শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১, ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

অভ্যন্তরীণ

সৈয়দপুরে খাদ্য গুদামের স্কেল এপ্রোস রোড নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

নজির হোসেন নজু, সৈয়দপুর (নীলফামারী) থেকে | প্রকাশের সময় : ৩ নভেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলা খাদ্য গুদামের ডিজিটাল স্কেল এপ্রোচ রোড নির্মানে নি¤œ মানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। নিয়ম ভেঙ্গে ৩ নং ইট (শাল্টি), মাটিযুক্ত পাথর, অখ্যাত সিমেন্ট এবং চিকন রড দেয়া হচ্ছে। সরেজমিনে বৃহস্পতিবার দুপুরে সৈয়দপুর খাদ্য গুদামে গেলে দেখা যায় কয়েকজন শ্রমিক ডিজিটাল স্কেল এপ্রোচ রোডের ঢালাই কাজ করছেন। এসময় ঢালাইয়ের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ৩ নম্বর ইট। ৮ মিলি ও ১০ মিলি রড ব্যবহারের কথা থাকলেও দেয়া হয়েছে ৬ মিলি রড। মাটিযুক্ত পাথর কোন রকম ধোলাই বা নেটিং না করেই ব্যবহৃত হতে দেখা যায়।
খাদ্য বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সিডিউলে ১ নম্বর ইট, ভালো মানের সিমেন্ট, পরিষ্কার পাথর এবং ৮ ও ১০ মিলি: রড ব্যবহারের কথা রয়েছে।
এব্যাপারে ঠিকাদারির প্রতিষ্ঠানের পাবনার রাধানগরের শুভেচ্ছা ইঞ্জিনিয়ারিং এর পক্ষে কিরণ চন্দ্র জানান, অল্প টাকার কাজ তাই এর চেয়ে ভাল সামগ্রী দেয়া সম্ভব নয়। অফসিজন তাই ভাল ইট পাওয়া যাচ্ছে না। সেজন্য এই ইট (শাল্টি) দিতে হয়েছে। এ নিয়ে প্রশ্ন করলেন খাদ্য অধিদপ্তরের আঞ্চলিক সম্পদ সংরক্ষন প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল আলিম জানান, কাজের মান ১৮-২০ হবেই ।
সৈয়দপুর খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা নূরে রাহাত রিমন বলেন, অল্প টাকার কাজ এরা করতেই চায়না তার পরেও যা দিচ্ছে তা নিয়েই সন্তোষ্ট থাকতে হচ্ছে। ঠিকাদারের লোকজনতো বলছে ৫০ বছর টেকসই হবে। কিন্তু আমার মনে হয় ১ বছর ও ঠিকবে না।
জলাবদ্ধতা দূর করে শিক্ষার্থীদের খেলার সুযোগ
নড়াইল জেলা সংবাদদাতা

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার লাহুড়িয়া ইউনিয়নের ঝামারঘোপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নিজের উদ্যোগে বালু ভরাটের মাধ্যমে জলাবদ্ধতা দূর করে আবারও মহানুভবতার স্বাক্ষর রাখলেন বিশিষ্ঠ শিল্পপতি, শিক্ষানুরাগী শেখ মোঃ আমিনুর রহমান হিমু। এতে করে বিদ্যালয় মাঠে খেলার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৮ থেকে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে ঝামারঘোপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে বালি ভরাট করা হয়েছে। ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রায় ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে বিদ্যালয় মাঠে বালু ভরাট করেছেন নড়াইলের লোহাগড়ার কৃতি সন্তান শিল্পপতি ও শিক্ষানুরাগী হিমু। বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুমন, আকাশ, বায়েজিদ, চতুর্থ শ্রেণির আলমগীর, সেতু, মারিয়া এবং তৃতীয় শ্রেণির লাবলু ও পূর্ণিমা জানায়, বালু ভরাটের আগে বর্ষাকালে মাঠে পানি জমে থাকত। খেলাধুলা করতে পারত না তারা। এখন খেলাধুলাসহ মাঠটা দেখতেও সুন্দর লাগছে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন