শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সারা বাংলার খবর

রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় লোডশেডিং চলছে, বিপাকে পড়ছেন পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকরা

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১০ নভেম্বর, ২০২২, ১:৩৫ পিএম | আপডেট : ২:০৬ পিএম, ১০ নভেম্বর, ২০২২

রাজধানীরসহ দেশের বিভিন এলাকায় লোডশেডিং দেখা দিয়েছে। অব্যবস্থাপনা থেকেই বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণ বলে দাবি করেছে গ্রাহকরা। সারাদেশের পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকরা এ লোডশেডিং এর কবলে বেশি পড়ছে। বলে জানা গেছে। এদিকে নভেম্বর মাস থেকে রাজধানীর ঢাকা কিছু এলাকায় লোডশেডিং নেই বলে চলে। আবার অনেক এলাকায় লোডশেডিং চলছে।
ঢাকাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিদ্যুৎসরবরাহের দায়িত্বে থাকা দুই প্রতিষ্ঠান ঢাকা পাওয়ারডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) ও ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) বিজ্ঞপ্তি থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
বিদ্যুৎ-সংকট মোকাবিলায় দেশজুড়েএলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্ত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয় গত ১৮ জুলাই। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী, ১৯ জুলাই থেকে দেশজুড়ে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং শুরু হয়। বিদ্যুৎ সরবরাহ কিছুটা বাড়লেও কেন কমেনি লোডশেডিং। চলতি অক্টোবর থেকে লোডশেডিং কমবেবলে জানিয়েছিল সরকার। কিন্ত তা হয়নি। বরং লোডশেডিং আরও বেড়েছে। নভেম্বর মাসে কিছুটা কমতে পাওে বলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন।
বিদ্যুৎ বিভাগসূত্র থেকে বলা হয়,গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দিনে সর্বোচ্চচ ২ হাজার থেকে ২ হাজার ২০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হয়েছিল। অক্টোবরেতা বেড়েছে।
ডিপিডিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জাতীয় গ্রিডেবিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা ন্যাশনাল লোড ডেসপাচ সেন্টারের (এনএলডিসি) মাধ্যমে বরাদ্দ প্রাপ্তির ভিত্তিতে লোডশেডিংয়ের পরিমাণবা সংখ্যা কম- বেশি হতে পারে।
রাজধানীর অনেক এলাকায় চলছে তিন থেকে চার ঘণ্টার বিদ্যুতের লোডশেডিং। বেড়েছে চার্জার লাইটও ফ্যানের চাহিদা। গতকাল রাজধানীর উত্তরায় এলাকায় বিদ্যুৎ পরিস্থিতি তার চেয়েও খারাপ যা ভাবাহছে বিদ্যুৎ পরিস্থিতিতার চেয়েও খারাপ। তবে জরুরি রক্ষণাবেক্ষণকাজ, বিদ্যুৎ-বিভ্রাটবা কম বিদ্যুৎউৎপাদনের কারণে এনএলডিসি থেকে খুব কম লোড পেলে লোডশেডিংয়ের সূচিরপরিবর্তন হতে পারে। এ ছাড়াবরাদ্দ কম হলে প্রয়োজনে রাত ১২টা থেকে সকাল ৯টাপর্যন্ত লোডশেডিং করা হতে পারে।
আগস্ট থেকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা, রূপগঞ্জ, আড়াইহাজার, নরসিংদীরমাধবদী, ঢাকারপার্শ্ববর্তী সাভার-আশুলিয়া, গাজীপুরের শ্রীপুর, কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের বস্ত্র কল গুলো গ্যাস সংকটের কারণে দিনে গড়ে ১০ ঘণ্টাবন্ধ থাকছে। এতে কওে কারখানা গুলো উৎপাদন ক্ষমতারমাত্র ৩০-৪০ শতাংশ ব্যবহৃত হচ্ছে। এদিকে জানা ঢাকা জেলার সাভার এলাকা ও গাজীপুর, ঢাকার নবাবগঞ্জ ও দোহার এলাকায়সহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পল্লী বিদ্যুতর অবস্থা খুবই খারাপ।
##

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন