কাজিপুর (সিরাজগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা : সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের চরাঞ্চলগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে মরিচের আবাদ হয়। এ অঞ্চলের উৎপাদিত মচির এলাকার চাহিদা পূরণের পরও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চালান হয়ে থাকে। মাঘ-ফাল্গুন মাসে মরিচের চারা রোপণ করা হয়। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে মরিচ পাকে। কৃষকরা গাছ থেকে এ সময় পাকা মচির তুলে নিয়ে রৌদ্রে শুকিয়ে বাজারে বিক্রি করে। নাটুয়ারপাড়া হাটের বিশিষ্ট মচির ব্যাপারি দুদু বেপারি জানায়, নাটুয়ারপাড়াহাট হচ্ছে সিরাজগঞ্জ-বগুড়া জেলার শুকনো মচির বিক্রয়ের সবচেয়ে বড় মোকাম। এ হাটি সপ্তাহের শনিবার ও বুধবার বসে। এ হাট থেকে প্রতি সপ্তাহে ৫ থেকে ৬শ’ মণ মচির দেশের বিভিন্ন এলাকায় চালান হয়ে থাকে। এবার আশাতীত উৎপাদন হওয়ার পাশাপাশি দামও পাওয়া যাচ্ছে ভালো। ফলে মরিচ চাষির মুখে হাসি ফুটেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজার দরে বড় কোনো পরিবর্তন না ঘটলে এবার কাজিপুরেই ১৩০ কোটি ৬০ লাখ টাকার শুকনা মরিচ কেনাবেচা হবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন