বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

অভ্যন্তরীণ

প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

| প্রকাশের সময় : ২০ জুলাই, ২০১৯, ১২:০৫ এএম

গত ১৬ জুন দৈনিক ইনকিলাবে ৯-এর পাতায় ‘আশুলিয়া খাস জমিতে ব্যাক্তি মালিকানা সাইনবোর্ড, এলাকাবাসী ক্ষোভ’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঢাকার আশুলিয়া থানার টেংগুরী গ্রামের মরহুম খিদির আলী মুনসী ছেলে আব্দুস ছালাম।
প্রতিবাদ লিপিতে বলা হয়, আমাদের দখলীয় জমির মালিকানা সম্পর্কে যে তথ্য ইনকিলাবে প্রকাশিত হয়েছে তা মোটেই সঠিক নহে। তাই আমাদের মালিকানা দখলকৃত সম্পত্তির আরএস রেকর্ড সংশোধন করে খাজনা নেয়ার আদেশ ভূমি মন্ত্রনালয় কর্তৃক দেয়া হয়। বিগত বিএস রেকর্ডে প্রকাশিত সম্পত্তির বিএস রেকর্ড শুদ্ধ রুপে আমার পিতার নামে প্রকাশিত হয়। উল্লিখিত জমি সম্পর্কে মাননীয় হাইকোর্ট ডিভিশনে যে সিভিল রিভিশন করা হয়, যাহার নং-২৬২০/২০০৮। উক্ত মামলার ছায়ালিপি যাহা আমাদের পক্ষে রায় দেয়া হয়। উক্ত সম্পত্তি সম্পর্কে ঢাকার জেলা জজ আদালতে সরকার আমাদের পক্ষে যে আপিল করা হয় এবং আদালত যে আদেশ প্রদান করে তাহার দেওয়ানী আপিল নম্বর ১৭৫/২০০৮। উক্ত আদেশে আমাদের পক্ষে রায় হয়। বিজ্ঞ জেলা জজ আদালতে সরকার আমাদের পক্ষে যে মামলা করে এবং রায় আমাদের পক্ষে আসে যার দেওয়ানী মোকদ্দমা নম্বর ১৭৫/৮। উল্লিখিত মামলার আইনগত প্রক্রিয়ায় উভয় পক্ষে অর্থাৎ সরকার এবং আমাদের দাবি আইনী লড়াইয়ে প্রতিযোগীতায় আদালত কর্তৃক রায় ও সিদ্ধান্তে আমরা আমাদের সম্পত্তির যাহা আমাদের পূর্ব পুরুষগণ ভোগ-দখলে ছিল এবং পরবর্তিতে সরকার জমির মালিকানা দাবি করলে আমারা প্রতিটি আইনি লড়াইয়ে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্ট কর্তৃক আমাদের জমির মালিকানা প্রশ্নে রায় পেয়েছি এবং সরকার আদালতের রায় মেনে আমাদেরকে বিএস রেকর্ড প্রদান করেছেন ও রাজস্ব (খাজনা) আদায়ের জন্য ভূমি মন্ত্রনালয়’ কে আদেশ দিয়েছে।

প্রতিবেদকের বক্তর‌্য : উক্ত এলাকাবাসী খাস জমি দখল বিষয়ে ভূমি অফিসে লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়ে শিমলিয়া ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। ভূমি অফিসে জমা দেয়া এলাকবাসীর লিখিত অভিযোগের আলোকে সরেজমিনে এই প্রতিদেন তৈরি করা হয়। এখানে প্রতিবেদকের নিজস্ব কোন বক্তব্য নেই।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন