শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

নিবন্ধ

চিঠিপত্র : ক্যাডেটদের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ ও শিক্ষকরা আমন্ত্রিত নন কেন?

প্রকাশের সময় : ৩ এপ্রিল, ২০১৬, ১২:০০ এএম

সম্প্রতি মির্জাপুর, রংপুর ও রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে প্রাক্তন ক্যাডেটদের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়ে গেল। ক্যাডেটদের এসব পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণভাবে করা হয় এবং এতে প্রাক্তন ক্যাডেট কলেজ সমিতি ও প্রশাসন প্রচুর অর্থ ব্যয় করে। এসব অনুষ্ঠানে উপস্থিতির জন্য কোনো আমন্ত্রণ আসে না। আমি চারটি ক্যাডেট কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, তাদের শিক্ষকদের মূল্যায়ন করা হলে তারা সামাজিকভাবে সম্মানিত হবে। আমি আশা করি, প্রাক্তন ক্যাডেটরা তাদের শিক্ষক ও অধ্যক্ষদের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করবে এবং কলেজ প্রশাসনও তাদের তুলে ধরতে সচেষ্ট হবে।
মো. মুফাজ্জল হোসেন
সাবেক অধ্যক্ষ, ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ, রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ, বরিশাল ক্যাডেট কলেজ, মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ

ঢাকার চলচ্চিত্র
একটা সময় ছবিঘরের সামনে আমরা দাঁড়িয়ে পোস্টার দেখতাম। ছবির নায়ক-নায়িকাকে নিয়ে চলত কত গবেষণা। ফেরদৌসী বেগমের (রহমান) কণ্ঠে নায়িকা সুলতানা জামানের ঠোঁটে ‘মনে যে লাগে এত রঙ’ গানটি শোনা আর দেখার জন্য ‘জোয়ার এলো’ ছবিটি শতাধিকবার দেখার ঘটনা আর কি ঘটবে? তখন তো ঢাকার চলচ্চিত্রে ছিল বাঘা বাঘা চিত্রপরিচালকÑএহতেশাম, আবদুর জব্বার খান, মহিউদ্দিন, ফতেহ লোহানী, মুস্তাফিজ, জহির রায়হান প্রমুখ। সেই যুগে নায়ক-নায়িকা ছাড়াও ছবির কাহিনি ও গান ছিল দর্শকের প্রাণ। আজ এমনটি তো আর দেখি না। আজও গান তো অনেক হয়, সিনেমাও তো কম হচ্ছে না, অথচ দর্শক-শ্রোতাদের আগ্রহ লক্ষণীয় নয়। তখন প্রতিদিন প্রতিটি শো-তে প্রেক্ষাগৃহে সাইনবোর্ড ঝুলতÑ ‘প্রেক্ষাগৃহ পূর্ণ’। আজ? নেই ভিড়, প্রেক্ষাগৃহ হয় না পূর্ণ। ভালো ছবি হলে দর্শকের মন কাড়বে, এমন ছবি হয় নাÑএটাই তো মুখ্য কারণ। ছবির মতো ছবি বানাতে পারলে তা তো চলবেই, চলতে বাধ্য। ঢাকার চলচ্চিত্রশিল্পে জড়িতদের মধ্যে আজ মেধার অভাব বলেই কি চলচ্চিত্র নিভু নিভু জ্বলছে?
লিয়াকত হোসেন খোকন
রূপনগর, ঢাকা

ফরিদাবাদে ওয়াসার পানিতে দুর্গন্ধ
পুরনো ঢাকার ফরিদাবাদ, আরসিম গেইট, পোস্তগোলা, গেন্ডারিয়া, আইজি গেটসহ বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার পানিতে দুর্গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। ওয়াসার তরফ থেকে বলা হয়েছে, শীতলক্ষ্যার পানিতে অ্যামেনিয়ার পরিমাণ খুব বেড়ে যাওয়ায় শোধনে সমস্যা দেখা দিয়েছে। আরসিম গেইট আবাসিক এলাকার ওয়াসার পানিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ আসে। এতে চর্মেেরাগ শুধু নয়, হাঁড়ি-পাতিল, কল সবকিছুতে হলুদ রঙের আবরণ দেখা যায়। এই পানির কারণে চুল পড়ে যাচ্ছে। ঢাকা ওয়াসা এ ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা এ পর্যন্ত নেননি। আশা করি, এবার দুর্গন্ধ ও আয়রনযুক্ত পানি দূর করার ব্যাপারে ঢাকা ওয়াসা ব্যবস্থা নেবে।
মাহবুব উদ্দিন চৌধুরী
৪৪/সি, আরসিম গেট, ফরিদাবাদ, ঢাকা-১২০৪

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন