নগরীতে পুলিশের সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে এক যুবলীগ কর্মী নিহত হয়েছে। নিহত এমদাদ ওই এলাকার যুবলীগ নেতা মো. রিপন হত্য মামলার এজাহারভূক্ত আসামি। পুলিশ জানায় শুক্রবার ভোরে নগরীর বায়েজিদ এলাকার মাঝিরঘোনায় এই ‘বন্দুকযুদ্ধের’র ঘটনা ঘটে।
৩১ ডিসেম্বর রাতে বায়েজিদ বোস্তামি থানার শেরশাহ এলাকায় খুন হন রিপন। রিপন স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা শাহেদ ইকবাল বাবুর অনুসারী। এই খুনের জন্য দলীয় প্রতিপক্ষ মহিউদ্দিন গ্রুপের কর্মীদের দায়ী করা হয়। এমদাদ মহিউদ্দিনের অনুসারী।
পুলিশ জানায়, এলাকায় ভাসমান হরকারদের কাছ থেকে চাঁদাবাজিসহ আধিপত্য বিস্তারের ঘটনায় দুই পক্ষের মধ্যে প্রতিনিয়ত সংঘাতের ঘটনা ঘটছে। তার জের ধরে রিপনকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
নিহত এমদাদ বায়েজিদের শেরশাহ কলোনীর ফরিদ আহমদের ছেলে। তিনি রিপন হত্যা মামলার এজাহারনামীয় ৫ নম্বর আসামি।
পুলিশ জানায়, মাঝিরঘোনা এলাকায় আসামি গ্রেফতার করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। পরে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ এমদাদকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন