রংপুর জেলা সংবাদদাতা : আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন সবসময় সুন্দরগঞ্জে জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। সে কারণে তিনি সব সময় জামায়াত শিবিরের থ্রেটের মুখেই থাকতেন। তারাই এই ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে।
তিনি গতকাল (রোববার) রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গের সামনে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন।
নানক বলেন, জামায়াত শিবির আবারো দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য পরিকল্পিতভাবে তান্ডব চালাচ্ছে। এমপি লিটন হত্যাকান্ডের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে জামায়াত-শিবির এখনও তৎপর। এদেরকে রুখে দিতে হবে। তিনি অবিলম্বে ঘাতকদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন আওয়ামী সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল হক, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন, রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক, এসপি মিজানুর রহমান, কোতয়ালী থানার ওসি জাহিদুল ইসলামসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ছাড়াও সেখানে উপস্থিত ছিলেন এমপি লিটনের স্ত্রী সৈয়দা খুরশিদা জাহান স্মৃতি, দুলাভাই ড. আব্দুলাহেল বারি, বড় বোন আফরোজা, শ্যালক দিদারুল আহসানসহ স্থানীয় নেতাকর্মী ছাড়াও রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি শাফিয়ার রহমান শফি, সেক্রেটারি তুষার কান্তি মন্ডল ছাড়াও বিপুল পরিমাণ নেতাকর্মী।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন