মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ০৫ চৈত্র ১৪৩০, ০৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ড. ইউনূসকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক রেহমান সোবহান অথবা ড. কামাল হোসেন আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি শেখ রেহানা এবং বিএনপির প্রতিনিধি ব্যারিস্টার জাইমা রহমান জাতীয় সরকারের মেয়াদ ২ বছর

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৭ মে, ২০২২, ১২:০০ এএম

দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানে দুই বছর মেয়াদি একটি জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। এ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম এবং প্রেসিডেন্ট হিসাবে অধ্যাপক ড. রেহমান সোবহান অথবা ড. কামাল হোসেনের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় সরকারের প্রস্তাবে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসাবে শেখ রেহানা এবং বিএনপির প্রতিনিধি হিসাবে ব্যারিস্টার জাইমা রহমানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে গতকাল তিনি এ প্রস্তাবনা পেশ করেন।
প্রস্তাবনায় জাতীয় সরকারের একটি রূপরেখাও তুলে ধরেছেন তিনি। এতে তিনি বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তন নীতিতে আস্থা সৃষ্টি, সুশাসন নিশ্চিত করা এবং কয়েকটি ক্ষেত্রে সংবিধানের পরিবর্তনের জন্য প্রেসিডেন্টের অধ্যাদেশ ও গণভোটে একটি সর্ব দলীয় জাতীয় সরকার হতে পারে। এই সরকারের সদস্যবৃন্দ, ন্যায়পাল ও বিভিন্ন কমিশনের চেয়ারম্যানগণ ২০২৮ সন পর্যন্ত কোনো নির্বাচনে অংশ নেবেন না। তাদের সকল আর্থিক তথ্য জনসম্মুখে প্রকাশ করা হবে।
প্রস্তাবনায় এদেশের অতীতের গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামের ইতিহাস তুলে ধরে বর্তমান সরকারের ৫ টি বড় সফলতা এবং ১০টি ভুল কাজ ও ব্যর্থতার বিষয় উল্লেখ করা হয়। সফলতাগুলোর মধ্যে প্রথমত হচ্ছে দেশের প্রায় সকল অঞ্চলে সকল বাড়ীতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া। দ্বিতীয়ত সফলভাবে কোভিড মহামারী নিয়ন্ত্রন এবং ব্যাপক টিকা প্রদান। তৃতীয় সফলতা হলো কয়েকটি মেঘা প্রজেক্টকে সমাপ্তির পথে নিয়ে যাওয়া। চতুর্থ সফলতা সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ নিয়ন্ত্রণ এবং তার সরকারের আমলে কোন বিরোধী দলীয় নেতার জীবনাশমুলক আক্রমণ না হওয়া। পঞ্চম সফলতা হলো প্রায় লক্ষাধিক গৃহহীন পরিবারকে বসতবাড়ীসহ দুই ডেসিমেল জমিদান। সংগে বয়োবৃদ্ধ আত্মীয়দের জন্য একটি অতিরিক্ত কামরা থাকা বাঞ্ছনীয় ছিল।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদের ১০ টি ভুলকাজ ও ব্যর্থতার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে (১) বাংলাদেশ বাংক ও বেসিক ব্যাংকের তহবিল লুট, সরকারী বিশ^বিদ্যালয়সহ সর্বক্ষেত্রে ব্যাপক দুর্নীতি। দশ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রজেক্ট পদ্মা সেতু ৪০,০০০ কোটিতে শেষ না হওয়া, নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনার উন্নতির পরও অব্যাহত কুইক রেন্টাল নিলিপ্ত দুর্নীতির প্রমান। দ্বিগুণ খরচে রূপপুরে রাশিয়ার তত্ত্বাবধানে পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন, সুন্দরবনের রামপালে ভারতের পরামর্শে ও পায়রায় চীনের সহযোগিতায় ক্ষতিকর কয়লা থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন। রাশিয়া থেকে ৬-৭ ডলারে ভ্যাকসিন না কিনে দ্বিগুণ মূল্যে চীন ও অন্য দেশ থেকে কোভিড ভ্যাকসিন ক্রয় এবং দেশে নিজস্ব ভ্যাকসিন উৎপাদনে অর্থায়ন না করা দুর্ভাগ্যজনক।
(২) বিএনপি আমলের ক্লিনহার্ট প্রত্যাহার না করে বরঞ্চ অধিকতর ক্ষমতা ও দায়মুক্ত করে র‌্যাব দ্বারা অসংখ্য গুম, খুন ও বিচার বর্হিভূত হত্যা এবং ব্যাপক ভাবে নিন্দিত ডিজিটাল সিকিউরিটি এ্যাক্ট সরকারের সকল সফলতাকে কালিমাময় করেছে। পুলিশ বাহিনী ও আমলাদের মাধ্যমে ২০১৪ সনে ভোটার বিহীন নির্বাচনে এবং ২০১৮ সনের দিনের ভোট রাতে সমাপন করে ভারত ও চীনের চক্রান্তে হাসিনা সরকারের ক্ষমতা দখল করা। সরকার অতি প্রয়োজনীয় ভৌজ্য তেল ও খাদ্য দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রনে ব্যর্থ হয়েছেন। শিক্ষিত বেকার বাড়ছে। বার বার পরামর্শ দেয়া সত্বেও সরকার দুই কোটি দরিদ্র পরিবারে নিয়মিত সাপ্তাহিক রেশনিং ব্যবস্থার প্রবর্তন করেননি। ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক কর্মীদের আজগুবী মামলায় অভিযুক্ত করে পুলিশ বাহিনী প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা অর্থ আদায়। বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সহ লক্ষাধিক রাজনৈতিক কর্মী, ছাত্র ও আলেমদের নামে কয়েক লাখ মামলা দায়ের এবং এখনও তাদের অনেকের জামিন না দেয়া অন্যায় কাজ। ভারতের প্রতি নতজানু ব্যবহারের কারনে আজও রোহিংগা সমস্যার সমাধান না হওয়া এবং চীনের সার্বিক সাহায্য সহযোগিতা না পাওয়া ইত্যাদি
প্রস্তাবনায় ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, জাতীয় সরকারের প্রথম তিন মাসের মধ্যে নতুন করে নির্বাচন কমিশন গঠন, নির্বাচনী আইনের কিছু ধারার সংস্কার, গণভোট এবং ‘না’ ভোটের প্রচলন, প্রশ্নবিদ্ধ সংসদকে লক্ষ ভোটারের স্বাক্ষরে প্রত্যাহার ব্যবস্থা, জনস্বার্থ সম্পর্কিত বিভাগে ন্যায়পাল নিয়োগ, প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধকরণ এবং ১৯৮২ সনের জাতীয় ওষুধ নীতি পুরোপুরি কার্যকর করে, ওষুধ, শৈল্য চিকিৎসা ও রোগ নিরীক্ষার দর সরকার স্থির করে দেবেন। পর্যাপ্ত লাভ দিয়েও ওষুধের সর্বোচ্চ বিক্রিমূল্য অর্ধেকে নেমে আসবে। অপ্রয়োজনীয় ও প্রতারণামূলক ওষুধ বাতিল হবে। সকল ওষুধ কোম্পানিসমূহকে একাধিক কাঁচামাল উৎপাদনে প্রণোদনা দেয়া হবে।
প্রস্তাবনায় বলা হয়, মানহানির মামলা করতে হলেক্ষুব্ধ ব্যক্তিকে ন্যূনতম ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা কোর্ট ফি দিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তির শহরে ফৌজদারি মামলা করতে হবে। একই মামলা বিভিন্ন জেলার একাধিক আদালতে করা যাবে না।
প্রস্তাবনায় বলা হয়, পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল রাজনৈতিক কর্মী ও আলেমদের জামিন নিশ্চিত করে এক বৎসরের মধ্যে তাদের বিচার শেষ করে রায় কার্যকর করা হবে। সুশাসন ও সকল অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশকে ১৫/১৭টি প্রদেশ/স্টেটে বিভক্তকরণ, প্রত্যেক প্রদেশে/স্টেটে ৬-৭ জন বিচারপতি সমন্বিত হাইকোর্ট প্রতিষ্ঠা এবং সুপ্রিম কোর্টে একটি সার্বক্ষণিক সাংবিধানিক বেঞ্চ সৃষ্টিসহ সুপ্রিম কোর্টে ৬টি স্থায়ী বেঞ্চ থাকবে-(১) ফৌজদারি, (২) দেওয়ানী, (৩) নির্বাচন ও মৌলিক অধিকার, (৪) কোম্পানি বিরোধ ও আয়কর সংক্রান্ত, (৫) সকল প্রকার দুর্নীতি বিষয়, (৬) যৌন নিপীড়ন ও নারীদের অধিকার। বিচারাধীন মামলার সংখ্যা অর্ধেকে নেমে আসা অবধি, আদালতের সাপ্তাহিক ছুটি একদিন করা হবে।
প্রস্তাবনায় বলা হয়, সরকারি চাকরিতে শিক্ষিত বেকাররা ৪০ বছর বয়স অবধি অংশ নিতে পারবে। তবে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সৈনিক পদে ৩০ বছরের মধ্যে যোগ দিতে হবে। চিকিৎসা পেশাজীবীদের স্বল্পতা নিরসনে, সুস্থ থাকলে ৭৫ বৎসর পর্যন্ত মেট্রোপলিটন শহরের বাইরে কর্মে পুনঃনিয়োগ পাবেন। জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে সকল সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নির্বাচন নিশ্চিত করা হবে।
প্রস্তাবনায় বলা হয়, পরবর্তী ৯ মাসের মধ্যে ২ কোটি দরিদ্র পরিবারের জন্য সাপ্তাহিক রেশনিং চালু হবে, মাসিক ১০০ টাকায় তিন বাল্বের বিদ্যুৎ সুবিধা এবং মাসিক ২০০ টাকার প্রিমিয়ামে ওষুধসহ সকল প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা পাবেন। দুর্নীতি তথ্যের শ্বেতপত্র প্রকাশ করা হবে। অভিযুক্ত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবে না।
ভোটার তালিকা সংশোধন, জাতীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন সহজ করা। জাতীয় রাজনৈতিক দলসমূহ তাদের দলীয় ব্যানারে ইউনিয়ন ও উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
পেশাজীবী, বয়োজ্যেষ্ঠ অবসরপ্রাপ্ত রাজনীতিবিদ ও সম্মানী ব্যক্তিদের নিয়ে জাতীয় ও প্রাদেশিক সংসদের উচ্চকক্ষ গঠন করা হবে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন প্রত্যাহার করে ১৮ মাসের মধ্যে সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন সমাপন।
জাতীয় সরকারের প্রথম বাজেটে বার্ষিক ব্যক্তিগত আয় ৫ লাখ টাকা অবধি আয়কর মুক্ত হবে, সকল মেডিকেল যন্ত্রপাতি ও সামগ্রী আমদানি শুল্কমুক্ত হবে। ৫% সুদে কৃষিতে ব্যাপক বিনিয়োগ হবে এনজিওদের মাধ্যমে। কারাগার, পুলিশ ও সামরিক বাহিনীর হাসপাতালসমূহ সরাসরি এএমসি কর্তৃক পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হবে, ফলে দুর্নীতি বিলুপ্ত হবে। প্রত্যাগত প্রবাসীদের জন্য বিমানবন্দরে ভিআইপি সেবার ব্যবস্থা নিশ্চিত হবে, লাশ সরকারি খরচে দেশে আনা হবে। প্রত্যেক প্রবাসী ৫০ লাখ টাকার জীবনবীমা সুবিধা পাবেন। আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করে পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে। একইসঙ্গে প্রদেশ/স্টেট সংসদের নির্বাচন পরিচালনা করা হবে। কেন্দ্রীয় সরকার প্রদেশ/স্টেট গভর্নর মনোনয়ন দেবেন, তারা নির্বাচিত হতে পারেন প্রাদেশিক সংসদ সদস্য দ্বারা।
জাতীয় সরকার প্রস্তাবনায় ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী যাদের নাম যে পদের জন্য উল্লেখ করেছেন তা হলো, সরকারের হবেন অধ্যাপক রেহমান সোবহান অথবা ড. কামাল হোসেন। জনসংযোগ, স্বরাষ্ট্র ও জন প্রশাসনের দায়িত্বসহ প্রধানমন্ত্রী হবেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দুর্নীতি দমনে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও শহীদদের তালিকা প্রণয়নে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, জবাবদিহিতামূলক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এবং সাবেক সেনা প্রধান জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূঁইয়া প্রতিরক্ষায়। আইন, সংসদ ও সংবিধান সংস্কারে ব্যারিস্টার মইনূল হোসেন সঙ্গে মানবাধিকার ও আইন কমিশনে অধ্যাপক আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক সম্পর্কিত আবুল হাসান চৌধুরী (কায়সার), প্রতিমন্ত্রী বিএনপি’র শ্যামা ওবায়েদ, অর্থ ও দরিদ্রতা নিরসনে ড. বিনায়ক সেন, ব্যাংক ও মানিলন্ডারিং নিয়ন্ত্রণে ড. সালেহ উদ্দিন আহমদ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে এস এম আকরাম, সংখ্যালঘু ও আদিবাসীর দায়িত্বে অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, বৈদেশিক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্কিত দায়িত্বে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। শিক্ষা ও মানব উন্নয়নে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে অধ্যাপক কাজী কামরুজ্জামান, সঙ্গে ওষুধ প্রশাসনের প্রধানের দায়িত্বে বিএসএমএমইউ অধ্যাপক সাইদুর রহমান খসরু এবং মেডিকেল ও প্যারামেডিকেল শিক্ষার ব্যাপক প্রসারের দায়িত্বে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ভিসি অধ্যাপক আবুল কাশেম চৌধুরী, শিল্প বাণিজ্যের দায়িত্বে শেখ বসিরুদ্দিন আকিজ, তথ্য সম্প্রচার ও মিডিয়া দায়িত্বে এ কে আজাদ, স্থানীয় শাসন ও প্রদেশ/স্টেট সৃষ্টি সংক্রান্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ড. তোফায়েল আহমেদ, নৌ-পথ, নৌবন্দর, আন্তর্জাতিক নদীর পানির অধিকার সংক্রান্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে প্রকৌশলী ইনামুল হক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দায়িত্বে প্রকৌশলী সামসুল আলম, নগর উন্নয়ন ও যোগাযোগে স্থপতি মুবাশ্বের হোসেন। প্রবাসী অভিবাসীদের কল্যাণ এবং বৈদেশিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন ও শিক্ষক-ছাত্র স্থাপনে প্রবাসী শিক্ষাবিদ অধ্যাপক হাসনাত হোসেন, এমবিই। ধর্ম ও নৈতিকতায় অধ্যাপক পারভীন হাসান, সংস্কৃতি-যাত্রা ও মেলার প্রসারে নবনীতা চৌধুরী, পরিবেশ ও প্রাণিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, শ্রমিক কল্যাণ ও নিরাপদ সড়কের দায়িত্বে বাম সম্মিলিত জোট প্রতিনিধি মনজুরুল আহসান। নারী ও যুব উন্নয়নে বিএনপি প্রতিনিধি ব্যারিস্টার জাইমা রহমান, মানবাধিকার ও সমাজ কল্যাণে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধি শেখ রেহেনা এবং খাদ্য সরবরাহ ও রেশনিংয়ে মতিয়া চৌধুরী, সঙ্গে কৃষি ও কৃষক সমবায় প্রসারে ড. শওকত আলী।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (11)
Enamul Haque ১৭ মে, ২০২২, ৫:৩৩ এএম says : 0
খেয়ে দেয়ে কাজ নাই এজন্য ইউনুস কে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব।
Total Reply(0)
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য চাই ১৭ মে, ২০২২, ৫:৩৩ এএম says : 0
আওয়ামী লুটেরাদের হাত থেকে দেশ কে উদ্ধার করতে না পারলে এই দেশ অচিরেই শ্রীলঙ্কার চাইতে আরো মারাত্নক আকার ধারন করবে। অবৈধ আওয়ামী সরকারের নেতা কেতা আমলারা যে যেভাবে পারছে দেশের সম্পদ লুটেপুটে খাচ্ছে,,, টাকার মান দিন দিন কমে যাচ্ছে,,, এক বছর আগেও বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ টাকা দুবাইতে নিয়ে আসলে ৪৫০০/ দেরহামের মতো পাওয়া যেতো,এখন এক লাখ টাকা আনতে চাইলে ৩৫০০/- দেরহাম মতো পাওয়া যায়,,, সুতরাং এই খুনি অপদার্থ আওয়ামী লুটেরাদের কে ক্ষমতা থেকে তাড়াতে না পারলে দেশে সম্পুর্ন ধংস হয়ে যাবে।
Total Reply(0)
Jannatul Saba ১৭ মে, ২০২২, ৫:৩৪ এএম says : 0
জি জনাব,এটাই ভালো হবে। আর কেউ হয়তো বুঝবে না। উল্টো পাল্টা বকবে আপনাকে। তবে আমি আপনার প্রস্তাব সমর্থন করছি এ কারনে যে,তিনি সুদখোর হলেও ভালো মানুষ। তাছাড়া উনি বিভিন্ন ভাবে টাকা সুদে লাগিয়ে অধিক আয় করে দ্রুত দেশকে অনেক এগিয়ে নিতে পারবেন।
Total Reply(0)
Saiful Islam Khan Saif ১৭ মে, ২০২২, ৫:৩৪ এএম says : 0
নিজের সম্মান নিজেকেই রাখতে হয়
Total Reply(0)
Abu Hasan Al-Nahiyan ১৭ মে, ২০২২, ৫:৩৫ এএম says : 0
অভিনন্দন! অবশেষে আমেরিকাপন্থী একটি সরকার পাওয়া যাবে। আমরাও ন্যাটোতে যোগদান করতে পারবো।...
Total Reply(0)
Nur Uddin ১৭ মে, ২০২২, ৫:৩৫ এএম says : 0
আওয়ামীলীগ কে কিভাবে হারো যায় সেই চেষ্টাই উনি করছেন। এই জন্য এই সব আমেরিকার দালালদের নাম দিয়েছেন। কারণ উনাদের মতামত হলো আওয়ামীলীগ হারলেই সুস্থ নির্বাচন।
Total Reply(0)
Abdul Latif ১৭ মে, ২০২২, ৫:৩৫ এএম says : 0
দেশে একটি সংবিধান চলমান অবস্থায় পরিচালিত হবে এটা সংবিধান বিরোধী কথা বললে ডক্টর জাফরুল্লাহ নামে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা করা উচিত।
Total Reply(0)
ishtiak ১৭ মে, ২০২২, ৮:৪৮ এএম says : 0
সহমত। আওয়ামী লুটেরাদের হাত থেকে দেশকে বাচাতে হবে!আর কতো?পরিবর্তন চাই।শোষনের সীমালঙ্ঘন হয়ে গেছে
Total Reply(0)
Muhammad Shahan ১৭ মে, ২০২২, ১:৫৫ পিএম says : 0
অনেক সুন্দর একটা প্রস্তাব।
Total Reply(0)
Habibur Rahaman ১৭ মে, ২০২২, ৯:০৫ এএম says : 0
ধন্যবাদ স্যার। সুন্দর একটি পথের দিশা বাতলে দেওয়ার জন্য। আমিও এর চেয়ে বিকল্প ভালো কিছু দেখছি না। যদিও অনেক নাদান আপনার ভুল ধরবেন। তবে আমি ৯০% সহমত আপনার সাথে।
Total Reply(0)
SHARIF MUSTAFA ১৮ মে, ২০২২, ২:৫০ এএম says : 0
আওয়ামী লুটেরাদের হাত থেকে দেশ কে উদ্ধার করতে না পারলে এই দেশ অচিরেই শ্রীলঙ্কার চাইতে আরো মারাত্নক আকার ধারন করবে। অবৈধ আওয়ামী সরকারের নেতা কেতা আমলারা যে যেভাবে পারছে দেশের সম্পদ লুটেপুটে খাচ্ছে,,, টাকার মান দিন দিন কমে যাচ্ছে,,, এক বছর আগেও বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ টাকা দুবাইতে নিয়ে আসলে ৪৫০০/ দেরহামের মতো পাওয়া যেতো,এখন এক লাখ টাকা আনতে চাইলে ৩৫০০/- দেরহাম মতো পাওয়া যায়,,, সুতরাং এই খুনি অপদার্থ আওয়ামী লুটেরাদের কে ক্ষমতা থেকে তাড়াতে না পারলে দেশে সম্পুর্ন ধংস হয়ে যাবে
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন