রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ০৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১০ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

অভ্যন্তরীণ

লোডশেডিংয়ে নাকাল ঝিনাইগাতী শহরবাসী

এস কে সাত্তার, ঝিনাইগাতী (শেরপুর) থেকে | প্রকাশের সময় : ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:০১ এএম

বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে নাকাল ঝিনাইগাতী শহরবাসী। বিদ্যুৎ এর ঘন ঘন যাওয়া আসায় অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে শহরবাসী। এই দুঃসহ গরমে সাধারণ মানুষ রাত-দিন লোডশেডিংয়ের তীব্র যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। ঝড়তো দূরের কথা আকাশে সামান্য মেঘ দেখা দিলেই বিদ্যুৎ চলে যায়। ঝড় হলে বিদ্যুৎ চলে যাওয়াটা অনেকটা স্বাভাবিক। কিন্তু সামান্য বৃষ্টিতেও বিদ্যুৎ না থাকাটা অনেকটাই বেমানান হলেও জনসাধারণের কিছুই করার বা বলার নেই। অথচ সঙ্গত অজুহাত ছাড়াই বিদ্যুৎ না থাকায় সাধারণ মানুষ হয়ে পড়েছে অতিষ্ঠ। ঝড় ও বৃষ্টি নেই তারপরও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। এ যেমন একরকম রেওয়াজে পরিণত হয়েছে।
মসজিদ মার্কেটের রোকেয়া মেডিক্যালের মালিক শতবর্ষী ডা. আব্দুল বারী, আলহাজ রেজাউর রহমান মাস্টার, সরাফত জুয়েলারির মালিক মো. সরোয়ারর্দী দুদু মন্ডল, এস কে সাত্তার মার্কেটের ইতি ইলেক্ট্রনিক্সের মালিক খোরশেদ আলম, কম্পিউটার মেকানিক্স এবাদূর রহমান, আতিক স্টোরের মালিক মো. সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ ব্যবসায়ীগণ জানান, কোনো প্রকার নোটিশ ব্যাতীরেকে বিদ্যুতের এই আসা যাওয়ার খেলায় আমরা ব্যবসায়ীরাই বলি হচ্ছি। কোনো উজর আপত্তি নেই ইচ্ছা হলেই লোডশেডিং। যেনো মগের মুল্লুকে বাস করছি আমরা। তাও ১-২বার নয় দিনে রাতে ৫-৭ বার করে বিদ্যুৎ চলে যায়। ১/২ ঘণ্টা বিদ্যুৎয়ের খবর থাকে না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিদ্যুৎ বিভাগের এক দায়িত্বশীল ব্যক্তি জানান, লাইন বা গ্রিডে সমস্যার কারণে সাধারণত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকে। এছাড়া কোনো লোডশেডিং নেই। তবে, বিভিন্ন এলাকায় মেরামতের কারণে সাময়িক লাইন বন্ধ রাখাকে লোডশেডিং বলা যায় না।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন