জয়পুরহাট জেলা সংবাদদাতা : বন্যা পরবর্তী জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভাসহ উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নেই সবজির উৎপাদন বেশী হয়েছে। উপজেলার হাট বাজারে সব সবজির দাম সহনিয় পর্যায়ে সাধারণ মানুষের হাতের নাগালে আসলেও পিয়াজের মূল্য আকাশছুঁয়া- আলুর বাজার ধস।
কালাই পৌরসভাসহ উপজেলার পুনট, মোলামগাড়ী, মাত্রাই, মোসলিমগঞ্জ, কালাই, নুনুজ, শান্তিনগর, পাঁচগ্রাম রহমতের বাজার, হাতিয়র ও বৈরাগীরহাট ঘুড়ে জানা যায়, বন্যা পরবর্তীতে সবজির উৎপাদন বেশী হওয়ায় হাট বাজারে প্রচুর সবজির আমদানি হওয়ায় ৫০ টাকা কেজির বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ টাকায়, ২শ’ টাকার কাঁচা মরিজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়, দেড়শ’ টাকার রসুন বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, ১শ’ টাকা কেজি আদা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, ৬০ টাকার কেজির ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ টাকায়, ৬০ টাকা কেজির মুলা বিক্রি হচ্ছে ৫ টাকায়, ৩২ টাকা কেজির লাল শাক বিক্রি হচ্ছে ১২ টাকায়, ৮০ টাকা কেজির করলা বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়, ৩০ টাকা কেজির মিষ্টি কুমড়া বিক্রি হচ্ছে ১২টাকায়, ১০ টাকা কেজির পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায় কিন্ত আলুর বাজার ধস হওয়ায় হিমাগারগুলোতে গ্যানোলা জাতের ৮৪ কেজি আলুর বস্তা বিক্রি হচ্ছে ১শ’ ৫০টাকায়। এতে ১ কেজি পিয়াজের দামে ৫০ কেজি আলু পাওয়া যাচ্ছে। পুনট কাঁচা বাজারের খুঁচরা পিয়াজ বিক্রেতা দেওগ্রামের বজলার রহমান বলেন, ভারত থেকে আমদানিকৃত পিয়াজ এক মাস আগেই ১০ থেকে ১৫ টাকায় বিক্রি করেছি, বর্তমান ওই পিয়াজই ৮০ টাকা বিক্রি করছি।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন