দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত বিগত দুইটি জাতীয় নির্বাচন অস্বচ্ছ, বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় জাতি আজ নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি আস্থা হারিয়েছে। নির্বাচনে জনগণকে পুনরায় আগ্রহী করতে হলে সংসদ ভেঙে দিয়ে দল নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন আয়োজনের কোন বিকল্প নেই। সরকার মুখে উন্নয়নের জোয়ারের কথা বললেও, কার্যত তাদের উন্নয়ন আজ দুর্নীতির কারণে প্রশ্নবিদ্ধ বলেই জনগণের রায়ের প্রতি ক্ষমতাসীনরা আস্থা রাখতে পারছে না। তাই জনগণের দাবীকে উপেক্ষা করে দলীয় সরকারের অধীনেই আরো একটি বিতর্কিত নির্বাচন করতে চাইছে। আজ সোমবার মুসলিম লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সাথে সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের এর সভাপতিত্বে ও সহ সাংগঠনিক সম্পাদক এম মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় আলোচনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন, দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আতিকুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন আবুড়ি, সহ-সভাপতি আব্দুল হান্নান নূর, বাংলাদেশ জাতীয় লীগের চেয়ারম্যান ড. শাহরিয়ার ইফতেখার ফুয়াদ, ফেডারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির আহবায়ক ড. এ আর খান, পিপলস গ্রীন পার্টির চেয়ারম্যান রাজু আহম্মদ খান, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস, বাংলাদেশ কর্মসংস্থান আন্দোলনের চেয়ারম্যান মো. দেলোয়ার হোসেন, ইসলামী ঐক্যজোটের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শওকত আমিন, দেশপ্রেমিক নাগরিক পার্টির চেয়ারম্যান আহসান উল্লাহ শামীম, বাংলাদেশ মুসলিম সমাজের চেয়ারম্যান মো. মাসুদ হোসেন, বাংলাদেশ মানবতাবাদী দলের চেয়ারম্যান মুফতি আব্দুল মজিদ পঞ্চগড়ী, বাংলাদেশ ইসলামী সমাজতান্ত্রিক দলের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি মাওলানা ওবায়দুল হক, বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টির চেয়ারম্যান বজলুর রহমান আমিনী ও বাংলাদেশ জাস্টিস পার্টির চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মজুমদার।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন