শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

লকডাউনের পরিবর্তে এবার ১৪৪ ধারা জারির পরামর্শ

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৯ জুলাই, ২০২১, ১১:১৩ এএম

করোনাভাইরাসে দেশে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা ব্যাপক হারে বাড়ছে। এ অবস্থায় লকডাউনেও সংক্রমণ হ্রাস পাচ্ছে না। এজন্য চলমান লকডাউনের পরিবর্তে কারফিউ বা ১৪৪ ধারার মতো কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা প্রয়োজন বলে মনে করেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের নন কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল এনসিডিসি পরিচালক ও অধিদফতরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা: রোবেদ আমিন। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ পরামর্শ দেন।

তিনি বলেন, দেশে কঠোর লকডাউন চলছে কিন্তু মানুষের চলাফেরা বা জমায়েত নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। পরিস্থিতি এভাবে চলতে থাকলে করোনার ভয়াবহ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। এক্ষেত্রে দেশের মানুষ কারফিউ বা ১৪৪ ধারার মতো কর্মসূচিগুলো ভয় পায় এবং প্রতিপালনের চেষ্টা করে। এই পরিস্থিতিতে এ ধরনের কর্মসূচি দিলে করোনা নিয়ন্ত্রণে যথেষ্ট সহায়ক হবে।

এর আগে করোনার বিস্তার রোধে দেশে কোভিড সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি দুই সপ্তাহের শাটডাউনের (সব বন্ধ) সুপারিশ করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১ জুলাই থেকে এক সপ্তাহের জন্য সরকার সারা দেশে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে। পরে এ বিধিনিষেধ ১৪ জুলাই পর্যন্ত করা হয়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (8)
Shanto ৯ জুলাই, ২০২১, ১১:২৪ এএম says : 0
অহংবাদ/ মিথ্যা / ভণ্ডামি / ধোকা /প্রতারণা/ বিভ্রান্তি / অমানবিকতা / ক্ষতিকারক / শয়তানবাদের সর্বোচ্চ অন্ধকার যুগে বর্তমান বিশ্বে আমরা অবস্থান করছি। তাই সাধারণ মানুষ সর্বোচ্চ সতর্কতা সাবধানতা অবলম্বন করুন! আপনার সাধারণ বোধগুলোকে সক্রিয় করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন। গভীর তদন্ত না করে অন্ধভাবে কোনও কিছু গ্রহণ বা বিশ্বাস করবেন না। একটা কথা সব সময় স্মরণ রাখবেন আর তা হলো - সর্বোচ্চ শয়তানবাদের এই যুগে রক্ষকরাই ভক্ষক এর ভূমিকা পালন করছে, আপনার চারপাশে এর অসংখ্য প্রমাণ রয়েছে। সুতরাং বিশ্বাস একমাত্র শুধুমাত্র সত্যকে করা যায়। আর শুধুমাত্র সর্বশক্তিমান আল্লাহ সমস্ত সত্তের উৎস। কিন্তু সাবধান ! শয়তান এবং এর অনুসরণ কারীরা নিজেদেরকে সত্যবাদী হিসেবে প্রকাশ করে অথচ এরাই সমস্ত ধরনের মিথ্যার উৎস! এরা বলে, কথিত ভাইরাস নাকি ভয়ঙ্কর! যার সত্যিকারের কোনো অস্তিত্ব নেই সেটি কে কেন্দ্র করে লকডাউন দিয়ে অসহায় দরিদ্র মানুষদের উপর লোভী স্বার্থপর শয়তানি ক্ষমতার অধিকারীরা নানাভাবে শোষণ নির্যাতন জুলুম করে তাদের বড় ক্ষতি করে চলছে। অথচ এরা কথিত ভাইরাস থেকে লক্ষ কোটি গুণ বিষাক্ত, এদের দ্বারা পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি মানুষ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং মারা যাচ্ছে। যদি লকডাউন দিতে হয় তাহলে এই সকল বড় বড় মিথ্যুক ভন্ড প্রতারক জালেম শোষকদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক লকডাউন দেওয়া হোক। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে কথিত ভাইরাসের নাম দিয়ে মানুষের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর যে কারণ বলা হচ্ছে তার আসল কারণ হচ্ছে বিষাক্ত খাদ্য বিষাক্ত পরিবেশ বিষাক্ত মোবাইল রেডিয়েশন বিষাক্ত মানসিক চাপ - যা শয়তান এবং এর অনুসরণকারীরা এই পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা করেছে। মানুষের রূপ ধারী অমানুষ, যারা তাদের ভেতর শয়তানকে ধারণ করে শয়তানকে লালন করে, যারা নানাভাবে সাধারণ মানুষের সাথে মিথ্যা ধোকা প্রতারণা ভন্ডামি করে তাদের উপর নানাভাবে জুলুম শোষণ করে যাচ্ছে, সাধারণ মানুষকে নানাভাবে তাদের ক্রীতদাসে রূপান্তর করছে, তাদেরকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করে নিজেদের জীবনকে বিষাক্ত অভিশপ্ত করবেন না। সদা সর্বদা সবসময় সত্যের পক্ষে থাকুন। আর এই পৃথিবীতে সর্বোচ্চ পর্যায়ের সত্য হচ্ছে মনুষত্ব,ন্যায় বিচার, কল্যাণ, মানবতা, শান্তি। অথচ আজ এই পৃথিবীতে সত্তিকারের মনুষ্যত্ব ন্যায় বিচার কল্যাণ মানবতা শান্তি নেই। এরা নানাভাবে সাধারণ মানুষদের মানব অধিকার, মানব স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতাকে নানাভাবে ধ্বংস করছে। বড় বড় মিথ্যুক ভন্ড প্রতারক ধোকাবাজ শোষক জালেম - মানুষের রূপ ধারী অমানুষরা আজ মুখে মুখে মনুষত্ব ন্যায় বিচার শান্তির কথা বলে, অথচ তারাই এই পৃথিবীতে তাদের নিজস্ব লোভ স্বার্থ শয়তানি ক্ষমতার জন্য ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নানাভাবে অশান্তি সৃষ্টি করছে। আপনি যতই এদেরকে সহযোগিতা করবেন এরা ততোই শক্তিশালী হয়ে নানাভাবে আপনার উপর শোষণ-নির্যাতন করবে। সাধারন জনগন যদি এদের ক্ষতিকর কর্মকাণ্ড গুলোকে বন্ধ করতে বাধ্য না করে তাহলে কখনই তারা এ থেকে নিজেদেরকে বিরত রাখবে না। সুতরাং এদেরকে সকল ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করা বন্ধ করুন, না হলে সর্বোচ্চ পর্যায়ের ক্ষতিগ্রস্ত হবেন আপনি।
Total Reply(0)
Arif Hossain Bhuiyan ৯ জুলাই, ২০২১, ২:১৭ পিএম says : 0
সব নাগরিকের ঘরে খাবার নিশ্চিত করে তারপর এইসব কথা বলবেন, এসির ভেতর বসে গরিবের পেটের ক্ষুধার জ্বালা তো আর দেখতে পারেন না।
Total Reply(0)
Md Jahangir Hosain Jewel ৯ জুলাই, ২০২১, ২:১৭ পিএম says : 0
সরকারের উচিত দেশের প্রত্যেকটা নাগরিকের খাদ্য বাসস্থান প্রয়োজনীয়তা নিশ্চিত করে 144 ধারা জারি করা, পৃথিবীর প্রত্যেকটা দেশে তাই করছে। সরকার জনগণের ভবিষ্যৎ দৈর্য নিয়ে চ্যালেঞ্জ করছে এবং প্রশাসনকে দিয়ে ভয় দেখাচ্ছে। ভুলে গেলে চলবেনা ক্ষুধার্ত মানুষ সূর্যকে রুটি ভেবে ছিঁড়ে খেয়ে ফেলতে পারে।
Total Reply(0)
Hridoy Bepare ৯ জুলাই, ২০২১, ২:১৭ পিএম says : 0
এই লকডাউনে কিছুই হচ্ছেনা,আমরা সবাই যদি একটু সচেতন না হই আল্লাহ না করুক তাহলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলেগেলে তখন আর কিছুই করার থাকবেনা।।
Total Reply(0)
Arifur Rahman Arif ৯ জুলাই, ২০২১, ২:১৮ পিএম says : 0
লকডাউন শাটডাউন কিংবা ১৪৪ ধারা জারি, যেহেতু জনগণ চাচ্ছে না সেহেতু সরকারের বিকল্প কিছু ভাবা উচিত।
Total Reply(0)
Nasir Khan ৯ জুলাই, ২০২১, ২:১৮ পিএম says : 0
ঢিলেঢালা লগডাউনকে অবিলম্বে কার্ফুতে রূপান্তরিত করা জরুরী মনে করছেন করোনা পর্যবেক্ষক মহল।
Total Reply(0)
Sakiv Munshi ৯ জুলাই, ২০২১, ২:১৮ পিএম says : 0
রাস্তায় ১৪৪ ধারা জারি করা যাবে। কিন্তু ক্ষুধার্তের পেটে ১৪৪ ধারা জারি করা যাবে কি??? পেট কি ১৪৪ ধারা বোঝে?? ক্ষুধা কোন আইন মানেনা।তাই সবার খাবার নিশ্চিত করে সিদ্ধান্ত নিয়েন মাননীয় বিশেষজ্ঞ কমিটি।
Total Reply(0)
ফখরুল ইসলাম ৯ জুলাই, ২০২১, ৫:০৪ পিএম says : 0
মানুষের ঘরে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য সহায়তা দিয়ে তারপরে লকডাউন দিয়েন
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন