নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের (নাসিক) শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এখন চলছে ভোট গণনা। নাসিকের ২৭টি ওয়ার্ডে, মোট কেন্দ্র: ১৯২, ফলাফল প্রাপ্ত কেন্দ্র-১৭৮। সর্বশেষ বেসরকারি হিসাব অনুসারে মেয়র পদে সেলিনা হায়াৎ আইভী ১৭৮ কেন্দ্রে নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১৪৯১৬৭ ভোট এবং তৈমূর আলম খন্দকার হাতি প্রতীকে পেয়েছেন ৮৫১২৯ ভোট। প্রায় ৬৪০৩৮ ভোটের ব্যবধানে এগিয়ে আছে ডা: সেলিনা হায়াৎ আইভী।
১৬ জানুয়ারী রবিবার অনুষ্ঠিত সিটি নির্বাচনের বেশীরভাগ কেন্দ্রে ভোটে তৈমূরকে পরাজিত করে তৃতীয়বারের মত হ্যাট্রিট মেয়র ও চতুর্থবারের মত জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার পথে আওয়ামী লীগের সেলিনা হায়াৎ আইভী।
বড় ধরনের কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণ হয়। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে। এর পর ঘোষণা হতে থাকে ফলাফল। নির্বাচনে ৫০ শতাংশের বেশী ভোট গ্রহণ হয়েছে।
নির্বাচনে মেয়রসহ ৩৭টি পদে প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন ১৮৯ প্রার্থী। এর মধ্যে মেয়র পদে ৭জন, ২৭টি ওয়ার্ডে ১৪৮ জন সাধারণ কাউন্সিলর এবং ৯টি সংরক্ষিত নারী আসনে ৩৪ প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। মোট ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৫৭ জন ভোটার ১৯২টি ভোটকেন্দ্রের ১৩৯৬টি ভোটকক্ষ। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৩৪ এবং নারী ভোটার ২ লাখ ৫৭ হাজার ৫১৯। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ৪ জন।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আওয়ামী লীগ মনোনয়ন নিয়ে নৌকা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আলী আহাম্মদ চুনকা কন্যা ডা. সেলিনা হায়াত আইভী। তার একমাত্র প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা হাতি প্রতীকের অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার। অবশ্য মেয়র পদে আরও ৫ প্রার্থী এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন খেলাফত মজলিসের এবিএম সিরাজুল মামুন (দেয়ালঘড়ি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মো. মাছুম বিল্লাহ (হাতপাখা), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মো. জসীম উদ্দিন (বটগাছ), বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মো. রাশেদ ফেরদৌস (হাতঘড়ি) এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল ইসলাম (ঘোড়া
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন