বাংলাদেশের ক্রীড়াবিদদের মধ্যে সবার আগে টোকিও অলিম্পিকে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেন আরচ্যার রোমান সানা। এরপর ওয়াইল্ডকার্ড পেয়েছেন দুই সাঁতারু আরিফুল ইসলাম ও জুনাইনা আহমেদ। লাল-সবুজের চতুর্থ ক্রীড়াবিদ হিসেবে টোকিও অলিম্পিকে খেলার জন্য অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের মনোনয়ন পান নৌবাহিনীর অ্যাথলেট জহির রায়হান। এবার এই তালিকায় যুক্ত হলো দেশসেরা শুটার আব্দুল্লাহ হেল বাকী’র নাম। ২০১৬ রিও অলিম্পিকের মতই টোকিওতে বাংলাদেশ শুটিং দলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন বাকী। শুক্রবার বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) থেকে বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্টস ফেডারেশনকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ শুটিং ফেডারেশন দুইটি ওয়াইল্ড কার্ডের জন্য চেষ্টা করছিল। একটি পুরুষ ও অন্যটি মহিলা শুটারের ওয়াইল্ড কার্ড পাওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করেছিলেন ফেডারেশনের মহাসচিব সৈয়দ ইন্তেখাবুল হামিদ অপু। আন্তর্জাতিক শুটিং ফেডারেশনের সঙ্গে দেনদরবার করেও শেষ পর্যন্ত সফল হননি তিনি। তাই একজন শুটারকেই টোকিও পাঠাতে হচ্ছে বাংলাদেশ শুটিং ফেডারেশনকে। আন্তর্জাতিক শুটিং ফেডারেশন বাকীকেই মনোনীত করেছে টোকিও অলিম্পিকের জন্য। ২০১৪ গ্লাসগো কমনওয়েলথ গেমসে রৌপ্য জয়ী শুটার আব্দুল্লাহ হেল বাকী ১০ মিটার এয়ার রাইফেল পুরুষ ইভেন্টে টোকিও অলিম্পিকে অংশ নেবেন। বাকী আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির অধীনে বৃত্তির আওতায় ছিলেন। বাকীর সঙ্গে একই বৃত্তিতে ছিলেন শুটার শাকিল আহমেদ, রিসালাত ও দিশা। তারাও ছিলেন ওয়াইল্ড কার্ডের দৌড়ে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাকীকেই মনোনয়ন দিলো আন্তর্জাতিক শুটিং ফেডারেশন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন