভারতের ওই টেস্ট দেখেছি, মুরালী কি ধরনের বল করেন, তাকে কি ভাবে খেলতে হবেÑসে কৌশল বের করতে।
ওয়াহিদ স্যারের অঙ্কুর এ আমরা একসঙ্গে যারা অনুশীলন করতাম, তাদের মধ্যে ইব্রাহিম সাগর নামে একজন ছিল ও খুব ভাল দুসরা করতে পারতো। নেটে ওর বল ফেস করে মুরালীর দুসরা’র মোকাবেলা কিভাবে করতে হবে, তার প্র্যাকটিসটা করতে পেরেছিলাম। ওয়াহিদ স্যার নিজেও লেগ স্পিনার, তিনি গুগলি করতে পারতেন, তার বলও ফেস করতে হতো অঙ্কুরের অনুশীলনে।
কলম্বো টেস্টের আগের দিন যখন দল ঘোষণা করা হয়, তখন মনি ভাই’র পরিবর্তে আমাকে দলে নেয়া হয়েছিল মূলতঃ লেগ স্পিনার কাম ব্যাটসম্যান হিসেবে। ঠিক মনি ভাই যে পজিশনে ব্যাট করতেন, সেই ৭ নম্বরে ব্যাটিংয়ে পাঠানো হয় আমাকে প্রথম ইনিংসে। ওই বছর প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট জাতীয় লীগে ঢাকা মেট্রোর হয়ে সেঞ্চুরি করেছি, অস্ট্রেলিয়ার কমনওয়েলথ ব্যাংক ক্রিকেট একাডেমির বিপক্ষে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে সেঞ্চুরি করেছি। ফলে রানের মধ্যে থাকায় টেস্ট অভিষেকে ভাল কিছু উপহার দিতে পারব, এ বিশ্বাস ছিল। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ ৯০ রানে অল আউট, ওই সময়ে টেস্টে ওটাই ছিল আমাদের সর্বনি¤œ স্কোর। তারপরও আমি কিন্তু ওই ইনিংসে করেছিলাম সর্বোচ্চ ২৭।
টেস্টে বড় ব্যবধানে হারছি যখন তখন কিছু একটা করে দেখানোর পণ ছিল দ্বিতীয় ইনিংসে। প্রথম ইনিংসে ভাল ব্যাটিং করেছি বলে দুর্জয় ভাই দ্বিতীয় ইনিংসে আমাকে ৬ নম্বরে ব্যাটিং করতে পাঠিয়েছিলেন। বিশ্বাস করুন, ব্যাটিং করতে যখন যাই, তখন ড্রেসিংরুম থেকে কোন নির্দেশনা পাইনি। ব্যাটিং পার্টনার বুলবুল ভাই’র সঙ্গে দারুণ বোঝাপড়া গড়ে উঠেছিল, ১২৬ রানের পার্টনারশিপ করেছিলাম ওনার সঙ্গে। চার মারার প্রবনতা দেখে বুলবুল ভাই আমাকে একটা কথাই বলেছিলেন, ‘চারের জন্য আউট হইস না, টার্গেট সেট করে খেল’। লাঞ্চ ব্রেকের সময়ে যখন ৬৮ রানে ব্যাটিংয়ে ছিলাম তখন মনে হলো চাইলে তো সেঞ্চুরি করতে পারি। প্রথম স্কোরিং শটটি সামারাবীরাকে ডাবলস দিয়ে, মনে আছে মুরালীর মোকাবেলায় প্রথম শটটিতে পেয়েছিলাম ২ রান। শুরুতে কনফিডেন্স পাওয়ায় স্বাচ্ছন্দে খেলতে সমস্যা হয়নি। মুরালীকে সহজে খেলছি, সম্ভবতঃ ৫টি চার মেরেছিলাম তাকে। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটাররা সেøজিং করে আমার মনোসংযোগে চিড় ধরাতে চেষ্টা করেছে। মনে আছে অধিনায়ক জয়সুরিয়া মুরালীকে বার বার দুসরা ডেলিভারি দিতে বলেছেন, জবাবে একবার মুরালী বলেছেÑ‘ও তো দুসরা ভালই খেলে, দুসরা দিয়ে লাভ নেই।’ মুরালীকে বাউন্ডারি দিয়ে ৯৮ এ পৌঁছে যাই, বেশিক্ষণ আটকে থাকিনি, পরের ওভারে ভাসকে বাউন্ডারি মেরে সেঞ্চুরি পূর্ণ করি। কিছু একটা করে ফেলেছি, তা কিন্তু ওই সেঞ্চুরির সময় টের পাইনি। এমনকি মাঠেও কেউ তা বলাবলি করেনি। বুলবুল ভাই’র সঙ্গে ১২৬ রানের পার্টনারশিপের পর দুর্জয় ভাই’র সঙ্গেও ৯৬ রানের পার্টনারশিপকে আরো বড় করতে পারতাম। কিন্তু হঠাৎ মনোসংযোগ হারিয়ে ফেলি, ড্রাইভ করতে গিয়েছিলাম পেরেরাকে, বলটি অনেক বাইরের বল ছিল, রিটার্ন ক্যাচ দিয়ে ফিরে আসি। ওই বলটি ছেড়ে দিলে ম্যাচটি চতুর্থ দিনে টেনে নিতে পারতাম।
ড্রেসিংরুমে ফিরে আসার পর গুল্লু ভাই (জাভেদ ওমর) এর কাছ থেকে শুনলাম টেস্ট ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ানের রেকর্ড করে ফেলেছি আমি। টীমমেটদের সবাই অভিনন্দিত করল আমাকে। ম্যাচে আমরা হেরে গেলাম, ওই ম্যাচে মুরালীধরন পেয়েছেন দুই ইনিংস মিলে ১০ উইকেট, ক্যারিয়ারের সাড়ে ৩শ’ টেস্ট উইকেটও পূর্ণ করেছেন তিনি ওই ম্যাচ থেকে। যৌথভাবে আমাদের ২ জনকে ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কারে ভূষিত করা হলো, ম্যান অব দ্য ম্যাচের জন্য ২শ’ মার্কিন ডলারের প্রাইজমানি চেয়েছিলাম ভাগাভাগি করে নিতে, কিন্তু মুরালী প্রাইজমানির ওই টাকা নেননি, দিয়েছেন আমাকে। ক্রিকেইনফোর প্রোফাইলে ওই দিন আমার বয়স ছিল ১৬ বছর ৩৬৪ দিন। ওটা আসলে ভুল ছিল। ৮ সেপ্টেম্বর নয়, আমার জন্মদিন ৭ জুলাই। সেটা ভুল করেছিল ওরা। ম্যাচ শেষে আমার কাছে যখন জানতে চেয়েছিল জন্মদিনের কথা, আমি না বুঝে মাথা নেড়েছিলাম। পরদিন ক্রিকইনফোর দেয়া ১৭তম জন্মদিন পালিত হলো হোটেল তাজ সমুদ্রায়। ম্যানেজারের রুমে কেক কেটে ঘরোয়া পরিবেশে ওই জন্মদিন পালনের কথা মনে পড়লে এখনো হাসি পায়। যা হোক পরবর্তীতে আমার জন্মদিন সংশোধন করা হয়েছে। ১৭ বছর ৬১দিন বয়সে সর্বকনিষ্ঠ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান আমি, তা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ওই রেকর্ড এখনো অটুট। ১৯৬১ সালের ৮ ফেব্রæয়ারি দিল্লীতে ভারতের বিপক্ষে পাকিস্তানের মোস্তাক মোহাম্মদ ১৭ বছর ৭৮ দিনে করেছিলেন যে রেকর্ড, তা টপকে নুতন রেকর্ড গড়েছি। তা নিয়ে দেশজুড়ে হৈ চৈ পড়ে যায়। আকরাম ভাই মজা করে বলেছিলেন,‘ টাকায় টাকায় ভরে যাবি তুই। কম করে হলেও ২০-২৫ লাখ টাকা পুরস্কার পেয়ে যাবি।’ কলম্বো থেকে ব্যাংকক হয়ে ঢাকায় পা রাখার পর অন্যরকম এক অনুভূতি হলো। বিমানবন্দরে আমাকে উঞ্চ অভ্যর্থনা দেয়া হলো। ক’দিন পর নির্বাচন বলে তখন ছিল দেশে জাতীয় নির্বাচনের উত্তাপ। সাবের ভাই এবং মীর্জা আব্বাস ভাই, আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি’র দুই প্রার্থীর নির্বাচন এলাকায় আমার বাসা বলে দু’জন এসে আমাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। টেস্ট অভিষেকে স্মরণীয় কিছু করতে পারার অনুভুতিটাই আলাদা।
টেস্টে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা
ম্যাচ জয় হার ড্র
বাংলাদেশ ১৬ ০ ১৪ ২
শ্রীলঙ্কা ১৬ ১৪ ০ ২
সর্বোচ্চ ম্যাচ
বাংলাদেশ: মোহাম্মদ আশরাফুল ১৩
শ্রীলঙ্কা : কুমার সাঙ্গাকারা ১৫
অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ ম্যাচ
বাংলাদেশ : মোহাম্মদ আশরাফুল ৫
শ্রীলঙ্কা : মাহেলা জয়াবর্ধনে ৭
সর্বোচ্চ দলীয়
বাংলাদেশ : ৬৩৮/১০, গল ২০১৩
শ্রীলঙ্কা :৭৩০/৬ ডি., ঢাকা ২০১৪
সর্বনিম্ন দলীয়
বাংলাদেশ : ৬২/১০, কলম্বো ২০০৭
শ্রীলঙ্কা : ২৯৩/১০, ঢাকা ২০০৮
বড় জয়
বাংলাদেশ : একটিও জয় নেই
শ্রীলঙ্কা : ইনিংস ও ২৪৮ রানে
সর্বাধিক রান
বাংলাদেশ : মোহাম্মদ আশরাফুল, ১৩ ম্যাচে ১০৯০
শ্রীলঙ্কা : কুমার সাঙ্গাকারা, ১৫ ম্যাচে ১৮১৬
সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত
বাংলাদেশ : মুশফিকুর রহিম ২০০, গল ২০১৩
শ্রীলঙ্কা : কুমার সাঙ্গাকারা ৩১৯, চট্টগ্রাম ২০১৪
সর্বাধিক সেঞ্চুরি
বাংলাদেশ : মোহাম্মদ আশরাফুল, ১৩ ম্যাচে পাঁচটি
শ্রীলঙ্কা : কুমার সাঙ্গাকারা, ১৫ ম্যাচে সাতটি
সর্বাধিক ফিফটি বা ততধিক
বাংলাদেশ : মোহাম্মদ আশরাফুল, ১৩ ম্যাচে ছয়টি
শ্রীলঙ্কা : কুমার সাঙ্গাকারা, ১৫ ম্যাচে ১৪টি
সেরা পার্টনারশিপ
বাংলাদেশ : আশরাফুল-মুশফিক ২৬৭ (৫ম), গল ২০১৩
শ্রীলঙ্কা : সাঙ্গাকারা-মাহেলা ৩১১ (৩য়), ক্যান্ডি ২০০৭
সর্বাধিক উইকেট
বাংলাদেশ : শাহাদাত হোসেন, ১০ ম্যাচে ২৪টি
শ্রীলঙ্কা : মুত্তিয়া মুরালিধরন, ১১ ম্যাচে ৮৯টি
ম্যাচে সেরা বোলিং
বাংলাদেশ : সাকিব আল হাসান, ২০৪/৬
শ্রীলঙ্কা : মুত্তিয়া মুরালিধরন, ১২/৮২
সর্বাধিক পাঁচ উইকেট
বাংলাদেশ : সাকিব আল হাসান, পাঁচ ম্যাচে দুইবার
শ্রীলঙ্কা : মুত্তিয়া মুরালিধরন, ১১ ম্যাচে ১১বার
সর্বাধিক ক্যাচ
বাংলাদেশ : শাহরিয়ার নাফীস, সাত ম্যাচে আটটি
শ্রীলঙ্কা : মাহেলা জয়াবর্ধনে, ১৩ ম্যাচে ১৭টি
সর্বাধিক ডিসমিসাল
বাংলাদেশ : খালেদ মাসুদ পাইলট, আট ম্যাচে ১৫টি
শ্রীলঙ্কা : প্রসন্ন জয়াবর্ধনে, সাত ম্যাচে ২৯টি
ওয়ানডেতে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা
ম্যাচ জয় হার টাই/পরি.
বাংলাদেশ ৩৮ ৪ ৩৩ ০/১
শ্রীলঙ্কা ৩৮ ৩৩ ৪ ০/১
সর্বাধিক ম্যাচ
বাংলাদেশ : মোহাম্মদ আশরাফুল ২৬ ম্যাচ
শ্রীলঙ্কা : কুমার সাঙ্গাকারা ৩১ ম্যাচ
অধিনায়ক হিসেবে সর্বাধিক ম্যাচ
বাংলাদেশ : হাবিবুল বাশার ৯ ম্যাচ
শ্রীলঙ্কা : মাহেলা জয়াবর্ধনে ১৪ ম্যাচ
সর্বাধিক রান
বাংলাদেশ : মোহাম্মদ আশরাফুল ২৬ ম্যাচে ৫৭৩
শ্রীলঙ্কা : কুমার সাঙ্গাকার ৩১ ম্যাচে ১২০৬
সর্বোচ্চ দলীয়
বাংলাদেশ : ২৬৫/৯, মোহালি ২০০৬
শ্রীলঙ্কা : ৩৫৭/৯, লাহোর ২০০৮
সর্বনিম্ন দলীয়
বাংলাদেশ : ৭৬/১০, কলম্বো ২০০২
শ্রীলঙ্কা : ১৪৭/১০, ঢাকা ২০০৯
বড় জয়
বাংলাদেশ : পাঁচ উইকেটে
শ্রীলঙ্কা : ১০ উইকেটে এবং ১৯৮ রানে
সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত
বাংলাদেশ : তামীম ইকবাল ১১২, হাম্বানটোটা ২০১৩
শ্রীলঙ্কা : তিলকারতেœ দিলশান ১৬১*, মেলবোর্ন ২০১৫
সর্বাধিক সেঞ্চুরি
বাংলাদেশ : তামীম ইকবাল, ১৪ ম্যাচে একটি
শ্রীলঙ্কা : কুমার সাঙ্গাকারা, ৩১ ম্যাচে পাঁচটি
সর্বাধিক ফিফটি বা ততোধিক
বাংলাদেশ : তামীম ইকবাল, ১৪ ম্যাচে চারটি
শ্রীলঙ্কা : কুমার সাঙ্গাকারা, ৩১ ম্যাচে ১১টি
সেরা জুটি
বাংলাদেশ : আশরাফুল-মাঞ্জারুল ১০০ (৫ম), কলম্বো ২০০৪
শ্রীলঙ্কা : উপল থারাঙ্গা-মাহেলা ২১৫ (১ম), ঢাকা ২০১০
সর্বাধিক উইকেট
বাংলাদেশ : আবদুর রাজ্জাক, ১৫ ম্যাচে ১৭টি
শ্রীলঙ্কা : মুত্তিয়া মুরালিধরন, ১৭ ম্যাচে ৩১টি
সেরা বোলিং
বাংলাদেশ : আবদুর রাজ্জাক, ৫/৬২
শ্রীলঙ্কা : চামিন্দা ভাস, ৬/২৫
সর্বাধিক ক্যাচ
বাংলাদেশ : মোহাম্মদ আশরাফুল, ১৬ ম্যাচে আটটি
শ্রীলঙ্কা : মাহেলা জয়াবর্ধনে, ২৬ ম্যাচে ১৮টি
সর্বাধিক ডিসমিসাল
বাংলাদেশ : মুশফিকুর রহিম, ২০৯ ম্যাচে ১৮টি
শ্রীলঙ্কা : কুমার সাঙ্গাকারা, ৩১ ম্যাচে ৪৯টি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা
ম্যাচ জয় হার টাই/পরি.
বাংলাদেশ ৫ ১ ৪ ০/০
শ্রীলঙ্কা ৫ ৪ ১ ০/০
সর্বাধিক ম্যাচ
বাংলাদেশ : মাশরাফি/সাকিব/রিয়াদ চারটি করে
শ্রীলঙ্কা : দিলশান/চান্দিমাল/মালিঙ্গা/ম্যাথুউজ/পেরেরা চারটি করে
অধিনায়ক হিসেবে সর্বাধিক ম্যাচ
বাংলাদেশ : মাশরাফি বিন মোর্তুজা তিনটি
শ্রীলঙ্কা : দিনেশ চান্দিমাল তিনটি
সর্বোচ্চ দলীয়
বাংলাদেশ : ১৮১/৭, পাল্লেকেলে ২০১৩
শ্রীলঙ্কা : ১৯৮/৫, পাল্লেকেলে ২০১৩
সর্বনিম্ন দলীয়
বাংলাদেশ : ৮৩/১০, জোহানেসবার্গ ২০০৭
শ্রীলঙ্কা : ১২৩/৭, চট্টগ্রাম ২০১৪
বড় জয়
বাংলাদেশ : ২৩ রানে
শ্রীলঙ্কা : ৬৪ রানে এবং তিন উইকেটে
সর্বাধিক রান
বাংলাদেশ : সাব্বির রহমান, দুই ম্যাচে ১০৬
শ্রীলঙ্কা : কুশল পেরেরা, তিন ম্যাচে ১৪৯
সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত
বাংলাদেশ : সাব্বির রহমান ৮০, ঢাকা ২০১৬
শ্রীলঙ্কা : কুশল পেরেরা ৬৪, পাল্লেকেলে ’১৩/চট্টগ্রাম ’১৪
সর্বাধিক ফিফটি বা ততধিক
বাংলাদেশ : বিজয়/সাব্বির, দুই ম্যাচে একটি করে
শ্রীলঙ্কা : কুশল পেরেরা, তিন ম্যাচে দুইটি
সেরা জুটি
বাংলাদেশ : সাব্বির-সাকিব ৮২ (চতুর্থ), ঢাকা ২০১৬
শ্রীলঙ্কা : ম্যাথুউজ-মেন্ডিস ৬৬ (পঞ্চম), পাল্লেকেলে ২০১৩
সর্বাধিক উইকেট
বাংলাদেশ : সাকিব/মাশরাফি, চার ম্যাচে ছয়টি করে
শ্রীলঙ্কা : লাসিথ মালিঙ্গা, চার ম্যাচে ছয়টি
সেরা বোলিং
বাংলাদেশ : আল-আমিন হোসেন, ৩/৩৪
শ্রীলঙ্কা : লাসিথ মালিঙ্গা, ৩/২০
সর্বাধিক ক্যাচ
বাংলাদেশ : সৌম্য সরকার, এক ম্যাচে দুইটি
শ্রীলঙ্কা : অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুউজ, চার ম্যাচে পাঁচটি
সর্বাধিক ডিসমিসাল
বাংলাদেশ : মুশফিকুর রহিম, তিন ম্যাচে দুইটি
শ্রীলঙ্কা : দিনেশ চান্দিমাল, চার ম্যাচে একটি
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন