শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিনোদন প্রতিদিন

জুলি শারমিলীর একক সংগীতানুষ্ঠান

| প্রকাশের সময় : ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নিয়মিত সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার অংশ হিসেবে ২৩ ডিসেম্বর শুক্রবার জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে শিল্পী জুলি শারমিলীর একক সংগীত সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়। উপস্থিত শ্রোতামÐলী শিল্পীর একক পরিবেশনা বিমোহিত হয়ে শ্রবণ করেন। সৃষ্টির অন্বেষণে হন্যে হয়ে ছুটে বেড়ানো এক সংগীত প্রেমীর নাম জুলি শারমিলী। জন্মলগ্নেই জ্ঞানতাপস ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহর সান্নিধ্য পেয়েছেন জুলি শারমিলী। জুলি নামটি তার পরিবারেরই দেয়া। ছোটবেলা থেকেই সংগীতের প্রতি ছিল তার প্রবল আগ্রহ। মা প্রখ্যাত সাংবাদিক মরহুমা সামিনা সিদ্দিকীর অনুপ্রেরণা ও উৎসাহে পাঁচ বছর থেকেই সংগীত চর্চা শুরু করেন জুলি। বর্তমানে স্বামী ব্যবসায়ী মো. মুক্তাগীর আলম-এর অনুপ্রেরণায় সংগীত চর্চা চালিয়ে যাচ্ছেন। সংগীতে হাতেখড়ি মধুমোহন দাসের কাছে। পরবর্তীতে ছায়ানটে বরীন্দ্র সংগীত চর্চা। রবীন্দ্র সংগীতে বরাবরই প্রথম স্থান অধিকার করেন। সেই সাথে শ্রদ্ধেয়া সানজিদা খাতুন, শ্রদ্ধেয় মরহুম ওয়াহিদুল হক, লাইসা আহমেদ লিসা, অদিতি মহসিন প্রমুখ গুণী ব্যক্তির সংস্পর্শ পান। জুলি শারমিলী ওস্তাদ নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরীর কাছে দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি তালিম নেন। তাছাড়া ফেরদৌস আরা, অনীল কুমার সাহা, সঞ্জীব দে, আজাদ রহমানের কাছে তালিম নেন। লেখাপড়ায় তিনি ছিলেন মেধাবী। তিনি এসএসসিতে প্রথম বিভাগ, অতঃপর ইডেন মহিলা কলেজের বোটানি বিভাগে কৃতিত্বের সাথে ১ম শ্রেণীতে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। জুলি শারমিলী বাংলাদেশ বেতারে ১৯৯৯ সালে এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনে ২০০৭ সালে নজরুল ও আধুনিক গানে তালিকাভুক্ত হন। এছাড়া তিনি মঞ্চে, আসরে, একাডেমিতে, বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন, চলচ্চিত্রে করেন প্লেব্যাক । বাংলাদেশের প্রায় সবকটি চ্যানেলেই তিনি নিয়মিত সংগীত পরিবেশন করেন এবং সরাসরি সম্প্রচার অনুষ্ঠানে (লাইভ) সংগীত পরিবেশন করেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন