কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার আমবাড়ীয়া ইউনিয়নের শাকদহচর গ্রামের আহাদ আলীর ছেলে পল্লী চিকিৎসক আলামিন এর ৪র্থ স্ত্রী শিউলি খাতুনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। জানা যায়, গত ২৮ অক্টোবর রাতে আলামিনের নিজের প্রতিষ্ঠিত হালসা ক্লিনিকে সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় উড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে জানান নিহতের স্বামী আলামিন। নিহত শিউলির স্বজনেরা অভিযোগ করেন শিউলীর বিয়ে হয় পোড়াদহ ইউনিয়নের স্বরুপ দহ গ্রামে এবং নিহত শিউলির স্বামী বিদেশে কর্মরত আছেন। নিহত শিউলি খাতুন একই গ্রামের হওয়ার সুবাদে আলামিন তার সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত হয়ে তাকে বিয়ে করেন।
আলামিনের আগেও আরও ৩ স্ত্রী থাকার কারনে শিউলিকে হালসা বাজারে তার প্রাইভেট ক্লিনিকের পাশে বাসা ভাড়া করে দেন।
স্বজনেরা জানান, তাদের দুই বছরের সাংসারিক সময়ে সব সময়ই ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো এবং আলামিন প্রায়ই শিউলিকে মারধোর করতো বলে অভিযোগ করেন। শিউলীর নানা জানান, এটা আত্মহত্যা নয় আলামিন আমার নাতনীকে হত্যা করেছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন