শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ভারতের পেঁয়াজকে ‘না’ বলি

স্টালিন সরকার | প্রকাশের সময় : ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:০২ এএম

ভারতের মোদী সরকারের সীমান্তে ‘গরু পারাপার’ বন্ধ করে দেয়ায় গত ৫ বছরে বাংলাদেশ গরুতে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে। গত ২৯ সেপ্টেম্বর হঠাৎ করে পেঁয়াজ বন্ধ করে দেয়ায় বাংলাদেশ তাৎক্ষণিক সংকটে পড়লেও ধীরে ধীরে ‘পেঁয়াজ সংকট’ কাটিয়ে উঠার চেস্টা করছে। বাংলাদেশে এবার বিপুল পরিমান পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে। মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে ওঠায় রসুঁইঘরের অপরিহার্য মশলাজাতীয় এই পণ্যটির দাম কমতে শুরু করেছে।

এ অবস্থায় গত ২৮ ডিসেম্বর ভারতের কৃষকদের স্বার্থে হঠাৎ করে পেঁয়াজ রফতানির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের বাজারকে টার্গেট করেই মোদী সরকার নতুন বছরের পহেলা জানুয়ারি থেকে পেঁয়াজ রফতানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখন আমাদেরও সময় এসেছে ভারতের পেঁয়াজকে ‘না’ বলা। পেঁয়াজ পচনশীল পন্য। সরকারির দায়িত্বশীলদের উচিত দেশের কৃষকদের উৎপাদিত পেঁয়াজের কথা চিন্তা করে ভারতীয় পেঁয়াজ যাতে সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

প্রয়োজনে ভারতের পেঁয়াজ আমদানিতে একশগুন শুল্ক আরোপ করা। ভারতের হিন্দুত্ববাদী মোদী সরকার ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে বাংলাদেশের ১৭ কোটি ভোক্তাকে নাকানিচুবানি খাইয়েছে। হঠাৎ সীমান্তে পেঁয়াজের ট্রাক প্রবেশে বাধার সৃষ্টি করায় বিপকে পড়ে বাংলাদেশ। বাজারে পেঁয়াজের কেজি ২৫০ টাকা পর্যন্ত উঠে। ভোক্তাদের চাহিদার মেটাতে বিকল্প বাজার হিসেবে মিসর, তুরস্ক, চীন, পাকিস্তান, মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। সে সময় পেঁয়াজের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। পেঁয়াজ সংকট মোকাবিলায় তুরস্ক, মিশর, পাকিস্তান দাঁড়িয়েছিল বাংলাদেশের পাশে। মিশর ও তুরস্ক থেকে কার্গো বিমানে করে পেঁয়াজ এনে সংকট সামাল দেয়া হয়। এতে বিমানে প্রতিকেজি পেঁয়াজের পরিবহন খরচ পড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত। দেশের মানুষ ২৫০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ খেতে বাধ্য হয়েছে। সে পেঁয়াজের দাম এখন কমতির দিকে। দেশে এখন পেঁয়াজের উৎপাদন বেড়েছে। কৃষকরা ন্যার্য্যমূল্য পাওয়ার প্রত্যাশায় মশলাজাতীয় পণ্যটি উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়েছেন।

এখন শীতকাল, চলছে পেঁয়াজের মৌসুম। দেশি-বিদেশী পেঁয়াজের পাশাপাশি মুড়াকাটা পেঁয়াজে বাজার ছয়লাব। পাশাপাশি মিশর, তুরস্ক থেকে আমদানী করা পেঁয়াজও বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) খোলাবাজারে পেঁয়াজ বিক্রি করায় সীমিত আয়ের মানুষ ও নিম্নবৃত্তরা ট্রাকের লাইনে দাঁড়িয়ে স্বল্প মূল্যে প্রয়োজনীয় পেঁয়াজ ক্রয় করছেন। ফলে রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে সারা দেশের বাজারে গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই কমছে পেঁয়াজের দাম। দেশের কৃষকদের প্রত্যাশা এবার তারা মশলাজাতীয় কৃষিপণ্যটির ভাল দাম পাবেন। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে দেশীয় উৎপাদিত পেঁয়াজ কিছুটা বেশি দামে ক্রয় করে খাওয়ার মানসিকতা গড়ে উঠছে। অর্থনীতিবিদদের অভিমত পেঁয়াজে বাংলাদেশ স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টা করছে। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত কৃষকরা পেঁয়াজের চাষাবাদ করছেন। এ অবস্থায় ভারত থেকে পেঁয়াজ বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দেয়া হলে দেশের কৃষকরা লোকসানের মুখে পড়বেন। মনে রাখতে হবে করোনাভাইরাসের পাদুর্ভাবের মধ্যেই সবকিছু বন্ধ থাকলেও কৃষকরা পণ্য উৎপাদন বন্ধ রাখেননি। ঝড়বৃষ্টি রোদ উপেক্ষা করে তারা ১৭ কোটি মানুষের জন্য নানান জাতীয় পণ্য উৎপাদন করেছেন। এ অবস্থায় ভারতের পেঁয়াজ বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দেয়া হলে কৃষকদের সর্বনাশ হয়ে যাবে।

মূলত: বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির লক্ষ্যে ভারত পণ্যটি রফতানির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নিয়েছে। ভারতের কৃষকরা গত এক মাস ধরে নানান দাবিকে দিল্লিতে আন্দোলন করছে। কৃষকদের আন্দোলনের মুখে নরেন্দ্র মোদীর বিজেপি সরকার এখন কোনঠাসা। কৃষকদের খুশি করার চেষ্টায় পেঁয়াজ রফতানির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়। ভারতের মিডিয়াগুলোর খবরে বলা হয় কয়েক সপ্তাহ ধরে দেশটির (ভারত) অভ্যন্তরীন বাজারে পেঁয়াজের দাম অনেক কমে গেছে। বিদেশে রফতানির উপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় দেশের বাজারে কৃষকরা কম দামে পেঁয়াজ বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। এতে দেশটির বিভিন্ন রাজ্যের কৃষকদের মধ্যে অসন্তোষ দানা বাঁধছে। সে কারণে গত সোমবার পেঁয়াজ রফতানির সিদ্ধান্ত নেয় ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে পেঁয়াজ রফতানি শুরু করবে। ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সব ধরনের পেঁয়াজের রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশের প্রতিটি জেলায় কমবেশি পেঁয়াজ চাষাবাদ হয়। এবার প্রায় ৬০টি জেলায় পেঁয়াজের চাষ হয়েছে। যে পরিমাণ পেঁয়াজ উৎপাদন হবে তা সংরক্ষণ করা গেলে পেঁয়াজে দেশ স্বাবলম্বী হয়ে উঠবে। তবে পচনশীল পণ্য হওয়ায় কিছু নষ্ট হলেও অন্যদেশ থেকে সামান্য কিছু পেঁয়াজ আমদানি করা যেতে পারে। গতকাল রাজধানীর শ্যামবাজারের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পেঁয়াজের দাম নিম্নমুখি। দেশে যে পরিমান পেঁয়াজ উৎপাদিত হচ্ছে তাতে ভোক্তারা ৩০ থেকে ৪৫ টাকার মধ্যেই পেঁয়াজ কিনতে পারবেন।

গতকাল মঙ্গলবার ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী রাজধানীর বাজারে পেঁয়াজের দাম কমে গেছে। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৬০ টাকায়। আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। মুড়িকাটা পেঁয়াজের দামও কম। এ অবস্থায় কেন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করবো? সীমান্ত দিয়ে ভারতের পেঁয়াজে ট্রাক যাতে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারে সোচ্চার হই। আসুন ভারতের পেঁয়াজকে ‘না’ বলি।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (39)
Mustafizur Rahman Ansari ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:২২ এএম says : 0
Absolutely Right,
Total Reply(0)
Rejaul jarim ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৩৮ এএম says : 0
আমরা ভারকের পেঁয়াজ চাই না
Total Reply(0)
আলআমীন ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১:০৩ এএম says : 0
ধন্যবাদ ইনকিলাবকে।যখন গণমুখী প্রচারমাধ্যম জনবিরোধী রাষ্ট্রযন্ত্রে পরিণত হয়েছে তখন এমন শিরোনাম বহু হৃদয়ে আশা সন্ঞ্চার করে।
Total Reply(0)
আলআমীন ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১:০৩ এএম says : 0
ধন্যবাদ ইনকিলাবকে।যখন গণমুখী প্রচারমাধ্যম জনবিরোধী রাষ্ট্রযন্ত্রে পরিণত হয়েছে তখন এমন শিরোনাম বহু হৃদয়ে আশা সন্ঞ্চার করে।
Total Reply(0)
MD Akkas ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১:৩০ এএম says : 0
ভারতের আমার দেশের সরকার কি করবেন? এতদিন পর একটা খবর ভালো পাইলাম। ইনক্লাবকে ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
H M Omar Faruk ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:১৮ এএম says : 0
Total Reply(0)
Kabir Ahmed Sumon ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:১৮ এএম says : 0
অন্তরের অন্তস্তল থেকে ডেইলি ইনকিলাবের জন্য রইল অসংখ্য ভালবাসা, এমন একটা নিউজ দেয়ার জন্য, সুবিধাবাদীদের পণ্য যেন আমরা সকলেই বয়কট করি।
Total Reply(0)
Abdul Haleem ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:১৮ এএম says : 0
যারা প্রয়োজনের সময় মুখ ফিরিয়ে নে, এখন আমাদের উচিত, আমরাও তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।
Total Reply(0)
Muhammad Arfat ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:১৯ এএম says : 0
ব্যাপক হারে অনলাইনে কথা বলতে হবে এই বিষয়ে। ভারতীয় পেঁয়াজকে না বলি এটা স্লোগানে পরিনত করতে হবে
Total Reply(0)
Shahed Parvez ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:১৯ এএম says : 0
চাষীদের জন্য হলেও না বলা উচিৎ । ভারত গরু রপ্তানি বন্ধ করাতে লাভবান বাংলাদেশ ‌। বছরে ৩২ হাজার কোটি টাকা গরু বাবৎ ভারত আয় করত বাংলাদেশ থেকে।
Total Reply(0)
Shaon Mahamud Bepary ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:২০ এএম says : 0
দেশীয় পেঁয়াজ এখন আমাদের দেশে অনেক,,তাই ভারতের পেঁয়াজ দরকার আছে বলে মনে হয় না,,,
Total Reply(0)
আব্দুল হক ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:৪০ এএম says : 0
ভারত কে না বলি, তারা আমাদের কে গুলি করে মারে গরু চুরির অপবাদ দিয়ে, আর সত্যিই যদি চুরি করে, জেল আছে বিচার আছে, একজন কে গুলি করে মেরে ফেলবে তা হয় না, ইনকিলাব কে ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
আরফিন জুবায়ের ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৩:০৯ এএম says : 0
বাংলাদেশে যে একজন সাহসি সৈনিক আছে তা অনেক দিন পরে দেখলাম। সেলুট আপনাকে বস
Total Reply(0)
BHC ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৬:২০ এএম says : 0
Boycott all products from India.
Total Reply(0)
MD MAINUDDIN Islam ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৬:৪৭ এএম says : 0
ধন্যবাদ ইনকিলাব পত্রিকার সংবাদকে বর্তমান পরিস্থিতি তুলে ধরার জন্য এবং জনগণের পাশে থাকার জন্য
Total Reply(0)
Nannu chowhan ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৭:৫৪ এএম says : 0
Manonio lekhok stalin shorkarer lekha montobbe shara desher manusher shohomoter bohi prokash ete kono shondeho nai kintu,amder banijjo montronaloy ebong monafakhor amdani karokder ki tate bodhodoyer udoy hobe bole mone hoyna,"shorkarer montrira jevabe eai desher manusher tex er takai bahsha bari beton gari shob shubidha vog koren kintu kotha o kaje korme mone hoy varotio shorkarer odhine kaj koren ...
Total Reply(0)
Abul khair ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৩১ এএম says : 0
ধন্যবাদ ইনকিলাব কে
Total Reply(0)
Abul khair ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৩২ এএম says : 0
আমরা ভারতের পিয়াজ চাইনা
Total Reply(0)
Shafiur Rahman ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৩৭ এএম says : 0
Most selfish nation for Bangladesh.Paradise for the Gangsters.
Total Reply(0)
সাইফ ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৯:০৮ এএম says : 0
সরকার আমদানি করলেও আমাদের বয়কট করা উচিৎ এবং সেই সাথে, কেবল পেঁয়াজই ভারতীয় টিভি চ্যানেল থেকে শুরু করে সকল পন্য ত্যাগ করা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব বলে মনে করি. আল্লাহ্‌ আমাদের দেশকে রক্ষা করুন এবং রহমত. আর আমাদেরকে দেশের প্রতি নিজেদের ঈমানী দায়িত্ব পালন করার তৌফিক দান করুন.
Total Reply(0)
Zabed Hossan ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৯:৪৯ এএম says : 0
সুন্দর যুক্তি,আমাদের সরকার মহোদয় বুঝলেই হলো।
Total Reply(0)
Mominul Hoque ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৯:৫০ এএম says : 0
দেশ ও দেশের নাগরিকদের ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে আমাদের অবশ্যই ভারতিয় পেয়াজকে না বলতে হবে। আমাদের কৃষকদের বাঁচাতে হবে।
Total Reply(0)
MD.BORATUZZAMAN ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১০:২৫ এএম says : 0
Shomot
Total Reply(0)
Sadiq Iqbal ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১০:৫৪ এএম says : 0
#NoTo Indian Onion
Total Reply(0)
নিসার ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১১:১৬ এএম says : 0
দৃঢ় পদ থাকুন
Total Reply(0)
নিসার ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১১:১৭ এএম says : 0
দৃঢ় পদ থাকুন
Total Reply(0)
MijanurRahmanJibon ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১১:৪৩ এএম says : 0
কৃষক দের কথা চিন্তা করে হলেও ভারতের পিঁয়াজ কে বর্জনকরতে হবে।
Total Reply(0)
Azad mullah ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:১১ পিএম says : 0
এখন পেঁয়াজ আমদানি করলে চাষিদের লোকসান হবে পরে আর চাষীরা পেঁয়াজের চাষ করবে না তাই ভারতের পেঁয়াজ আমদানি করা যাবে না না না না কোনো অবস্থাতেই বিদেশি পেঁয়াজ আমদানি করা যাবে না ধন্যবাদ
Total Reply(0)
শামছুল হক হাওলাদার ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১:২৩ পিএম says : 0
অসংখ্য ধন্যবাদ ইনকিলাবকে, এমন একটা নিউজ দেওয়ার জন্য।
Total Reply(0)
Imran Hoseen Farabi ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১:৩৬ পিএম says : 0
শুধু ভারতের পেঁয়াজ কে না গোটা ভারতকেই না বলার সময় এসে গেছে আমি দেখতেছি কে আমাদের বন্ধু কে আমাদের বন্ধু নামের শত্রু।। শুধু পেয়াজের বিরুদ্ধে না লিখে গোটা ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে লিখে জনগণ কে সোচ্চার করুন। দেশ ও জাতি অনেক উপকৃত হবেন।
Total Reply(0)
এম আর ইমন ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:২৪ পিএম says : 0
আমি প্রথমত দৈনিক ইনকিলাবকে ধন্যবাদ জানাই,এমন একটি সময়োপযোগী প্রতিবেদন করার জন্যে।পাশাপাশি সমস্বরে বলতে চাই,শুধু পিঁয়াজ না,সকল ইন্ডিয়ান পণ্য সকলে বয়কট করুন।
Total Reply(0)
মোঃ মোস্তাকিন হোসেন ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৭:৩২ পিএম says : 0
এখন ভারত থেকে পেয়াজ আমদানি করলে। বাংলাদেশি কৃষকরা নেক্সট আর পেয়াজ আবাদ করবে না। কেন না প্রতি বছরি সরকার ভারত থেকে পেয়াজ আমদানি করে। আর বাংলাদেশি কৃষকরা তাদের পেয়াজের উৎপাদনের ন্যজ্য দাম পায় না। একটা জিনিশ মাথায় রাখতে হবে ভারতের তুলোনায় বাংলাদেশে কৃষি সরমজাদির সব কিছুর দাম বেশি। যার কারনে উৎপাদন খরচ বাংলাদেশি কৃষকের বেশি হয়। এর সাথে পেয়াজ আনলে বাংলাদেশের কৃষক রা পেয়াজ আবাদ করতে অনইচ্ছুক হয়ে পড়বে। এই বছরে পেয়াজের দানার দাম ৬ হাজার টাকা কেজি। যা সব বছরে যায় ১৫০০টাকা কেজি। ১ কেজি পেয়াজের বিজে ৪০-৫০ মন পেয়াজ হয়। জমি বাবদ টাকা দিতে হয় ১৫,০০০ টাকা। সার বিষ, কাজের লোক, দেখা সোনা পানি খরচ, আরো আরো ২০০০০ হাজার। পেয়াজ পেয়েছে ৫০ মন। প্রতি বছরেই উৎপাদন খরচ বেশি হয়। কিন্তু পেয়াজ বিক্রয়ের বেলায়। ১,০০০ টাকা মন। কৃষক রা পেয়াজ আবাদ করে মুলত অনেকদিন ঘরে রাখা যায়। এবং সে টাকাটা যখন ইচ্ছা সেটা বের করা যায়। আর যদি সরকার আমদানি না করে তাহলে ভালো দাম পায়। সরকার আমদানি করলে কেউ কেউ ক্ষগ্রস্থ হয়। নিজের জমি যার, তার গায় গায় শোধ যায়।
Total Reply(0)
মোঃ আশরাফুল হক ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৯:১৭ পিএম says : 0
প্রতিবাদ ও বলিষ্ঠভাবে প্রতিবাদ করার জন্য ইনকিলাব কে অনেক অনেক ধন্যবাদ দোয়া করি এগিয়ে যাও ইনকিলাব
Total Reply(0)
মোঃ আশরাফুল হক ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৯:১৮ পিএম says : 0
প্রতিবাদ ও বলিষ্ঠভাবে প্রতিবাদ করার জন্য ইনকিলাব কে অনেক অনেক ধন্যবাদ দোয়া করি এগিয়ে যাও ইনকিলাব
Total Reply(0)
mohammad nurnabi ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:০৭ এএম says : 0
আমরা ... পিয়াজ চাই না, না , না
Total Reply(0)
Raju Ahmed ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০, ১১:৪৬ এএম says : 0
অসংখ্য ধন্যবাদ ইনকিকাব পত্রিকা কে... এমন সুন্দর প্রতিবেদন করার জন্য.. ভারতের পেয়াজ আমরা চাই না...!!
Total Reply(0)
Ayub hussain ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:১৭ পিএম says : 0
অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর নিউজ করার জন্য, নিজের দেশের পণ্য ব্যবহার করি নিজের দেশকে উন্নত করি
Total Reply(0)
Md.Al-Amin ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০, ১:২২ পিএম says : 0
We should raise our voice against onion import from India now.Protect our farmer, protect our economy and protect our country.
Total Reply(0)
abul kalam ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০, ১:২৮ পিএম says : 0
ভারত থেকে পেঁয়াজ আনা হবে মুসলমানদের জন্য কবিরা গুনাহ-
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন