বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

উপ সম্পাদকীয়

চীন-বাংলা উভয়ের জাতীয় স্বার্থে ৩৮০০ কোটি ডলার অর্থায়নের বিশাল প্রতিশ্রুতি

প্রকাশের সময় : ১৮ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

মোবায়েদুর রহমান
গণচীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং হাজার কোটি টাকা নয়, লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজ নিয়ে দেশ-বিদেশে ছোটাছুটি করে বেড়াচ্ছেন কেন? মনে হচ্ছে, তিনি ডালা ভর্তি টাকা বা ডলার নিয়ে দেশ থেকে দেশান্তরে ছুটছেন এবং সেগুলো বিলি করে বেড়াচ্ছেন। পত্রিকার রিপোর্ট মোতাবেক দেখা যাচ্ছে চীনের এই দান- ধ্যানের খবর সর্বপ্রথম দেখা যায় পাকিস্তানে। যেখানে তিনি ৪৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার ওয়াদা করে এসেছেন। পাকিস্তানে সেই এইড প্যাকেজের কাজ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশে তিনি কত টাকা কমিট করেছেন তার প্রজেক্ট ওয়ারি একটি হিসাব আমি করেছি। সেই হিসাবটি নির্ভুল না হলেও নির্ভুলতার প্রায় কাছাকাছি। সেই হিসাব মোতাবেক বাংলাদেশকে তিনি কমিট করেছেন ৩৮ বিলিয়ন ডলার। ইন্ডিয়াতে কমিট করেছেন ২০ বিলিয়ন ডলার। স্পুটনিক বার্তা সংস্থা জানাচ্ছে, বিদেশে বিনিয়োগের যে মাস্টার প্লান চীন করেছে সেটি বিভিন্ন দেশে অবকাঠামো নির্মাণে ২০০ বিলিয়ন ডলার এবং প্রকল্প বাস্তবায়নে ১ ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত মঞ্জুর করা হবে। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, বাংলাদেশি কারেন্সিতে ১ ট্রিলিয়ন ডলারের বিনিময় মূল্য হলো ৮ লক্ষ কোটি টাকা। চীনের বিদেশি বিনিয়োগের বহর দেখলে মাথা খারাপ হয়ে যায়। শনিবার রাতে এক নামকরা ও ব্যস্ত ডাক্তারকে দেখানোর জন্য আমি তার ভিজিটিং রুমে অপেক্ষা করছিলাম। একজন পেশেন্ট জোরে জোরে বলে উঠলেন, ‘চীন এমন করে টাকা ছিটিয়ে বেড়াচ্ছে কেন? চীনের কি টাকা বেশি হয়েছে?’। আসল ব্যাপার হলো, চীনের টাকা বেশি হয়নি। আর তারা খেয়ালখুশি মতো টাকা ছিটিয়েও বেড়াচ্ছে না। চীনারা খুব ঠা-া মাথার মানুষ। তারা যা করছে সেটি ঠা-া মাথায় করছে। আর যা কিছু করছে সেটি কুল এবং ক্যালকুলেটিভ ওয়েতে করছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, চীন আসলে কি চাচ্ছে?
ঠা-া মাথায় চীন তার হাজার বছরের পুরাতন সিল্ক রোড হাজার বছর পর বাস্তবায়নে নেমেছে। আজ থেকে ২১০০ বছর আগে গণচীনে যখন হ্যান রাজবংশ রাজত্ব করত তখন সেই রাজবংশ পশ্চিম অভিমুখে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে যেটি মধ্য এশিয়া নামে পরিচিত সেই মধ্য এশিয়ার কিরঘিজিস্তান, কাজাখস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, আফগানিস্তান এবং পাকিস্তান পর্যন্ত বাণিজ্য নেটওয়ার্ক স্থাপন করে এবং ভারত হয়ে সেই নেটওয়ার্ক ইউরোপ পর্যন্ত প্রলম্বিত হয়। এই ট্রেড নেটওয়ার্কের দৈর্ঘ্য হয় ৪০০০ মাইল।
২১০০ বছর পর গণচীন সেই অতি পুরাতন সিল্ক রোডের পুনরুজ্জীবন ঘটাচ্ছে। এখন যুগ পাল্টেছে, সভ্যতার বিবর্তন ঘটেছে, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির বিস্ময়কর উন্নতি ঘটেছে। নতুন যুগে নতুন টেকনোলজি দিয়ে চীন আবার সেই নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা এবং বিস্তার শুরু করেছে। এবারও সেটি বিস্তৃত হবে এশিয়া, ইউরোপ এবং আফ্রিকা পর্যন্ত। বর্তমান চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এই রুটের নাম দিয়েছেন ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’। এই ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’ ভিশন বাস্তবায়িত হবে দুই পথে। একটি হলো সড়ক পথে, আরেকটি হবে সমুদ্র পথে। সড়ক পথে যে কানেক্টিভিটি হবে সেটির নাম হবে ইকোনমিক বেল্ট বা ইকোনমিক করিডোর। আর সমুদ্র পথে যে কানেক্টিভিটি হবে সেটির নাম হবে ‘মেরিটাইম সিল্ক রোড’। সড়ক পথে যে সিল্ক রোড হবে সেটি যাবে মধ্য এশিয়া, পশ্চিম এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপ পর্যন্ত। পক্ষান্তরে মেরিটাইম সিল্ক রোড যাবে আফ্রিকার উপকূল দিয়ে সুয়েজ খাল হয়ে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত। অনুরূপভাবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মেরিটাইম বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য চীন-ভারত মহাসাগরে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ এবং পাকিস্তানের সাথে সামুদ্রিক সিল্ক রোড সৃষ্টি করবে। বাংলাদেশ-চীন যৌথ বিবৃতিতে আশা প্রকাশ করা হয়েছে যে, সড়ক ও সমুদ্র পথে প্রস্তাবিত সিল্ক রোড প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রূপান্তরিত হবে।
॥ দুই ॥
এখন প্রশ্ন হলো, চীন আপাতত পৃথিবীর ৬৪টি দেশকে নিয়ে স্থল ও সমুদ্র পথে সিল্ক রোড তৈরি করছে কেন? আর সেটি করতে গিয়ে লক্ষ কোটি টাকা খরচ করছে কেন? এ প্রশ্নের যদি সঠিক উত্তর পাওয়া যায় তাহলেই সমস্ত বিষয় পরিষ্কার হয়ে যাবে। আসলে উত্তরটি খুব সোজা। চীনের এই স্পেন্ডিং স্প্রি বা খরচের বহরের রহস্য কি? রহস্যটি নি¤œরূপ।
একথা ঠিক যে, আমেরিকা বর্তমানে পৃথিবীর একমাত্র পরাশক্তি। সামরিক দিক দিয়ে তার অবস্থান এক নাম্বারে, আবার অর্থনৈতিক দিক দিয়েও এক নাম্বারে। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে গণচীন দ্বিতীয় বৃহত্তম শক্তি। দ্বিতীয় বৃহত্তম শক্তি হলে কী হবে, চীন এখন পৃথিবীর বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ। আমেরিকার রপ্তানি আয়ের চেয়ে চীনের রপ্তানি আয় বেশি। ইনকিলাবের এই প্রতিনিধি আমেরিকা, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরব, ইরান, পাকিস্তান ও ভারতে চীনা পণ্যের ছড়াছড়ি দেখেছেন। আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিলক্ষণ জানেন যে, চীনা পণ্য কীভাবে নিউইয়র্কের বাজার দখল করেছে। চীনা পণ্য মানে যেমন উন্নত তেমনি দামেও তুলনামূলকভাবে সস্তা। আজ যদি চীন এশিয়া, আফ্রিকা এবং ইউরোপে স্থল ও জলপথে ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোডের কানেক্টিভিটি প্রতিষ্ঠা করতে পারে তাহলে সেই ৪০০০ মাইল পথ দিয়ে চীনা পণ্য পৃথিবীর প্রায় সব দেশে ুপ্রবেশ করবে এবং পৃথিবীর শতাধিক দেশ চীনা পণ্যে সয়লাব হয়ে যাবে। সাম্প্রতিক অতীতে একটি সময় ছিল যখন চীনে প্রবৃদ্ধির হার ১২-১৪ শতাংশ পর্যন্ত উঠেছিল। এখন সেটি ডাবল ডিজিটের নিচে নেমে এসেছে। চীন চায় তার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ডাবল ডিজিটে অব্যাহত থাকুক। যদি সেটি অব্যাহত রাখা যায় তাহলে আগামী এক দশকের মধ্যে চীন পৃথিবীর অর্থনৈতিক পরাশক্তিতে পরিণত হবে। সেক্ষেত্রে চীনা অর্থনৈতিক আকার মার্কিন অর্থনৈতিক আকারকেও ছাড়িয়ে যাবে।
সুতরাং গণচীন নিঃস্বার্থভাবে দান ধ্যান করে বেড়াচ্ছে না। এই লক্ষ কোটি টাকার অর্থনৈতিক সহায়তার পেছনে তার জাতীয় স্বার্থ নিহিত রয়েছে। তাই চীনের বর্তমান পলিসি হলো, নিজে বাঁচ এবং অন্যকেও বাঁচাও। নিজের উন্নতি কর এবং অন্যদেরও উন্নতি ঘটাও। সেই নীতির আওতায় পড়েছে বাংলাদেশ। তাই আমরা নিঃসংকোচে বলতে পারি যে, বাংলাদেশ ভাগ্যবান। চীন এবার বাংলাদেশের সামনে সৌভাগ্যের পরশমণি এনে দিয়েছে।
এখন দেখা যাক, চীন বাংলাদেশকে কী দিচ্ছে এবং কোন কোন খাতে দিচ্ছে। বলা হয়েছে, চীন ও বাংলাদেশ একটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে। পত্র-পত্রিকার রিপোর্ট মোতাবেক ওই স্মারকে আছে ২৭টি প্রজেক্ট (কোনো কোনো পত্রিকার মতে ২৮টি)। এই ভাষ্য লেখার সময় পর্যন্ত ২৮টি প্রজেক্টের সবগুলোর নাম পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া এই ২৮টি প্রজেক্টের বিপরীতে চীন কত বিলিয়ন ডলার কমিট করেছে সেটি এখনো প্রকাশ করা হয়নি। বিক্ষিপ্তভাবে যেসব খবর বেরিয়েছে তাতে দেখা যায়, পটুয়াখালীর পায়রা বন্দরের নিকটে একটি কয়লা চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে। এ কেন্দ্রের জন্য চীনা বরাদ্দ হলো ১.৯ বিলিয়ন ডলার। যেসব খাতে চীন অর্থায়ন করবে সেগুলো এই সমঝোতা স্মারকে বলা হয়েছে। খাতগুলো হলো, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ উভয় প্রকারের বিনিয়োগ, অবকাঠামো নির্মাণ এবং তার ডিজাইন প্লানিং, সরবরাহ এবং কারিগরি সহায়তা প্রদান, অর্থনৈতিক ও শিল্প এলাকা নির্মাণ, সাইন্টিফিক পার্ক নির্মাণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ জোন, উন্নয়ন জোন এবং বিশেষ অর্থনৈতিক জোন, প্রযুক্তি যোগাযোগ এবং স্থানান্তর, জনসম্পদ বিনিময় এবং প্রশিক্ষণ। মজার ব্যাপার হলো, ঢাকার রাস্তাঘাটের ওলি-গলির বিষয়টিও বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। তাই ১০০০টি মোটরসাইকেল কেনার জন্য চীনের বরাদ্দ রয়েছে, যাতে করে অগ্নি নির্বাপক কর্মীরা দ্রুত সরু রাস্তা ও গলিতে প্রবেশ করতে পারে।
॥ তিন ॥
চীনের অর্থ সাহায্যের পরিমাণ বিশাল, ব্যাপক এবং অচিন্তনীয়। চীনের প্রেসিডেন্ট এক দিনে যে পরিমাণ সাহায্য কমিট করেছেন, গত ৪৬ বছরে এত সাহায্য এবং ঋণের প্রতিশ্রুতি আর কোথা থেকে পাওয়া যায়নি। আমেরিকার মতো সামরিক ও অর্থনৈতিক পরাশক্তিও এমন বিশাল আকারের সাহায্য তো দূরের কথা, তার অর্ধেকও এ পর্যন্ত দেয়নি। আবার কেউ কেউ বলছেন, যখন টোটাল এইড প্যাকেজ উন্মোচিত হবে তখন দেখা যাবে যে, গত শুক্রবার চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বাংলাদেশকে ৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে গেছেন তা বিশ্বের একমাত্র সামরিক ও অর্থনৈতিক পরাশক্তি আমেরিকার সাহায্য বা সহযোগিতার চেয়ে ৬ গুণ বেশি।
এই সফরকালে চীনা প্রেসিডেন্ট যে ৪ জন জাতীয় নেতার সাথে বৈঠকে বসেছেন তারা হলেন প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। উল্লেখযোগ্য যে, প্রটোকলের দিক দিয়ে বেগম খালেদা জিয়া বর্তমানে কিছুই নন। জাতীয় সংসদেও তাদের কোনো প্রতিনিধি নেই। তবুও বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনৈতিক পরাশক্তির প্রধান একজন মাত্র রাজনৈতিক নেতার সাথেই দেখা করেছেন। তিনি হলেন বিএনপি প্রধান বেগম খালেদা জিয়া। আর একজন হলেন শেখ হাসিনা। তিনি তো প্রধানমন্ত্রী। সুতরাং তার কথা আলাদা। বেগম জিয়ার সাথে বৈঠকের মাধ্যমে গণচীনের প্রেসিডেন্ট তথা গণচীন বেগম খালেদা জিয়া তথা বিএনপিকে দেশের দুটি বৃহত্তম দলের অন্যতম এবং দেশের দুজন শীর্ষ নেত্রীর অন্যতম হিসেবে স্বীকৃতি দিলেন। এই স্বীকৃতির মাধ্যমেই বিএনপি তথা বেগম খালেদা জিয়া যে নতুনভাবে এবং বিপুলভাবে অনুপ্রাণিত এবং উজ্জীবিত হবেন, সে কথা বলাই বাহুল্য।
অবশ্য এই স্বীকৃতির একটি ঐতিহাসিক পটভূমিও রয়েছে। সেটি হলো, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও ১৯৭৫ সালের ২৯ আগস্ট পর্যন্ত গণচীন বাংলাদেশের স্বীকৃতি ঠেকিয়ে রেখেছিল। ১৯৭৫ সালের ৩০ আগস্ট গণচীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭৪ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত ভেটো প্রয়োগের মাধ্যমে চীন জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্য পদ ঠেকিয়ে রেখেছিল। পরের মাস অর্থাৎ ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর চীনের সম্মতিক্রমে বাংলাদেশ জাতিসংঘের ১৩৬ নং সদস্য হয়। ১৯৭৬ সালে মরহুম জিয়াউর রহমান যখন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ছিলেন তখন ওই বছরের অর্থাৎ ১৯৭৬ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। এ ছাড়াও চীনের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে শি জিনপিং যখন ২০১০ সালে বাংলাদেশ সফর করেন তখনও তিনি বেগম খালেদা জিয়ার সাথে বৈঠকে মিলিত হন। বেগম জিয়াকে স্বীকৃতি দেয়ার পেছনে উপরে উল্লিখিত সবগুলো ফ্যাক্টর কাজ করে থাকতে পারে।
চীনা প্রেসিডেন্টের এই সফরের গুরুত্ব বহুমাত্রিক। এখানে মাত্র দুটি মাত্রা আলোচনা করা হলো। একটি কলামে সবকিছু আলোচনা করা সম্ভব নয়। পরবর্তীতে প্রথম পৃষ্ঠায় সংবাদ ভাষ্যে এ সফরের ভিন্ন দিক আলোচনা করার ইচ্ছে রইল।
Journalist15@gmail.com

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (3)
সাইফ ১৮ অক্টোবর, ২০১৬, ১:৪৪ পিএম says : 0
চীনের এই স্বীকৃতির মাধ্যমেই বিএনপি তথা বেগম খালেদা জিয়া যে নতুনভাবে এবং বিপুলভাবে অনুপ্রাণিত এবং উজ্জীবিত হবেন, কিন্তু তাতে কি কোন কাজ হবে ?
Total Reply(0)
রাশেদ ১৮ অক্টোবর, ২০১৬, ১:৪৫ পিএম says : 0
চীন বিএনপির ভালো বন্ধু।
Total Reply(0)
Maleq Forazi ৩১ অক্টোবর, ২০১৬, ৪:৪৯ পিএম says : 0
Very good analyse. Bravo. We are waiting for next textes. Thanks
Total Reply(0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন