নিহত নেপাল দাস (৩৫), জয়পুরহাট ২০ বিজিবির সিপাহী। তার বাড়ি ফরিদপুর জেলার মধুখালি মেঘচামী এলাকার নারায়ণ দাসের ছেলে।
জয়পুরহাট জেলা আধুনিক হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ১৭ নভেম্বর রাত ১০টা ৩৩ মিনিটে জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালের জরুরী বিভাগে জয়পুরহাট ২০ বিজিবি সদস্য হিসেবে জরুরী বিভাগের রেজিস্ট্রারে নিহত নেপালের নাম লেখা হয়। সেখানে ১৯৫নং রেজিস্ট্রারে নিহত বিজিবি সদস্যের নাম নেপাল দাস, ২০বিজিবি সদস্য, জয়পুরহাট হিসেবে উল্লেখ রয়েছে। এ সময় তার পোষাক রক্তাক্ত অবস্থায় ছিল। এরপর বিজিবি সদস্যরা হাসপাতাল মর্গে মরদেহ রেখে নিজেরা পাহারা দিচ্ছিলেন।
আজ ১৮ নভেম্বর সকালে ময়না তদন্ত শেষে বিজিবি সদস্যরা এ্যাস্বলেন্স করে মরদেহ বিজিবি ক্যাম্পে নিয়ে যান। এ সময় মরদেহের সাথে থাকা নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক বিজিবি সদস্যরা জানান, সকাল ১০টায় প্রেস ব্রিফিংয়ে বিষয়টি জানানো হবে। তবে আজ বিজিবি’র সাথে বারবার যোগাযোগ কা হলেও এ ব্যাপারে তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করে বিজিবি।
জয়পুরহাট সদর থানা পুলিশ জানায়, ময়নাতদন্ত শেষে বিজিবি’র পাহাড়ায় নেপালের মরদেহ রাতেই ফরিদপুরে তার গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হয়। এর বেশী কোন তথ্যই দিতে নারাজ বিজিবি বা পুলিশ প্রশাসন। তার শরীরে জখমের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে সদর থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলা করা হয়েছে বলেও জানায় পুলিশ সূত্র।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন