শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

বাতাসে রাজনীতির উত্তাপ

সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ-গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে বিদেশিদের চাপ বাড়ছে

স্টালিন সরকার | প্রকাশের সময় : ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১২:০৩ এএম

বিএনপির হাঁটু ভেঙে গেছে এজন্য দলটি লাঠির ওপর ভর করেছে : ওবায়দুল কাদের
কোমর ভেঙে আ.লীগ রাম দা-তলোয়ার-পুলিশের ওপর ভর করে হাঁটছে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র নিশ্চিতে গণতান্ত্রিক-রাজনৈতিক-নাগরিক-ভোটাধিকার চাই : ড. বদিউল আলম মজুমদার
সামনে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা আছে আকাশে কালো মেঘ দেখা যাচ্ছে : এম এ মান্নান
বিশ্বের বায়ুমান যাচাই বিষয়ক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এয়ার ভিজ্যুয়ালের সূচক (একিউআই) ইনডেক্সে বিশ্বের বায়ু দূষণের অন্যতম শহর ঢাকা। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী গত ২৮ সেপ্টেম্বর বায়ুদূষণে ঢাকা শহর ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে। জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনএপি) প্রতিবেদন অনুযায়ী শব্দ দূষণের তালিকায় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অবস্থান প্রথম। বায়ুদূষণ, শব্দ দূষণের শহর ঢাকার বাতাসে এখন রাজনীতির উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত’ ইস্যুতে মূলত এই উত্তাপ।
ক্ষমতাসীন দল চায় সরকারে থেকে নিজেদের মতো করে নির্বাচন করতে। কিন্তু বিএনপিসহ অন্যান্য দল চায় নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের চিত্র দেখার পর বাংলাদেশের উন্নয়নে অংশীদার ও সহযোগী দাতাদেশ এবং জাতিসংঘসহ ঋণদানকারী সংস্থাগুলো চায় সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। এই নির্বাচনকে ইস্যু করেই কার্যত গরম হয়ে উঠেছে ঢাকার বাতাস। ঢাকার পাশাপাশি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বাতাসে নির্বাচনী গরমের পাশাপাশি বারুদের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। সংঘাত সংঘর্ষ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রবল বলপ্রয়োগ ও গুলিতে আন্দোলনরত বিএনপির ৪ জন কর্মী প্রাণ হারিয়েছেন।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল হিসেবে পরিচিত বিএনপি নির্বাচন ইস্যুতে রাজনীতির বাতাস উত্তপ্ত করেছেন। বিএনপির নেতারা কথার গোলা ছুঁড়লে আওয়ামী লীগ নেতারা মিসাইল ছোঁড়েন। বড় দুই দলের নেতাদের হুমকি-ধমকি ও রাজপথ দখলের হুঙ্কারে বাতাস প্রকম্পিত হচ্ছে। সংঘাত সংঘর্ষ বাড়ছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, নির্বাচন আগ পর্যন্ত এই ধারা অব্যাহত থাকবে। গতকাল বিশ্বব্যাংক আয়োজিত এক আলোচনা সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, সামনে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা আছে। রাজনীতির আকাশে কালো মেঘ দেখা যাচ্ছে। রাজনীতিবিদদের আলোচনার মাধ্যমে সভ্যতা-ভব্যতার পথে আসতে হবে। রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ পুলিশের বিদায়ী মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বলেন, আমাদের দেশে এক ধরনের নষ্ট রাজনীতির দুষ্টচর্চা ছিল, এখনো আছে। এক শ্রেণির মানুষের নষ্ট রাজনীতির দুষ্টচর্চায় আমাকে অন্যায় ও আযৌক্তিকভাবে তাদের বিপক্ষে আবিষ্কার করেছে।

জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, এগুলো আমাদের অপরাজনীতির প্রতিফলন। আমরা যদি গণতন্ত্র দাবি করতে চাই তাহলে আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, নাগরিক অধিকার, ভোটাধিকার থাকতে হবে। যেগুলো সংবিধানে বলা আছে। এসবের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আচরণ না হলে আমরা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বলতে পারি না।

বাংলাদেশের মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে বিদেশিরাও চিন্তিত। বিশেষ করে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন ভারত ছাড়া কেউ ভালোভাবে নেননি। জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ প্রভাবশালী দেশগুলো বাংলাদেশের গণতন্ত্র রক্ষার প্রতি জোর দিয়েছেন। ফলে ঢাকায় কর্মরত বিদেশি ক‚টনীতিকরাও বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা এবং আরো বেশি বিনিয়োগের প্রত্যাশা থেকে বাংলাদেশের গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মানবাধিকার রক্ষা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার নিশ্চিত করার চেষ্টায় দেনদরবার চালিয়ে যাচ্ছেন। তারা কখনো ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে সংলাপ করছেন, কখনো মাঠের বিরোধী দল বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসছেন।

আগস্ট মাসে ঢাকায় এসে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেট (এখন অবসরে) সব দলের অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি মানবাধিকার রক্ষা এবং গণতন্ত্র চর্চার প্রয়োজনে রাজপথে আন্দোলনরত দলগুলোর ওপর পুলিশ বাহিনীর ‘অতি বলপ্রয়োগ’ না করার পরামর্শ দিয়ে গেছেন। সে সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ঘোষণা দেন ‘বিএনপির আন্দোলনে বাধা দেয়া হবে না; দলটির নেতারা আন্দোলন করতে গণভবনে এলে তাদের চা খাওয়ানো হবে’। এরপরও কয়েকটি জেলায় বিএনপির কর্মসূচিতে ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাধা দেয় এবং সংঘাত-সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিএনপি আয়োজিত মানববন্ধনের মতো মামুলি কর্মসূচিতে কোথাও পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে; কোথাও একই জায়গা ও একই সময়ে বিএনপিকে ঠেকাতে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ডাকছে আওয়ামী লীগ। এতে বিরোধ বাড়ছে। ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের হামলায় বিএনপির দলীয় অফিসের পাশাপাশি নেতাদের বাড়ি-ঘরে ও ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানও রক্ষা পাচ্ছে না। এতে চারজনের প্রাণহানি ছাড়াও দলটির শতশত নেতাকর্মী আহত। উল্টো তাদের বিরুদ্ধেও দেয়া হচ্ছে মামলা।

বিএনপির কর্মসূচিতে ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা করছে বলে দাবি মাঠের প্রধান বিরোধী দল বিএনপির। রাজধানী ঢাকায় হামলা একটু কম হলেও জেলা-উপজেলা রাজনীতি হঠাৎ সংঘাত-সংঘর্ষময় হয়ে উঠছে। বিএনপির নেতারা অভিযোগ করছেন, তৃণমূলে কর্মসূচি ঘোষণার পর থেকেই সরকার পরিকল্পিতভাবে বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে, হামলা-মামলা করছে। তবে তারা শন্তিপূর্ণভাবেই সভা সমাবেশ করতে চান। এসব হামলা মামলার ঘটনা সরকারের অপরাজনীতি বলেও মনে করে বিএনপি। গত কয়েক দিনে ভোলা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, যশোর, টাঙ্গাইল, ফেনী, সাতক্ষীরা, পটুয়াখালী, চট্টগ্রাম, বাগেরহাট, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, ঠাকুরগাঁও, ল²ীপুর, ময়মনসিংহ, মাগুরা, গাইবান্ধা, বরিশাল, খুলনা, নেত্রকোনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নরসিংদী, রাজশাহী, নোয়াখালী, নাটোর, কুমিল্লা, নড়াইলের বিভিন্ন উপজেলায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশে আওয়ামী লীগ ও পুলিশের হামলার ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গন এখন উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।

প্রধানমন্ত্রীর ‘আন্দোলনের বাধা দেয়া হবে না’ এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরবিএনপির আন্দোলন ঠেকানোর নামে সংঘাতে যাওয়া যাবে না; এমন নির্দেশনা শেখ হাসিনা দেয়নি। কেউ সংঘাতে গেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে’ এমন ঘোষণা দেয়ার পরও বিএনপির ওপর আক্রমণ কমেনি। বরং বেড়েছে। সম্প্রতি মুন্সীগঞ্জে বিএনপির মিছিলে হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন একজন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে বিএনপির সহযোগী সংগঠন ছাত্রদলকর্মীদের ঘোষণা দিয়ে পেটানো হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে আয়োজিত সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আন্দোলনে গণজোয়ার থেকেই তো বুঝা যাচ্ছে বিএনপি হাঁটুভাঙা দল নয়। বরং কোমর ভেঙে যাওয়ায় আওয়ামী লীগ রাম দা-তলোয়ার এবং পুলিশের বন্দুকের ওপর হাঁটছে। ক্ষমতাসীনরা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এখনো সময় আছে উল্টা-পাল্টা কথা না বলে শান্তিতে পদত্যাগ করুন। নিরাপদে ক্ষমতা ছাড়–ন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির হাঁটু ভেঙে গেছে। এজন্য লাঠির ওপর ভর করেছে। আসেন মাঠে আসেন। লাঠি নিয়ে এলে খবর আছে। জাতীয় পতাকার সঙ্গে লাঠি-এটা আমরা মেনে নিতে পারব না। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননা আমরা মেনে নেব না। আওয়ামী লীগ সতর্ক অবস্থায় ও সক্রিয় আছে। সতর্ক অবস্থায় সংযমী হয়ে আমরা থাকব। রাজপথে ছিলাম। আন্দোলনের ভয় আওয়ামী লীগকে দেখাবেন না। কতো গণ-আন্দোলন করলেন। এখনো বলছেন গণ-আন্দোলণ করবেন। ১৩ বছর চলে গেল রোজার ঈদ, কোরবানির ঈদ, পরীক্ষার পর, বর্ষার পরÑ এসব শুনতে শুনতে। এতো বছরে কতবার যে আন্দলনের ডাক। আন্দোলন হবে কোন বছর। দেখতে দেখতে ১৩ বছর, মানুষ বাঁচে কয় বছর। বিএনপির আন্দোলনের হাঁক-ডাকে আওয়ামী লীগ ভীতÑ সেই রকম উদ্ভট চিন্তা কেউ করে না।

এদিকে প্রধানমন্ত্রীর দিল্লি ঘুরে আসার পরও দুই দলের (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) নেতাদের সঙ্গে ঢাকায় কর্মরত বিদেশি ক‚টনীতিকদের বৈঠক চলছে। গত বুধবারও আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির নেতাদের সঙ্গে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে ব্রিটিশ হাইকমিশনের পক্ষে পলিটিক্যাল কাউন্সিলর টম বার্জ উপস্থিত ছিলেন। তিনি বিএনপির আন্দোলন তথা ন্যায়সঙ্গত বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধের আহŸান জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্রিটিশ হাইকমিশনের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর টম বার্জ বৈঠকের তথ্য নিশ্চিত করে গত বুধবার লিখেছেন: ‘আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সঙ্গে কার্যকরী এক বৈঠক হলো।

যেখানে আমরা রাজনৈতিক প্রতিবাদের সময় সংযমের প্রয়োজনীয়তাসহ বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। যুক্তরাজ্য এবং অংশীদাররা ন্যায়সঙ্গত বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধ করার আহŸান জানিয়েছে।’ এর আগে ৭ সেপ্টেম্বর বিএনপি নেতৃবৃন্দ ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসনের সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে রাজপথে সহিংসতায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মৃত্যুতে ব্রিটিশ হাইকমিশন উদ্বেগ প্রকাশ করেন। গত ২৯ সেপ্টেম্বর আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স (অ্যামচেম) আয়োজিত অনুষ্ঠানে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস বলেছেন, বাংলাদেশের বর্তমান সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতি, জাতীয় নির্বাচনের পথে বাধা। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না; তবে সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়। নির্বাচনে ভোটাররা যেন পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচন করতে পারেন। এ জন্য প্রচার প্রচারণায় সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থী সমান সুযোগ ভোগ করবেন।

 

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (9)
Golam Kibria ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৬:১৫ এএম says : 0
নির্দলীয় সরকার ছাড়া নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়।
Total Reply(0)
C M Zunayed Rabbany ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৬:১৫ এএম says : 0
সুষ্ঠ ভোট হলে লীগের অস্তিত্বও থাকবে না,এজন্য এত টালবাহানা।
Total Reply(0)
Jahangir Alom Chowdhury ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৬:১৬ এএম says : 0
আমি বুজিনা ওরা কোন বিদেশি যারা চাপ দেয়,,,ওরা কি শান্তি চায়,, যেখানে ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধে হাজারো মানুষ মারা যাচ্ছে , সেখানে চাপ না দিয়ে বাংলাদেশের নিরপেক্ষতা চায় ওরা কারা,,আমার দেশ স্বাধীন, নির্বাচন ও হবে নিরপেক্ষ,,,চিন্তার কারন নেই,ধন্যবাদ বিদেশি দেরকে।
Total Reply(0)
Muhammad Rashid ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৬:১৪ এএম says : 0
বেশি চাপাচাপির দরকার নাই
Total Reply(0)
শরিফুল ইসলাম রাসেল ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৬:১৪ এএম says : 0
দেশি চাপ আরো বেশী চলছে শুধু লাঠি আলোচনা হচ্ছে
Total Reply(0)
Ashraful Islam Ashik ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৬:১৬ এএম says : 0
সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ-গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হতেই হবে। এজন্যই এতো সংগ্রাম আর ত্যাগ।
Total Reply(0)
Jahed Abedin ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৬:১৬ এএম says : 0
এটা প্রকৃত দেশ প্রেমিক বাংলাদেশীদের ও প্রত্যাশা, সুষ্ঠু- নিরপেক্ষ ও গ্রহণ যোগ্যতার মাধ্যমে যে-ই ক্ষমতায় আসুক কোন সমস্যা নেই।
Total Reply(0)
Md Ripon ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৬:১৫ এএম says : 0
আওয়ামীলীগের চাপ বাঁশের লাঠি দেখে আরো বেশি বেড়েছে
Total Reply(0)
Harunur Rashid ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ২:১৩ এএম says : 0
You should be happy with that but your comment tells the audience that AL scared.
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন