রোজাতে পানি শূন্যতা প্রায়শঃ দেখা যায়।যেহেতু স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে,
সে জন্য এর প্রতিরোধে যতœশীল হতে হবে । আমাদের শরীরে পানি ও লবণের ঘাটতি হয় শ্বাসের মাধ্যমে, শরীরের ঘামে ও প্রসাবে। পানি শূন্যতা নির্ভর করে আবহাওয়ার উপর,রোজা শুরুর আগে কি পরিমাণ পানি পান করেছি তার উপর,শারিরীক কার্যকারিতা ও বৃক্কের পানি এবং লবণ ধারনের ক্ষমতার উপর ।
“রোগ হতে না দেওয়া, রোগের চিকিৎসা থেকে সব সময় উত্তম।”যা হোক,যদি রোযার রাখার আগে ঠিক মত পানীয় পান না করা হয়,তা হলে পানি শূন্যতার সম্ভবনা বেড়ে যায়।বয়স্ক ও যারা ডায়ইউরেটিক অষুধ খান তাদের সম্ভবনা আরো বেশী।পানি শুন্যতার কম বেশির উপর বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা ্র করে।যেমন নিজের অসুস্থ্যতা বোধ,শক্তিহীন মনে হওয়া , মাংশপেশী ব্যাথা, মাথা ঝিমঝিম করা,পারিপার্শিক অবস্থ্য্রা সাথে সম্পর্ক হারানো এমন কি অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।
যদি মাথা ঝিমঝিমের কারণে আপনি দাঁড়াতে না পারেন,পারিপার্শ্বিক অবস্থারতার সাথে সম্পর্ক হারান অর্থাৎ সময়, পরিচিত মানুষ বা স্থানকে বুঝতে না পারেন তা হলে তড়িঘড়ি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানীয় গ্রহণের ব্যবস্থা করতে হবে। সেটা পানি, স্যালাইন, ডাবের পানি বা চিনি লবণ সমৃদ্ধ যে কোন পানীয় হতে পারে।
অতি অবশ্য এ অবস্থায় রোজা রাখা ঠিক হবে না।
ষ প্রফেঃ ডাঃ এ,কে,এম, মোখলেছুজ্জামান,
কনসালটেন্ট ইন্টারনাল মেডিসিন,
আসগর আলি হাসপাতাল, গেন্ডারিয়া।
মোবাইলঃ০১৭৮৭৬৮৩৩৩
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন