গতকাল বেলা ১১ টায় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ঢাউসিক) প্যানেলভুক্ত মেয়র মোঃ জামাল মোস্তফা প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলামসহ গাবতলী পশুর হাট আকষ্মিক পরিদর্শন করেন। গোশতের মূল্য স্থিতিশীল রাখার উদ্দেশে পশু হাটের ইজারাদার যেন অতিরিক্ত হাসিল আদায় করতে না পারেন তা মনিটরিং করার জন্য পরিদর্শন করা হয়।
গাবতলী পশু হাটের ইজারাদার লুৎফর রহমানের পক্ষে তার পূত্র রাকিব ও গরু ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মজিবুর রহমান পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন। পরিদর্শনকালে ইজারাদার ও গরু ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে মাংস ব্যবসায়ীদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে বলে আশ্বস্থ করা হয়। উল্লেখ্য বর্তমানে যে কোন আকৃতির প্রতিটি মহিষ, গরু, ভেড়া বা ছাগলের হাসিল যথাক্রমে ১৫০, ১০০ ও ৫০ টাকা। গোশত ব্যবসায়ী ব্যতীত অন্যদের ক্ষেত্রে হাসিলের পরিমান পশুর বিক্রয়মূল্যের শতকরা সাড়ে ৩ ভাগ। প্রসঙ্গত গত ১৪ মে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে মেয়রের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতি কেজি গরুর গোশত (দেশী) ৪৫০ ও গরুর গোশত (বিদেশী) ৪২০ টাকা, মহিষের গোশত ৪২০ টাকা, খাসীর মাংস ৭২০ টাকা ও ভেড়া/বকরী ৬০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। -বিজ্ঞপ্তি
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন