রাঙ্গুনিয়া-কাউখালী উপজেলার সীমান্তর্বতী এলাকা সুগারমিল-তারাবুনয়িা-রাজানগর-নারাইল্যাছড়ি-কলমপতি-কাউখালী সড়কে প্রায় ১০ বছর যাবত উল্ল্যখযোগ্য কোন সংস্কার করা হয়নি। সড়কে কাজ না হওয়াতে সিছি ঢালাই উঠে অসংখ্য ছোট, বড় গর্ত, খানাখন্দ সৃষ্টি হয়ছে। অনকে স্থানে মুল সড়কে পাড় ভেঙ্গে ছড়া-নালাতে পরিণত হয়েছে। দুই উপজেলার প্রায় লক্ষাধিক মানুষ এ ঝুঁকপূর্ণ সড়কে যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
সুগারমিল সড়কে সিএনজি চালক মো. গোফরান জানান, কাউখালী সুগারমিল থকে কাউখালী নারাইল্যাছড়ি র্পযন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার। সুগারমিল সড়ক থেকে বড়ইছড়ি হয়ে তারাবুনিয়া মাঝামাঝি রাঙ্গুনিয়া উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের প্রায় ২ কিলোমিটার এলাকা পড়েছে। মুলত সড়কটি দুই উপজেলায় র্অন্তভুক্ত হওয়াতে উন্নয়ন বঞ্চতি রয়েছে র্দীঘদিন।
সড়করে অবস্থা খুবই নাজুক। গত র্বষা মৌসুমে অতিবর্ষনে, পাহাড়ি ঢল ও পাহাড় ধসে সড়কের অবস্থা আরো কাহিল হয়ে পড়ছে। খানাখন্দে র্ভতি সড়কে চলাচল করার সময় কমবেশী গাড়ি র্দূঘটনায় পতিত হচ্ছে। নারাইল্যাছড়ি গ্রামের মো. সোলেমান জানান, সড়করে প্রায়ই অংশে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়ছে। প্রতিদিন এ সড়কে শতশত যানবাহন চলাচল করছে। মাঝরে পাড়া, কলাপাড়া, দবোপাড়া, দব্ব্যেপাড়া, নৌকাপাড়া, নাইল্যছড়ি দক্ষণি নাইল্যছড়ি, তারাবুনিয়া, পুর্ব নাইল্যছেড়ি সহ প্রায় ২০টি গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ এ সড়কে যাতায়াত করছে। বিগত ৩ বছর পূর্বে সড়করে কিছু অংশ মেরামতের টেন্ডার আহবান করা হলওে উল্লযোগ্য কোন কাজ হয়নি বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করেন। গত বছরের শষেরদিকে কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়া মুখ থেেক আর্দশ গ্রাম অংশে কিছু এলাকায় সড়কে সিছি ঢালাই এর কাজ চলছে।
তারাবুনিয়া একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক মো. আবুল তালেব বলনে, অধকিাংশ সড়ক চলার অযোগ্য। স্কুল, মাদ্রাসা, সরকারী, বেসরকারী বিভিন্নি প্রতিষ্ঠান রয়ছে। বাধ্য হয়ে ঝুঁকপর্ূিণ সড়কে চলতে হচ্ছে। দুই উপজেলার বসবাসরত হাজার হাজার মানুষ দ্রæত সড়কটি সংস্কাররে দাবী জানিয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন