শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

অভ্যন্তরীণ

তালতলীর বড়ইতলী খালে বাঁধ দেয়ায় ৫শ’ একর কৃষি জমি ডুবে আছে

প্রকাশের সময় : ২৯ মে, ২০১৬, ১২:০০ এএম

আমতলী (বরগুনা) উপজেলা সংবাদদাতা

তালতলীর বড়ইতলী খালে বাঁধ দেয়ায় মৌরভী বিলে ৫/৬শ’ একর কৃষি জমি ডুবে আছে। খাস জমি হিসেবে প্রবহমান খালটি ৫ ব্যক্তিকে বন্দোবস্ত দেয়া হয়েছে। বরগুনার তালতলী উপজেলার মৌরভী গ্রাম সংলগ্ন প্রবহমান ২ একর ৫০ শতাংশ আয়তনের বড়ইতলী খালটি দিয়ে বড়বগী মৌজার ২০৭০-২০৬৩ নং দাগের মৌরভী বিলের প্রায় ৫/৬শ’ একর কৃষি জমির পানি সরবরাহ ব্যবস্থা সচল ছিল। কিন্তু ২০১৫ সালে তালতলী ভূমি অফিসের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারী ২০১১-১২ সালের অনুমোদন দেখিয়ে নাছিমা, পিতা-ছত্তার ফরাজী, বঃকেস নং-৪৪২-তাল/২০১১-১২, মুন্নি, পিতা-মজিবর, বঃ কস নং-১০৬-তাল/২০১১-১২, ইউনুচ, পিতা-সুলতান হাং, বঃ কেস নং-৬৬২-তাল/২০১১-১২, মিজানুর, পিতা-রত্তন হাং, বঃ কেস নং-৭৬৯-তাল/২০১১-১২ এবং জলিল মুন্সী, পিতা-আর্শ্বেদ মুন্সী, বঃ কেস নং-১০৯-তাল/২০১১-১২, সর্বসাং মৌরভী নামে ১ একর করে ৫ একর খাল বন্দোবস্ত প্রদান করেন। বন্দোবস্ত গ্রহীতারা খালটির গোড়ায় বাঁধ দিলে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়। ফলে মৌরভী বিলের ৫/৬শ’ একর কৃষি জমির চাষাবাদ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। সাম্প্রতিক ঘূর্ণি ঝড় রোয়ানুর বৃষ্টিপাতের ফলে ৫/৬শ’ একর জমি ডুবে আছে। উল্লেখ্য, নাসিমা ও মুন্নি জমা-জমির মালিক স্বামীর নাম বাদ দিয়ে পিতার নামে এবং জলিল মুন্সী ও ইউনুচ হাং জ্জ একর করে জমা-জমির মালিক থাকা সত্ত্বেও ভূমিহীনদের খাস জমির বন্দোবস্ত গ্রহণ করেছে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন