শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

পঞ্চাশে বাংলাদেশ : মহান বিজয় দিবস আজ

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৭ ডিসেম্বর, ২০২১, ১২:০৫ এএম

স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের বিজয়ের ৫০ বছর পূর্ণ হলো। আজ ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী। একটি জাতির জন্য এই বয়স তেমন কিছু নয়; তবে দেশ হিসাবে ৫০ বছর সময় একেবারে কম নয়। চীন, ভিয়েতনাম ৫০ বছরে অনেকদূর এগিয়েছে; বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের মাধ্যমে বিজয় অর্জন করেছি। দীর্ঘ পঞ্চাশ বছরে প্রাপ্তির হিসেবে গড়মিল থাকলেও অর্জন কম হয়নি। আমাদের প্রাপ্তির তালিকা বেশ বড়, সমৃদ্ধ, গৌরবময়। এ সময়ে আর্থ সামাজিক উন্নতি এবং মানুষের যাপিত জীবনে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। শুধু বার্ষিক অর্থ বছরের বাজেট বেড়েছে ৭৬৭ গুণ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দেশ পেয়েছি আর তার কন্যা শেখ হাসিনা দেশকে নিয়ে গেছেন উন্নয়নের মহাসড়কে।

পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশের উদয়ের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরী কিসিঞ্জার তাচ্ছিল্য করে বলেছিলেন ‘বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি।’ সেই তলাবিহীন ঝুড়ি ৫০ বছরে আধুনিক কৃষি, তৈরি পোশাক, দারিদ্র্যতা দূরীকরণ, অর্থনীতি, রেমিট্যান্স, গড় আয়ু, আমদানি, রফতানি, রিজার্ভ, মাথাপিছু আয়, জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার, নারী শিক্ষা, কলকারখানায় উৎপাদনসহ অনেক সূচকে এখন বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে। সামাজিক অনেক সূচকে বাংলাদেশ পাশের দেশ ভারত, পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে। কীভাবে বাংলাদেশের এই উন্নতি ঘটেছে তার কারণ পশ্চিমা এবং ভারতীয় মিডিয়াগুলো খুঁজে বেড়াচ্ছে।
বিজয়ের ৫০ বছরে আমরা কতটুকু এগিয়েছি? ব্যর্থতাই বা কোনখানে? এই ৫০ বছরে বাংলাদেশ নিজেদের পায়ে দাঁড়িয়েছে। দেশে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। এক সময় বৈদেশিক অর্থ তথা বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এডিবির অর্থ ছাড়া উন্নয়ন কর্মকান্ড কল্পনাও করা যেত না। এখন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ শেষ পর্যায়ে। সারাদেশের হাজার হাজার মাইলের মহাসড়ক নির্মাণ-সংস্কার, মেট্রোরেল, ট্যানেল, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, রূপপুর পারমাণবিক পস্ন্যান্ট, ওভার ব্রিজ, ফ্লাইওভার, অসংখ্য ব্রিজ-কালভার্ট, রাস্তাঘাট নির্মাণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভবন, রেল উন্নয়ন, নৌপথ তৈরি, নতুন রাস্তা নির্মাণ ও পুরানো রাস্তা সংস্কার, নাগরিকদের জন্য প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করেছে। এখন রাজধানী ঢাকার মতোই গ্রামাঞ্চল এমনকি চরাঞ্চলে ইন্টারনেট সুবিধা পাওয়া যায়। মূলত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এটা সম্ভব হয়েছে।

সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তাকে সে দেশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে। তাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লংঘনের অভিযোগ তোলা হয়। অথচ বাংলাদেশ যে মানবিকতার পরিচয় দিয়েছে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের দেশগুলো দেখাতে পারেনি। মিয়ানমারের সামরিক সরকার রাখাইন রাজ্যের ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে বাস্তুচ্যুত করেছে। শত শত গ্রামে জ্বালিয়ে দিয়েছে। উদ্বাস্তু সেই রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ আশ্রয় দিয়েছে। সীমিত সামর্থের মধ্যেও তাদের খেয়ে পড়ে থাকার ব্যবস্থা করেছে। অথচ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোতে আশ্রয়ের প্রত্যাশায় হাজার হাজার উদ্বাস্তু প্রশান্ত মহাসাগরে নৌকাডুবিতে প্রাণ হারাচ্ছেন।

ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টিয়ে ইতিহাসের পেছনে তাকালে কি দেখি? ’৪৭ সালের দেশ ভাগের পর ২৩ বছর বৈষম্যে জর্জরিত হয় পূর্ব পাকিস্তান নামের ভুখন্ড। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দীর্ঘ ২৩ বছর কঠিন ত্যাগ স্বীকার করে প্রাণপণ সাহসী সংগ্রামের ফসল ’৭০-এর নির্বাচনে বিজয়। পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মের পর সেদিনের যুবনেতা শেখ মুজিব বুঝে যান পাকিস্তানের অধীনে থাকলে বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি মিলবে না। এ জন্য ১৯৬৬ সালেই তিনি স্বাধীনতার চ‚ড়ান্ত নকশা প্রণয়ন করেন। তার নামেই মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হয়। এখন তারই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে নিম্নআয়ের দেশের তালিকা থেকে মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় উঠে আসছে। এক সময়ের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন আপন দক্ষতায় স্বনির্ভর উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় ভ‚ষিত। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসাধারণ নেতৃত্বে গত একযুগে বদলে গেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এখন এক দ্রæত উন্নয়নশীল বিকাশমান অর্থনীতির রাষ্ট্র।

১৯৭১ সালে ৯ মাস জনযুদ্ধে লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে জন্ম নেয়া বাংলাদেশ ছিল পৃথিবীর অন্যতম দারিদ্র্যপীড়িত রাষ্ট্র। মোট জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ ছিল দারিদ্র্যসীমার নিচে। এই ৫০ বছরে সেই দারিদ্র্যতা নেমে এসেছে ২০ শতাংশের নিচে। এটা দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সুফল। ১৯৭১ থেকে ২০২১ পর্যন্ত সামষ্টিক ও ব্যাষ্টিক অর্থনীতি বিশ্লেষণ করে দেখা যায় স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে প্রথম (১৯৭২-৭৩) অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ৫০১ কোটি টাকা। অথচ বর্তমান (২০২০-২১) অর্থ বছরে বাজেট ৬ লাখ কোটি টাকার বেশি। ১৯৭০-এ সাড়ে ৭ কোটি মানুষের মাথাপিছু গড় আয় ছিল ১৪০ ডলার। বর্তমানে ১৭ কোটিরও বেশি মানুুষের মাথাপিছু গড় আয় ২৫০০ ডলারের বেশি।

এটা ঠিক ’৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে জনযুদ্ধের ঘোষণাপত্রের মূলমন্ত্র সাম্য, মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রত্যাশা ছিল। সাম্যের দেখা নেই। পাকিস্তানের ২২ ধনী পরিবার ছিল। এখন ২২ হাজার পরিবার অর্থবিত্তে ধনী হয়েছেন। এদের মধ্যে যারা অসাধু এবং দুর্নীতি করেছেন তারা হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এতে ধনী-গরিব বৈষম্য বেড়ে গেছে। বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যে দেশের যখন বিপুল সংখ্যক মানুষ গরিব হয়েছে; তখনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসেবে দেখা গেছে কোটিপতির সংখ্যা বেড়ে গেছে। এখন মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে যাওয়ার পথে। ন্যায়বিচার পাওয়া যেন কঠিন হয়ে পড়েছে। অন্যায়ভাবে একে-অন্যের ওপর প্রতিনিয়ত করা হচ্ছে অবিচার। ভোটের প্রতি জনগণের অনিহা। গণতান্ত্রিক রাজনীতি প্রায় বিলীন হওয়ার পথে। অথচ রাজনৈতিক স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা, সামাজিক সুশাসন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা এসবের স্বাদ আস্বাদনের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়ে ৭ কোটি মানুষ পাকিস্তান শাসকের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।

বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ প্রতিপাদ্যে আজ দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিচালনায় থাকবে সুবর্ণ জয়ন্তী ও মুজিববর্ষের শপথ। সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে জাতীয় পতাকা হাতে দেশের সর্বস্তরের মানুষ এ শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। শপথগ্রহণ শেষে আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্ব করবেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ। সম্মানীয় অতিথির বক্তব্য রাখবেন ভারতের প্রেসিডেন্ট শ্রী রামনাথ কোবিন্দ।

জাতীয় পর্যায়ে বিজয় দিবসের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সূর্যোদয়ের সাথে সাথে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ। বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি ক‚টনীতিকবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণ পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে শহিদ সূর্য সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।

বিজয়ের এ ৫০ বছর উদযাপনের মধ্যদিয়ে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা দেশের উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত হোক সুশাসন, গণতন্ত্র, ও সামাজিক ন্যায় বিচার। যাতে সাধারণ নাগরিক মাথা উঁচু করে বলতে পারে স্বাধীনতা অর্জনের মৌলিক প্রত্যাশা পূরণে আমাদের বিসর্জন ব্যর্থ হয়নি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেটা সম্ভব।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (12)
ম নাছিরউদ্দীন শাহ ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ১:৪৭ এএম says : 3
জাতির স্থপতি জাতির পিতা বিশ্ব বরণ‍‍্য মহান নেতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী মোবারক।স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশ বিশ্ব মানচিত্রে আত্মমর্যাদাশীল মর্যাদাবান সম্মানিত জাতির পরিচিতি হলো। অর্থনৈতিক ভাবে শক্তিশালী বিশ্বে ঋণদাতার তালিকায়। উন্নয়ন অগ্রগতির স্বপ্ন সারথী বঙ্গবন্ধুর কন‍্যার ভীশনারি লিডারশিপ দক্ষতা পরিশ্রম ক‍্যারিশম‍্যাটিক নেতৃত্ব গুনে বাংলাদেশ আজ নব দিগন্তে সূচনা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর কন‍্যার বলিষ্ট নেতৃত্বে আকাশ বিজয় ও সাগর বিজয়ী ডিজিটাল বাংলাদেশ শক্তিশালী অর্থনীতি বিশালাকার রিজার্ভ। তেজুদীপ্ত লিডারশিপ চ‍্যালেঞ্জ পদ্ধাসেতু নিজস্ব অর্থায়নে হবে। বিশ্বব‍্যাংক আইএমএফ এডিবি দাতা সংস্থা দেখুন পদ্ধাসেতু আজ দির্শমান। বিশালাকার রুপপুর পারমানবিক প্রকল্প। মেট্রো রেল ট‍্যানেল বিদ‍্যুৎ উৎপাদনশীলতা পরিপূর্ণ বাংলাদেশ বিশালসংখ্যক বিশালাকার কর্মযজ্ঞ লিখে শেষ করা যাবেনা। মানবতার মহান আদশ‍্যে শান্তির পায়রা উড়িয়ে রক্তাক্ত পাবর্ত‍্য চট্টগ্রাম শান্তির নগরীতে। মানবতার দিশারী বার্মার সামরিক জান্তার ভয়ংকর গনহত‍্যার স্বীকার হাজারো হাজার নারী শিশু বৃদ্ধা যুবক ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত বিশ্ব মিডিয়া বিশ্বের বিবেকবান মানুষ বিশ্ব নেতৃবৃন্দের আহবানে। ১১লক্ষ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয়দান বিশাল সংখ্যক মানুষের জীবন বাচানোর একমাত্র পুরুস্কার হওয়া উচিৎ ছিলো শান্তিতে নোবেল পুরুস্কার। বঞ্চিত করা হলো বাংলাদেশ।বাংলাদেশের রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধান কে। আন্তর্জাতিক কিছু রাজনীতির কারণে। বাংলাদেশ ৪১ সালের আগেই উন্নয়নশীল বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব বাংলাদেশ অর্থনৈতিক পরাশক্তি হবে। দেশের সার্বভৌমত্বের অতদ্র প্রহরী বঙ্গবন্ধুর কন‍্যার নেতৃত্ব বাংলাদেশ নিরাপদ। দেশীয় আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্র উন্নয়ন অগ্রগতি শক্রদের ত‍ৎপরতা লক্ষনীয় বাংলাদেশ বেকায়দায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কুটনৈতিক অদুরদর্শীতা কারণে ব‍্যর্থতার কারনে সংকট সৃষ্টি হয়েছে। আন্তর্জাতক মানবধিকার সংস্থার রিপোর্ট দায়ী। আত্মপক্ষ সমর্থনকারী অবিযুক্তরা বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নির্বাক। এই মুহুর্তে সুচিন্তিত গঠন মুলক আলোচনা দায়িত্বশীল কুটনৈতিক প্রজ্ঞা দিয়ে পরিস্থিতি হতে বাহিরে আসতে হবে। এর বিকল্প নেই। আমেরিকা যাদের শক্র""""""যত তাড়াতাড়ি বুঝবে রাষ্ট্রের ততই মঙ্গল হবে। মহামারীর ভয়াবহ মুছিবত হতে দেশের মানুষ কে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাচিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের কোটি কোটি মানুষের দোয়াই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। মহান বিজয় দিসবে সফত হোক ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসাবে এগিয়ে যাওয়া। বাংলাদেশের দায়িত্বশীল মন্ত্রীরা দায়িত্বশীল বক্তব্য দিচ্ছেন কি না রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধান দেখা এই মূহুর্ত অত্যন্ত জরুরী। চীন ভারতের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক রাজনীতি কৌশলের নিকট বাংলাদেশ পরাজিত হবেনা। আমাদের আছেন বিশ্বের প্রভাবশালী নেতাদের একজন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কন‍্যা।
Total Reply(0)
সেই ডায়েরী ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৪ এএম says : 0
সবুজের বুকে লাল_ সে তো উড়বেই চিরকাল! সকল বীর শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলী।
Total Reply(0)
Md Niaj Morshed ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৪ এএম says : 0
· বিজয়ের 50 বছর মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। সকল শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা
Total Reply(0)
Mamun Siddique ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৫ এএম says : 1
A great achievement in 50 years of victory is that we are 40 steps ahead economically than the occupiers. However, in 1971 we were 70 steps behind them.
Total Reply(0)
Aminul Islam Monir ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৬ এএম says : 2
বিজয়ের ৫০ বছর.... জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নেতৃত্বে বাঙালির দীর্ঘ সংগ্রামের ফসল মহান মুক্তিযুদ্ধ................ সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা……
Total Reply(0)
Ali Akbar ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৬ এএম says : 1
সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। যাদের আত্নত্যাগের বিনিময়ে পেয়েছি স্বাধীনতা তাদের'কে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা
Total Reply(0)
Kamrul Hasan Rubel ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৬ এএম says : 0
মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। সকল শহীদদের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
Total Reply(0)
Hridoy Naim ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৭ এএম says : 0
মুক্তির সংগ্রামের অংশগ্রহনকারী সকল বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা .. যাদের রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি এই পতাকা আল্লাহ সকল শহীদ মুক্তিযুদ্ধাদের জান্নাতবাসী করুক। এবং পাশাপাশি দেশের ভিতর শত্রুদের হেদায়েত দান করুক আমিন ..!!
Total Reply(0)
Shad Arafin Ridoy ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৭ এএম says : 0
১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত সকল শহীদদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি। এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে, দেশবাসী সকলকে জানাই বিজয় দিবসের, আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন,,,
Total Reply(0)
শেখ রিয়াদ রহমান অপু ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৮ এএম says : 0
দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা কারো'র দানে পাওয়া নয়... স্বাধিনতা'র ৫০ বছরে সুবর্ণজয়ন্তী তে কালের সাক্ষী হবার সৌভাগ্যক্রমে আজ আমি ধন্য বিনম্র শ্রদ্ধা'র সাথে স্মরণ করছি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সহ তার পরিবারের সকল শহীদ সদস্য ও ১৯৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ শহীদ ও দুই লক্ষ সম্ভ্রম হারা নারী এবং অংশগ্রহণকারী সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি, যাদের আত্নত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন পতাকা আমি গর্বিত, আমি বাঙালী, ভালোবাসি বাংলাদেশ। মহান বিজয় দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা
Total Reply(0)
Abrar MaHamud Oni ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৯ এএম says : 0
১৬ ডিসেম্বর : মহান বিজয় দিবস শুভেচ্ছা সবাইকে ! ১৬ ডিসেম্বর। আমাদের মহান বিজয় দিবস।মহাবিজয়ের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।বিজয়ের ৫০ বর্ষের এই মাহেন্দ্রক্ষণে গভীর শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার সাথে স্মরণ করছি. সেইসব শহীদদের যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা।
Total Reply(0)
jack ali ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৪:৪২ পিএম says : 0
What we have achieved??????????? since 50 years they have totally destroyed our country in every way, every where corruptions, every where chada baz, un-lawful killing, people disappear, lodging false case, looting our hard earned tax payers billion billion dollars and sending to foreign countries, nearly 20 laks indian work in our country but millions millions of our young men are unemployed because our educations is rubbish if we were to list the corruptions of these government than it will be a book.
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন