পবিত্র কোরআনের ফরজ বিধান হিজাব সম্পর্কে গর্হিত বক্তব্য প্রদানের প্রতিবাদে বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ পৃথক পৃথক বিবৃতিতে ইসলামবিদ্বেষী বাম নেতা রাশেদ খান মেননকে গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। তারা বলেন, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন হঠাৎ হিজাব ও টুপির বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চক্রান্ত করেছেন। রাশেদ খান মেননের হিজাব সর্ম্পকে উস্কানিমূলক বক্তব্য দেশবাসী ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছেন।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন : ‘হিজাব-বোরকাতে বাংলাদেশ ছেয়ে গেছে, ইসলাম ধর্মের কোথাও লেখা নেই হিজাব সুন্নতি পোশাক’ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননের এমন বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রধান আমিরে শরীয়ত আল্লামা আতাউল্লাহ হাফিজ্জী। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, পর্দা কোরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী ইসলামের অন্যতম একটি ফরজ বিধান। আর হিজাব, পর্দারই একটি অংশ। পর্দাকে অস্বীকার করা পবিত্র কোরআন-হাদিস অস্বীকার করার শামিল। মেননের বক্তব্য প্রমাণ করে সে কোরআন-সুন্নাহ সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজ্ঞ অথবা চরম ইসলামবিদ্বেষী। এর আগেও ইসলাম সম্পর্কে বারবার বিষোদগার করে মেনন জাতির কাছে চরম ধর্মবিদ্বেষী ও নাস্তিকদের দালাল হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন।
গত রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় ইসলামের অন্যতম ফরজ বিধান হিজাব অস্বীকার করে আবার প্রমাণ করলেন তিনি ইসলাম ও মুসলমানদের চরম দুশমন। মেননের মতো নাস্তিকরা সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশের পার্লামেন্টের এমপি থাকতে পারে না। ধর্ম অবমাননার দায়ে তার সংসদ সদস্য পদ বাতিল করতে হবে। ইসলামের শরীয়তের বিধান সম্পর্কে তার ঔদ্যত্বপূর্ণ বক্তব্যের বিচার করতে হবে। তা-না হলে এদেশে নাস্তিকদের আস্ফালন বন্ধ হবে না।
তিনি আরো বলেন, এদেশের মুসলিম নারীরা হিজাব পরবে, পর্দা করে চলবে এটাই স্বাভাবিক। পর্দা মুসলিম নারীদের ইজ্জত হেফাজতের গ্যারান্টি। মেননদের মতো নাস্তিকদের কথায় মুসলিম নারীরা কখনোই হিজাব বর্জন করবে না। কারণ বেপর্দা- বেহায়াপনার কারণে জমিনে আল্লাহর গজব নেমে আসে।
আল্লামা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের মুখমণ্ডল খোলা রাখার নির্দেশের প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছেন হিজাব প্রত্যেক মুসলিম নারীর ব্যক্তিগত ধর্মীয় ও অধিকার। কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কারো ধর্মীয় বিধান পালনে বাধা প্রদান বা নাক গলাবার অধিকার নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা ও প্রেজেন্টেশন চলাকালে ছাত্রীদের কানসহ মুখমণ্ডল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত খুবই আপত্তিকর ও ইসলামবিরোধীতার শামিল। অবিলম্বে ইসলামবিরোধী অনৈতিক সিদ্ধান্ত বাতিল করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ : ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন হঠাৎ করে হিজাব ও টুপির বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চক্রান্ত শুরু করেছেন। তার উদ্দেশ্য কি দেশবাসী তা জানতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ সভাপতি শহিদুল ইসলাম কবির।
তিনি বলেন, দেশে যখন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিরাজমান তখন রাশেদ খান মেনন হিজাবের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে নারীদেরকে কটুক্তি করেছেন। টুপিকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দিয়ে দেশের ৯২% মুসলমানের হৃদয়ে আঘাত করেছেন। পবিত্র কোরআনের ফরজ বিধান হিজাব সর্ম্পকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য বক্তব্য দিয়ে রাশেদ খান মেনন নাস্তিক মুরতাদদের দোসরে পরিণত হয়েছেন।
দেশবাসী ইসলামবিদ্বেষী মেননের হিজাববিরোধী উস্কানিমূলক বক্তব্য ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছেন। ইসলামের ফরজ বিধান হিজাবের বিরুদ্ধে যারাই বিষোদগার ছড়াবে তারা মূলত কোরআনের দুশমন হিসেবেই চিহ্নিত হবে। এসব কোরআনের দুশমনদের মুসলমানদের দেশে ঠাঁই হবে না। ইসলামের শ্বাসত বিধান ও অনুশাসন যাদের গাত্রদাহের কারণ হবে তাদের উচিৎ উলঙ্গপনা নাস্তিকদের দেশে চলে যাওয়া। সোমবার এক বিবৃতিতে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ সভাপতি এসব কথা বলেন। শহিদুল ইসলাম কবির বলেন, রাশেদ খান মেননের বিতর্কিত বক্তব্য প্রত্যাহার করা না হলে ১৪ দলীয় জোট থেকে তাকে বহিষ্কার করতে হবে।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ : হিজাব ও পর্দা শরিয়তের একটি ফরজ বিধান। কোরআন শরিফের সাতটি আয়াত ও প্রায় ৭০ টি হাদিস দ্বারা পর্দার বিধান প্রমাণিত। যারা পর্দা ও হিজাব নিয়ে কটুক্তি করে তারা জ্ঞান পাপী। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। রাশেদ খান মেনন হিজাব ও পর্দাকে কটুক্তি করে বক্তব্য দিয়ে কোটি কোটি মুসলমানের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ করেছে। সোমবার এক বিবৃতিতে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব শাইখুল হাদিস হাফেজ মাওলানা ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, মেনন গংরা ইসলামবিদ্বেষী বক্তব্য দিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। তাদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়ার জন্য বাংলাদেশের ইসলাম প্রিয় জনতা প্রস্তুত আছে। জমিয়ত মহাসচিব ইসলামবিদ্বেষী ও খোদাদ্রোহী রাশেদ খান মেননকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
হিজাবের বিরুদ্ধে ঔদ্ধত্যপূর্ণ ধৃষ্টতা, ক্ষমার অযোগ্য।
বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি : প্রেস ক্লাবের একটা অনুষ্ঠানে ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক রাশেদ খান মেনন হিজাব, টুপি ও দাঁড়ি নিয়ে ধৃষ্টতাপূর্ণ কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির আমীর আল্লামা ছরওয়ার কামাল আজিজি ও মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহার।
এক যুক্ত বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, ইসলামবিদ্বেষ এই নাস্তিকদের মজ্জাগত ইসলামি পোশাক ও তাহজিব তমাদ্দুন নিয়ে এদের এলার্জি। বিরানব্বই ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত দেশে ইসলামের বিরুদ্ধে বিষোদগার করার এই দুঃসাহস ক্ষমা করা হবে না। সুযোগ সন্ধানী নাস্তিকরা মুসলমানদের আবেগ অনুভূতিতে আঘাত করে ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করে দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চক্রান্তে লিপ্ত এদেরকে বিচারের মুখোমুখি করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলেও নেতৃদ্বয় মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশ জাতীয় ইমাম সমিতি : এদিকে, বাংলাদেশ জাতীয় ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা কাজী আবু হোরায়রা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ইসলামের মৌলিক বিষয় হিজাব নিয়ে বিতর্কিত কমিউনিস্ট নেতা রাশেদ খান মেননের বক্তব্য ঠাট্টা ব্যতীত আর কিছু নয়। হিজাব বা পর্দা ইসলামে ফরজ। সে সম্পর্কে কথা বলে রাশেদ খান মেনন ইসলামের অবমাননা করেছেন। এজন্য তাকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। এ ধরণের বক্তব্য দিয়ে তিনি মূলত ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। আমি তার বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। দেশবাসী হিজাব সর্ম্পকে মেননের গর্হিত বক্তব্য ঘৃণার সাথে প্রত্যাখ্যান করেছেন। কোরআনুল কারীমে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন ‘তারা ইসলামের ক্ষতি করতে না পেরে গোস্বায় তাদের অঙুলিতে কামড় দিতে থাকে’। তাই সময় থাকতে তাওবা করে সঠিক পথে ফিরে আসতে হবে ইসলামবিদ্বেষী রাশেদ খান মেননগংদের। অন্যথায় দেশবাসী তাদের চিরতরে আস্তকুড়ে নিক্ষেপ করবে।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস : রাশেদ খান মেননের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর শায়খুল হাদীস আল্লামা ইসমাঈল নূরপুরী ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ এক বিবৃতিতে বলেছেন, একজন নারী বালেগ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তার ওপর পর্দার বিধান পালন করা ফরজ। হিজাব সম্পর্কে পবিত্র কোরআনের সূরায়ে আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে বর্ণিত হয়েছে, ‘হে নবী আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা ও মুমিন নারীদেরকে বলুন তারা যেন তাদের জিলবাবের একাংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়, এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে, ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। সুতরাং যে পর্দার বিধান লঙ্গন করবে সে গুণাহগার হবে এবং এ বিধানকে অস্বীকার করলে সে কাফের বলে পরিগণিত হবে। রাশেদ খান মেননের এ বক্তব্যের মাধ্যমে তার মূর্খতা আবারও প্রমাণিত হয়েছে। হিজাব নিয়ে এধরণেরর বক্তব্য অজ্ঞ ও মুর্খ লোকদের পক্ষেই সম্ভব। না জেনে মেননরা হিজাব নিয়ে এধরনের বক্তব্য দেয়ার সাহস পায় কোথায়। দেশের মানুষ জানতে চায়। ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশকে মেননরা নাস্তিক-মুরতাদের দেশে পরিণত করার যে ষড়যন্ত্র করছে তা কোনো দিন পূরণ হবে না। নেতৃদ্বয় আরও বলেন, রাশেদ খান মেননদের স্বপ্ন এদেশে বাস্তবায়নের কল্পনাও করা যায় না। মুসলমানরা ইসলামের ফরজ বিধানকে রক্ষা করতে প্রয়োজনে জান দিতেও প্রস্তুত রয়েছে। মেননকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে এবং ক্ষমা চাইতে হবে অন্যথায় মেননকে যেখানে পাওয়া যাবে দেশের মুসলমানরা প্রতিরোধ গড়ে তুলবে এবং অবাঞ্চিত ঘোষণা করবে।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ : জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সভাপতি মাওলানা শায়খ জিয়া উদ্দীন ও মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী এক এক বিবৃতিতে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপির হিজাব নিয়ে অবাস্তব বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন ইসলাম ধর্মে পর্দাকে নারীদের জন্য ফরজ করা হয়েছে, আর হিজাব হচ্ছে সে পর্দারই অংশবিশেষ। মেনন সাহেব হিজাব নিয়ে এবং হিজাবপরা নারীদের সম্পর্কে কটুক্তিমূলক যে বক্তব্য দিয়েছেন তা মূলত তার মুখোশ উন্মোচিত হওয়ার জন্য যথেষ্ট। তিনি ইসলামের অকাট্য বিধান পর্দার বিরুদ্ধে ধৃষ্ঠতাপূর্ণ এমন বক্তব্য দিয়ে সকল মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছেন।
ইসলামের বিধিবিধান নিয়ে চরম আপত্তিকর এ রকম বক্তব্য দিয়ে মেনন সাহেবরা হয়তো কারো এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা এ সকল অপতৎপরতার দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতে প্রস্তুত রয়েছেন। তার এ অযাচিত মন্তব্য ইসলাম সম্পর্কে তার জ্ঞানশুন্য হওয়ারই প্রমাণ বহন করে। হিজাব নিয়ে এই জঘন্য মন্তব্যের জন্য তাকে মুসলিম মিল্লাতের কাছে ক্ষমা প্রার্থণা করতে হবে। অন্যথায় ইসলামপ্রিয় জনতা তার বিরুদ্ধে কঠোর কর্মসূচী দিতে বাধ্য হবে। নেতৃদ্বয় আরো বলেন, এ সব উস্কানিমূলক বক্তব্য বন্ধে সরকারকে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ : ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননের বক্তব্য ‘কোরআনে কোথাও হিজাবের কথা উল্লেখ্য নেই’ এধরনের বক্তব্য প্রদান করে ইসলামের অন্যতম ফরজ বিধান হিজাব বা পর্দাকে চরম অবজ্ঞা এবং অমার্জনীয় অপরাধ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ।
এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ইসলাম সম্পর্কে না জেনে বাম নেতার এধরনের বক্তব্য মুসলিম উম্মাহকে চরমভাবে মর্মাহত করেছে। পর্দা ও হিজাব নিয়ে কটুক্তি করে জ্ঞানপাপীর পরিচয় দিয়েছেন তিনি। ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতির হঠাৎ হিজাব ও টুপির বিরুদ্ধে বক্তব্য ইসলামবিদ্বেষীর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন বলেই প্রতীয়মান হয়। তার হিজাব সর্ম্পকে উস্কানিমূলক বক্তব্য দেশবাসী ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করবে।
মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, মেনন-ইনু সাহেবরা নির্বাচন ঘনিয়ে এলে মাথায় টুপি পরে এবং হজ করে মুসলমানদের ভোট নিতে জাতিকে ধোকা দিয়ে থাকেন। তিনি বলেন, পবিত্র কোরআনের অনেক আয়াত এবং নবী (সা.)-এর অসংখ্য হাদিস দ্বারা পর্দার বিধান করা হয়েছে।
তিনি বলেন, অবিলম্বে রাশেদ খান মেননকে মুসলিম উম্মাহর কাছে তওবা করে নিজের কৃতকর্মের জন্য মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। অন্যথায় তিনি গণধিকৃত হবেন
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন