শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

উপ সম্পাদকীয়

ভারতের প্রভাব বলয়ে বাংলাদেশ : ওইদিকে আমেরিকা ও চীনের আগ্রহও বাড়ছে

প্রকাশের সময় : ৩০ আগস্ট, ২০১৬, ১২:০০ এএম

মোবায়েদুর রহমান
‘দৈনিক ইনকিলাবে’ গত বৃহস্পতিবার একটি খবর বেরিয়েছিল যে, ২৯ আগস্ট মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী জন কেরি ঢাকায় আসবেন। আগামী অক্টোবর মাসে গণচীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বাংলাদেশ সফর করবেন। এ ছাড়া অতি সহসাই আসছেন পাকিস্তানি পররাষ্ট্র সচিব আইজাজ আহমেদ চৌধুরী। বোঝা যাচ্ছে, বিশ্ব রাজনীতিতে বাংলাদেশ দিনের পর দিন অতীব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের প্রথম সরকারের আমলে আমেরিকার তৎকালীন পররাষ্ট্র মন্ত্রী এবং সেই সময়কার বিশ্ব রাজনীতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিশালী অনুঘটকের ভূমিকা যিনি পালন করেছেন, সেই ড. হেনরি কিসিঞ্জার সেদিন বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে উপহাস করেছিলেন। পরবর্তীতে সেই ঝুড়ি আর তলাবিহীন ছিল না। পরবর্তী সরকারগুলোর প্রচেষ্টায় এবং জনগণের সহযোগিতায় সেই তলাবিহীন ঝুড়িতে তলা লাগানো হয়েছে। এখন আর আপনি ঝুড়িতে যা কিছুই রাখুন না কেন সেটি গায়েব হয়ে যায় না। এখন ঝুড়ি পূর্ণ হতে শুরু করেছে। সে জন্যই পৃথিবীর এই মুহূর্তের শক্তিশালী রাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশের এত কদর। সেই রাষ্ট্রগুলো হলোÑ বিশ্বের একমাত্র পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র বিলুপ্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের জঠর থেকে জন্ম নেওয়া রাশিয়া, উদীয়মান পরাশক্তি গণচীন এবং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ও শক্তিশালী সামরিক শক্তি ভারত। সবগুলো দেশই এখন বাংলাদেশকে তাদের পক্ষপুটে নেওয়ার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারে ভারত শতভাগ সফল। কারণ বাহ্যিক দৃষ্টিতে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত ভারতের একক বলয়ের মধ্যে আছে। ভারত আমেরিকার সাথে অনেক হব নবিং করেছে এবং এখনো করে যাচ্ছে। কিন্তু ভারত-সোভিয়েত মৈত্রীর বন্ধন যেরূপ দৃঢ় ছিল এবং যার ফলে তাদের বন্ধনকে ভারত সোভিয়েত অক্ষশক্তি বলা হতো, ইন্দো-মার্কিন বন্ধন এখনো ততটা মজবুত নয়। ইত্যবসরে ১৯৯১ সালের পর থেকে বিগত ১৬ বছরে রাশিয়া সোভিয়েত ইউনিয়নের মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে এবং সে ব্যাপারে দেশটি অনেকখানি সফল হয়েছে। তার ফলে রুশ- ভারত অক্ষশক্তির যদি পুনরুত্থান ঘটে তাহলে আমরা অবাক হব না। আমার ব্যক্তিগত ধারণা এই যে, ইন্দো-মার্কিন মৈত্রী এমন পর্যায়ে যাবে না যেটিকে আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক এবং বিশ্লেষক মহল ইন্দো-মার্কিন অক্ষশক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করতে পারেন। ইন্দো-মার্কিন বন্ধন দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে চাইলেই সেখানে এসে হাজির হবে রাশিয়া।
এই পটভূমিতে আমার একটি ধারণা এই যে, দিনের পর দিন বিশ্ব শক্তিসমূহের কাছে বাংলাদেশের গুরুত্ব বৃদ্ধি পেতে থাকলেও এককেন্দ্রিক পররাষ্ট্র নীতির কারণে বাংলাদেশ এই ক্রমবর্ধমান গুরুত্বের বেনিফিট অন্যান্য দেশ বিশেষ করে আমেরিকা এবং গণচীনের নিকট থেকে আদায় করতে পারবে না।
নিকট প্রতিবেশী হিসেবে ভারতের পরেই গণচীনের কাছে বাংলাদেশের স্থান ও গুরুত্ব। এটি নতুন করে বলার কিছু নয়। চীন এখন অর্থনৈতিকভাবে বিশ্বের দ্বিতীয় পরাশক্তি। রাজনৈতিক বলুন, অর্থনৈতিক বলুন আর সামরিক বলুন, আমেরিকা এখনো এক নম্বর পরাশক্তি হিসেবে তার অবস্থান বজায় রেখেছে। ওইদিকে চীনও পরাশক্তি হিসেবে উত্থিত হওয়ার জন্য যেসব গ্রাউন্ড ওয়ার্ক করা দরকার সেগুলো করে যাচ্ছে। যেমন আমাদের এই এলাকায় অর্থাৎ দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতেই শুধু নয়, ভারত মহাসাগরে গণচীন ‘স্ট্রিং অব পার্লস’ বা মুক্তার মালা গেঁথে যাচ্ছে। যেসব দেশকে সে গাঁথতে যাচ্ছে সেগুলো হলোÑ আফ্রিকায় সুদান থেকে শুরু করে দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তান, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া। এই মালার মধ্যে একটি দানা হিসেবে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। গণচীনের এই গ্র্যান্ড ডিজাইনের একটি অংশ ছিল বাংলাদেশের সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ। এই সমুদ্রবন্দর নির্মাণের দায়িত্ব চীনকেই দেওয়া হবে বলে সবাই জেনে গিয়েছিলেন। কিন্তু সবশেষে দেখা গেল, চীনকে এই দায়িত্ব আর দেওয়া হচ্ছে না। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল এবং ডিফেন্স অ্যানালিস্টরা খবর দিলেন যে, ভারতের চাপে বাংলাদেশ সরকার চীন কর্তৃক সোনাদিয়া বন্দর নির্মাণের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে। গত ৪০-৫০ বছর ধরে যারা চীনের কূটনীতি পর্যবেক্ষণ করছেন তারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে, চীন সহজে কোনো রাষ্ট্রের সাথে শত্রুতায় জড়ায় না। এ ছাড়া কোনো রাষ্ট্রের কোনো কাজ চীনের পছন্দ না হলেও তারা তাদের অসন্তোষ জনসমক্ষে প্রকাশ করে না। তারা নীরব কূটনীতির ওপর অনেক বেশি জোর দেয়। তাই তারা সোনাদিয়ার ব্যাপারে বঞ্চিত হলেও সেই বঞ্চনার বেদনা প্রকাশ করেনি। বরং বাংলাদেশের হৃদয় জয় করার জন্য অন্যপথে এগোতে শুরু করেছে। আর সেটা হলো বিশাল অর্থনৈতিক সাহায্যের সুবিশাল প্যাকেজ নিয়ে হাজির হওয়া।
॥ দুই ॥
চীনের এই কৌশল বুঝতে আমেরিকার মোটেই দেরি হয়নি। সুতরাং আমেরিকা এর বিরুদ্ধে যে পদক্ষেপ গ্রহণ করে সেটিকে বলা হয় Premptive strike, অর্থাৎ পূর্বাহ্নিক আক্রমণ। এই আক্রমণ বলতে কোনো সামরিক আক্রমণ নয়, নয় কোনো রাজনৈতিক আক্রমণ। এটি হলো নীরবে চীনের চারধারে নয়া শক্তি বলয় গড়ে তোলা। যেটাকে ইংরেজি ভাষায় বলা যেতে পারে Encircle করা বা ঘিরে ফেলা। এই উদ্দেশ্যে এশিয়ার পূর্বাঞ্চলের শক্তিশালী ও গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রগুলোর সাথে আমেরিকা বন্ধুত্ব জোরদার করার উদ্যোগ নেয়। এসব রাষ্ট্র হচ্ছে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত। এখনো এই এলাকায় আরও কয়েকটি রাষ্ট্র আছে যাদের সাথে আমেরিকার সম্পর্ক উপরে উল্লিখিত রাষ্ট্রগুলোর মতো জোরদার নয়। এই তিনটি রাষ্ট্র হলো বাংলাদেশ, নেপাল এবং মিয়ানমার (সাবেক বার্মা)। এই সম্পর্ক জোরদার করতে হলে এসব দেশে প্রো-আমেরিকান সরকার বসাতে হবে। জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়াতে মার্কিনপন্থি সরকার ক্ষমতাসীন রয়েছে। তবে অবশিষ্ট চারটি রাষ্ট্রে প্রো-আমেরিকান সরকার নেই।
কেউ কেউ হয়তো বলবেন যে, ইন্ডিয়ার বর্তমান সরকার প্রো-আমেরিকান। এ কথাটি ঠিক নয়। ভারত বরাবরই প্রো-সোভিয়েত বা রুশপন্থি ছিল। এখনো যে নেই তা নয়। তবে পরাশক্তি হতে গেলে যে পরিমাণ সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি অর্জন প্রয়োজন সেটি কম সময়ে আমেরিকা দিতে পারে বলে ভারত সরকার ওয়াশিংটনের দিকে ঝুঁকেছে। তার অর্থ এই নয় যে তারা রাশিয়া থেকে দূরে সরে এসেছে বা রাশিয়ার সাথে তাদের কোনো বড় ধরনের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। বিগত অর্ধ শতাব্দী ধরে বিদেশ নীতির ক্ষেত্রে ভারতের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে আমার ধারণা হয়েছে যে, আমেরিকা ভারতের নিকট একটি বড় ধরনের মার খাবে। আমেরিকার নিকট থেকে ভারতের যা পাওয়ার সেটি সুচতুরভাবে কড়ায় গ-ায় আদায় করে বিশ্ব সংকটের সময় (যদি সেরকম সংকট দেখা দেয়) ভারত রাশিয়ার গলায় ঝুলে পড়বে।
মিয়ানমারের নতুন সরকার প্রো-আমেরিকান নয়। তবে এর কিছু দিন আগে তাদের সামরিক জান্তা যতটুকু প্রো-চাইনিজ ছিল এখন ঠিক ততখানি নেই। মিয়ানমারের নেতা অং সান সুচিকে আমার একটি যোগ্য রাষ্ট্রনায়ক মনে হয় না। বার্মার সামরিক জান্তা তাকে বছরের পর বছর গৃহবন্দি রেখে তাকে হিরো বানিয়ে দিয়েছে ইতোমধ্যেই তার কারিশমা কিছুটা উবে গেছে। মিয়ানমার বরং চীনের সংস্পর্শ থেকে সামান্য হলেও দূরে সরে এসেছে এবং কিছুটা হলেও আমেরিকার সাথে যোগাযোগ রাখছে।
নেপালের কেসটি সবার চেয়ে আলাদা। দেশটির বর্তমান সরকার অর্থাৎ পুষ্প কমল দাহালের (প্রচন্ড) সরকার মনেপ্রাণে চীনপন্থি হলেও ভারতের প্রভাব বলয় থেকে তাদের জন্য বেরিয়ে আসা কঠিন। সবাই জানেন যে, প্রধানমন্ত্রী প্রচন্ড শুধু কমিউনিস্ট নন, তিনি বরং তার দেশে কমিউনিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য বেশ কয়েক বছর সশস্ত্র সংগ্রাম করেছেন। গেরিলা নেতা হিসেবে তার ভূমিকা ছিল ভারতবিরোধী। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তিনি বুঝতে পারছেন যে, নেপাল একটি স্থল পরিবেষ্টিত দেশ। চারদিকে ভারত। উত্তরে তিব্বত। পৃথিবীতে নেপাল একমাত্র দেশ যেটির রাষ্ট্রধর্ম ছিল হিন্দু। তবে নেপালের সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম বাদ দেওয়া হয়েছে এবং নেপালকে ধর্ম নিরপেক্ষ ঘোষণা করা হয়েছে। তারপরেও ভৌগোলিক এবং ধর্মীয় কারণে নেপালের আন্তরিক ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও ভারতের খপ্পর থেকে তারা বেরিয়ে আসতে পারে না। তাই সেখানে মার্কিনপন্থি সরকার নেই।
বাংলাদেশের কথা সবাই জানেন। আমেরিকা নানাভাবে এদেশে তার প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। কিন্তু ভারতীয় আধিপত্যের কাছে আমেরিকা নাক গলাতে পারেনি। সেই পাকিস্তান সৃষ্টি হওয়ার পর থেকেই ভারত চাচ্ছিল তৎকালীন পূর্ব বঙ্গ তথা বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে ট্রানজিট বা করিডোর পেতে। বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের কৌশলগত গুরুত্ব আছে, সত্য। তবে আরও গুরুত্বপূর্ণ হলো এই ট্রানজিট বা করিডোর। এই করিডোরের মাধ্যমে উত্তর-পূর্ব ভারত এবং মিয়ানমারের সাথে যোগাযোগ সহজ সাধ্য হয়। ৬০ বছরে ভারত যা পায়নি বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের আমলে ভারত সেটি অর্থাৎ ট্রানজিট বা করিডোর পেয়ে গেছে। এরপর ভারত অত সহজে বাংলাদেশকে তার খপ্পর থেকে বের হতে দেবে না।
ট্রানজিটের সাথে সাথে বাংলাদেশ ভারতকে আরেকটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ ছাড় দিয়েছে। সেটি হলো পটুয়াখালীর পায়রায় ভারতকে সমুদ্রবন্দর নির্মাণের দায়িত্ব দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। শোনা যাচ্ছে, এখানেও নাকি একটি গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মিত হবে। যদি তাই হয় তাহলে ট্রানজিট ছাড়াও বাংলাদেশে অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ একটি বন্দরে আধিপত্য করবে ভারত।
॥ তিন ॥
বাতাসে অনেক কথাই ভেসে বেড়ায়। বলা হয় যে, বাংলাদেশের ওপর আমেরিকা ও ভারতের নজরের আরেকটি কারণ হলো বিপুল গ্যাস সম্পদ। বলা হয় যে, বাংলাদেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদ হলো ২০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট। তবে এ বিষয়টি নিয়ে জোর বিতর্ক চলছে। মাটির তলে কী পরিমাণ প্রমাণিত গ্যাস মজুদ রয়েছে সেটির সঠিক হিসাব নির্ণয় করা এখনো সম্ভব হয়নি। স্বাধীনতার পর বলা হয়েছিল, বাংলাদেশ নাকি তেলের ওপর ভাসছে। ৪৫ বছর হয়ে গেল এক ফোঁটা তেলেরও দেখা পাওয়া যায়নি। যে গ্যাস আমরা ব্যবহার করছি সেটির প্রমাণিত মজুদ কতখানি তা আজও অনুসন্ধানের মাধ্যমে নির্ণীত হয়নি। সুতরাং গ্যাসের জন্য বড় শক্তিগুলো বাংলাদেশের ওপর লোলুপ দৃষ্টি মেলে ধরেছে, সেটি সঠিক নয়। এখন যদি অনুসন্ধানের মাধ্যমে গ্যাসের মজুদ নির্ধারিত হয় এবং সেই পরিমাণটা যদি বিপুল হয় তখন ওই কারণে বাংলাদেশে আমেরিকা এবং ভারত আরো বেশি আগ্রহী হবে।
আমেরিকা এবং ভারত যখন বাংলাদেশে প্রভাব বিস্তারের জন্য উঠেপড়ে লেগেছে তখন চীনও আর পিছিয়ে নেই। আজও চীন বাংলাদেশে যুদ্ধাস্ত্র সরবরাহের প্রধান উৎস। শোনা যায় যে, গণচীনের প্রেসিডেন্ট অক্টোবরে যখন বাংলাদেশে আসবেন তখন নাকি একটি বিরাট অর্থনৈতিক সহযোগিতার প্যাকেজ নিয়ে আসবেন। এই প্যাকেজ একাধিক বিলিয়নেরও হতে পারে।
উপরের এই আলোচনা থেকে দেখা যাচ্ছে যে রাজনৈতিক ও সামরিক কৌশলগত কারণে এবং বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বৃহৎ শক্তিগুলোর কাছে বাংলাদেশের কদর এবং গুরুত্ব দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। দেখা যাক বাংলাদেশ কীভাবে কূটনৈতিক দক্ষতার সাথে এই আগ্রহকে নিজের অগ্রযাত্রায় ব্যবহার করে।
Email: journalist15@gmail.com

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (6)
Farjana ৩০ আগস্ট, ২০১৬, ২:১৭ পিএম says : 1
je desh er indiar moto protibasi ase tader ar sotrur dorker nai
Total Reply(0)
Laboni ৩০ আগস্ট, ২০১৬, ২:১৮ পিএম says : 0
Bangladesh ke khub chinta kore pa barate hobe
Total Reply(0)
খাইরুল ইসলাম ৩০ আগস্ট, ২০১৬, ২:২০ পিএম says : 0
সুন্দর লেখা । লেখককে ধন্যবাদ
Total Reply(0)
ফাইজুর রহমান ৩০ আগস্ট, ২০১৬, ২:২৬ পিএম says : 0
ভারতকে প্রতিবেশির বেশি ভাবার কোন সুযোগ নাই। তাই চীন ও আমেরিকার সাথে বন্ধুত্ব বাড়ানো দরকার।
Total Reply(0)
নাজমুল হাসান ৩০ আগস্ট, ২০১৬, ৩:১৪ পিএম says : 1
ভারতের বলয় থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।
Total Reply(0)
আবির ৩০ আগস্ট, ২০১৬, ৩:৪৮ পিএম says : 1
মাটির তলে কী পরিমাণ প্রমাণিত গ্যাস মজুদ রয়েছে সেটির সঠিক হিসাব নির্ণয় করা জরুরী
Total Reply(0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন