চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় ক্ষমতাসীন ছাত্রলীগ দুই গ্রুপের দ্বদ্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ও কর্ণফুলী উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মামুন খুন হয়। গত ২৬ সেপ্টেম্বর এক গ্রুপ সন্ধ্যায় মামুনের বাড়ির একশ গজ দূরে অপর গ্রুপ চাপাতি ও চাইনিজ কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে মামুনকে হত্যা করে। এ ঘটনায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কর্ণফুলী থানার ওসি (তদন্ত) হাসান ইমাম গত ২ অক্টোবর কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর এলাকা থেকে মামলার অন্যতম আসামি ওমরকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। সে এজাহার নামীয় আসামি ছাড়াও সুমন ও পারভেজসহ আরো দুই জনের নাম স্বীকার করেছে। অন্য আসামিরা হলো আশিক, শাহনুর, ওমর, আজম ও আলী আজগর। এদিকে, ঘটনার ১২ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ একজন ছাড়া অন্যদের গ্রেফতার করতে পারে নি। মামলার বাদী ও মামুনের বড় ভাই ইয়াসিন গতকাল (সোমবার) বলেন, আসামিদের সময় মতো গ্রেপ্তার করতে না পারলে এ হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার হবে না।
এ ব্যাপারে কর্ণফুলীর থানার ওসি আলমগীর মাহমুদ জানান, হত্যাকাণ্ডের ছয়দিনের মধ্যে হত্যার অন্যতম আসামি ওমরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আসামিদের গ্রেপ্ততারের অভিযান চলছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন