টাঙ্গাইলের সখিপুরে গড়গোবিন্দপুর মৌজায় ১০৭৩ দাগে খাস ও বনভূমিতে বহুতল ইমারত নির্মাণ করছে শাকিল। তদন্তের নামে চলছে টালবাহানা। শাকিল আনোয়ার গড়গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত সিরাজুল ইসলাম ফকিরের ছেলে।
এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করে টাঙ্গাইল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ও সখিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.আমিনুর রহমানের নিকট লিখিত দরখাস্ত দিয়েছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) টাঙ্গাইল জেলা শাখার আহবায়ক সৈয়দ জেহায়েদুল ইসলাম কাদের। লিখিত দরখাস্তে জানা যায়, শাকিলের কোন ব্যবসা বানিজ্য, চাকরি নেই। সর্বদা চাঁদাবাজিতে ব্যস্ত থাকে। বেটা-ভাতিজা, ভাগিনাদের নিয়ে প্রেসক্লাবের নামে উপজেলা প্রশাসনের মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কুটির শিল্পের একতলা বিশিষ্ট বিল্ডিং জবর-দখল করে অবকাঠামো পরিবর্তন করেছে এবং ঐ ঘর দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করেছে। আদায়কৃত চাঁদার টাকায় গড়গোবিন্দপুর মৌজায় ১০৭৩দাগে বহুতলবিশিষ্ট ইমারত নির্মান করছে।
বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য ইউএনও মো.আমিনুর রহমান সহকারি কমিশনার(ভূমি) আয়শা জান্নাত তাহেরার নিকট পাঠিয়েছেন। তিনি তদন্তের নামে তালবাহানা করছেন। এ ব্যাপারে বহেড়াতৈল রেঞ্জ অফিসার এরশাদ হোসেন বলেন, বনবিভাগের জায়গায় ইমারত নির্মাণ করা হয়ে থাকলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সহকারি কমিশনার (ভূমি) আয়েশা জান্নাত তাহেরা বলেন, দরখাস্ত পেয়েছি, তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন