ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও ক্যাবল অপসারণ এবং এডিস মশার প্রজননস্থল শনাক্তকরণে ভ্রাম্যমান আদালতগুলোর ধারাবাহিক অভিযান অব্যহত রয়েছে। গতাকাল কাজী মোঃ ফয়সালের নেতৃত্বাধীন ভ্রাম্যমাণ আদালত ১৯ নং ওয়ার্ডের নীলক্ষেত এলাকায় মশার প্রজননস্থল চিহ্নিতকরণে অভিযানে ২৯টি স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং ২টি স্থাপনায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ২টি মামলায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
আরামবাগ ও মতিঝিল এলাকায় ডিএসইসিসিরর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফেরদৌস ওয়াহিদের নেতৃত্বাধীন ভ্রাম্যমাণ আদালত ৪৫টি স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং ৪টি স্থাপনায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ৪টি মামলায় ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
এদিকে নিয়মিত উচ্ছেদের ২৭তম দিনে পল্টন মোড় হতে নয়াপল্টনের ভিআইপি টাওয়ার পর্যন্ত অবৈধ কেবল অপসারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ডিএসসিসির সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মনিরুজ্জামান। এসময় তিনি ১৫টি ইলেকট্রিক পোল হতে অবৈধ ক্যাবল অপসারণ করেন এবং পল্টন মোড়ে নান্না বিরানীর রন্ধন কাজে ব্যবহৃত বর্ধিতাংশ ফুটপাতের ওপর থাকায় নগদ ২০০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এছাড়া মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন ভ্রাম্যমাণ আদালত পল্টন-নয়াপল্টন রোডে ইলেকট্রিক পোলে একটি অস্থায়ী টং দোকান উচ্ছেদ করে ১টি মামলায় ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা করে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ আজিমপুর, পলাশী, নীলক্ষেত ও কাটাবন এলাকায় ১৪টি ইলেকট্রিক পোল হতে অবৈধ ক্যাবল অপসারণ করেন। ডিএসসিসি’র ৪টি ভ্রাম্যমাণ আদালত মোট ৯টি মামলায় ৮৭ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করেন। #
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন