সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

পাশ্চাত্যের অনুরোধে ওয়াহাবিবাদের প্রচার -ওয়াশিংটন পোস্টকে সউদী যুবরাজ

সোভিয়েত প্রভাব ঠেকাতে--

প্রকাশের সময় : ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:০৮ এএম, ৩০ মার্চ, ২০১৮

আর টি : শীতল যুদ্ধ চলাকালে সোভিয়েত ইউনিয়নের মোকাবেলা করতে পশ্চিমা দেশগুলো সউদী আরবের সাহায্য চেয়েছিল। তারই পরিণতিতে সউদী অর্থায়নে বিশে^ ওয়াহাবিবাদ ছড়িয়ে দেয়া শুরু হয়। সউদী যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ওয়াশিংটন পোস্টের সাথে এক সাক্ষাতকারে এ কথা জানান। যুক্তরাষ্ট্র সফরের শেষ দিনে ২২ মার্চ ওয়াশিংটন পোস্টের সাথে যুবরাজের ৭৫ মিনিট ব্যাপী সাক্ষাতকার অনুষ্ঠিত হয়।
যুবরাজ পত্রিকাকে বলেন, শীতল যুদ্ধের সময় সউদী আরবের পশ্চিমা মিত্ররা মুসলিম দেশগুলোতে সোভিয়েত ইউনিয়নের অগ্রসর হওয়া ঠেকাতে উঠে পেেড় লাগে। তার ভাষায়, মুসলিম দেশগুলো যেন সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রভাব বলয়ে চলে না যায়, সেজন্যই পশ্চিমা মিত্র দেশগুলো গত শতকের ’৭০ এর দশকে সউদী আরবকে সাহায্য করতে অনুরোধ করেছিল। সেই অনুরোধে বিভিন্ন দেশে মসজিদ-মাদ্রাসায় অর্থ ঢেলে ওয়াহাবি মতাদর্শের বিস্তারে কাজ শুরু করে সউদী আরব।
মুসলিমদের প্রধান দুটি ধারার অন্যতম সুন্নিদের মধ্যে ওয়াহাবিবাদের গোড়াপত্তন আঠারো শতকে আরবের নজদ থেকে মোহাম্মদ ইবনে আবদ আল ওয়াহাবের মাধ্যমে। ওয়াহাব ছিলেন বারো শতকের ইবনে তাইমিয়্যাহ দ্বারা প্রভাবিত; যিনি মনে করতেন, রাষ্ট্র হবে ধর্মের অনুগামী। ইবনে তাইমিয়্যাহ ছিলেন মুক্ত মত চর্চার ঘোর বিরোধী।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর অটোমান সাম্রাজ্য ভেঙে পশ্চিমাদের হস্তক্ষেপে সউদী আরব গঠন করে মসনদে বসে সউদ পরিবার; তখন তাদের সঙ্গে জোট বাঁধে ওয়াহাবিরা। রাজ পরিবারের পৃষ্ঠপোষকতায় ছড়াতে থাকে ওয়াহাবিদের উগ্র মত।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে এক পরিসংখ্যান উদ্ধৃত করে ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফ জানায়, পরমতসহিষ্ণু সুন্নিদের উগ্র ওয়াহাবিবাদে দীক্ষিত করতে ১৯৭০ থেকে চার দশকে ১ হাজার কোটিরও বেশি ডলার ঢালে সৌদি আরব। এই অর্থের ২০ শতাংশের মতো আল কায়দাসহ বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীর হাতে যায় বলে ইউরোপের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে টেলিগ্রাফ জানায়।
২০১৩ সালে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট ওয়াহাবিবাদকে ‘বিশ্ব সন্ত্রাসের আঁতুরঘর’ হিসেবে চিহ্নিত করে।
যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, ওয়াহাবিবাদের প্রচার যেভাবে শুরু হয়েছিল, তা পরে আর সৌদি সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকেনি। তিনি বলেন, এখন সরকারের বদলে সউদী আরব ভিত্তিক বিভিন্ন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে এই অর্থায়ন হচ্ছে।
এদিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রভাব বলয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছিল পুরো বিশ্ব। ’৯০- এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর শীতল যুদ্ধের অবসান ঘটে। শীতল যুদ্ধের অবসানের পর মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন অঞ্চলে মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে ইসলামী জঙ্গি গোষ্ঠী; যাদের অধিকাংশই ওয়াহাবি দর্শনে দীক্ষিত, যাদের সালাফিও বলা হয়।
আলোচনায় আরেকটি বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। তা হল মার্কিন মিডিয়ার আগের এক দাবি যে বিন সালমান বলেছিলেন যে হোয়াইট হাউসের সিনিয়র উপদেষ্টা জ্যারেড কুশনার তার পকেটে রয়েছেন।
বিন সালমান এ মর্মে প্রকাশিত খবরগুলোও অস্বীকার করেন যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জামাতা কুশনারের সাথে রিয়াদে বৈঠক কালে তিনি নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে সউদী দুর্নীতি বিরোধী অভিযান চালানোর অনুমোদন চেয়েছিলেন বা সবুজ সংকেত পেয়েছিলেন। তিনি বলেন, দুর্নীতি দমন অভিযানে গ্রেফতার ও অভ্যন্তরীণ বিষয় এবং কয়েক বছর ধরে তা চলছিল।
যুবরাজ বলেন, কুশনারের সাথে গোপন তথ্য বিনিময় অথবা ট্রাম্প প্রশাসনের মধ্যে সউদী স্বার্থ হাসিলে তাকে ব্যবহার তার জন্য আসলেই পাগলামি হবে। তিনি বলে, তাদের মধ্যকার সম্পর্ক স্বাভাবিক সরকারী কাজকর্মের প্রেক্ষিতেই। তবে তিনি স্বীকার করেন তিনি ও কুশনার অংশীদারির চাইতেও বেশি হচ্ছেন বন্ধু। যুবরাজ বলেন,মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স ও হোয়াইট হাউসের মধ্যে অন্যদের সাথেও তার বন্ধু¦ আছে।
যুবরাজ ইয়েমেন যুদ্ধ প্রসঙ্গেও কথা বলেন।
ইয়েমেন যুদ্ধে হাজার হাজার লোক নিহত হয়েছে। এ সব মৃত্যু ও বেসামরিক ব্যক্তিদের জীবনের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শনের জন্য সউদী জোটকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তবে রিয়াদ এ সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বিন সালমান বলেন, তার দেশ ইয়েমেনে মানবিক পরিস্থিতি উন্নয়নের কোনো সুযোগকে পাশ কাটিয়ে যায়নি। তিনি বলেন, ভালো সুযোগ মন্দ সুযোগ বলে কিছু নেই। বিষয় হচ্ছে মন্দ ও খারাপের মধ্যে।
সউদী যুবরাজের এ সাক্ষাতকার প্রথমে অফ দি রেকর্ড হিসেবে গ্রহণ করা হয়। পরে সউদী দূতাবাস এ সাক্ষাতকারের নির্দিষ্ট অংশ ওয়াশিংটন পোস্টকে প্রকাশের অনুমতি দেয়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (26)
তারেক মাহমুদ ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৩৮ এএম says : 0
হে আল্লাহ আপনি সউদী আবরসহ সকল মুসলীম দেশগুলোকে ইসলামের পথে পরিচালিত হওয়ার তৌফিক দান করুন।
Total Reply(0)
মানিক ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৪০ এএম says : 0
মুসলমানদের প্রকৃত বন্ধু কেবল মুসলমানরাই হতে পাতে। অন্য কেউ নয়
Total Reply(0)
পাবেল ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৪২ এএম says : 0
সময় এসেছে এখন সকল দ্বিধা-দ্বন্ধ ভুলে মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় এসেছে।
Total Reply(0)
বুলবুল আহমেদ ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৪৪ এএম says : 0
আমি সাধারণ মানুষ ও একজন মুসলমান। আমি বুঝি না আমাদের মধ্যে মতাদর্শ কেন ? আমাদের তো মতাদর্শ হওয়ার কথা ছিলো ১টা। সেটা হলো ইসলাম। এখানে বিভেদ কেন ????????
Total Reply(0)
কামাল ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৪৫ এএম says : 0
এতে কী ইসলাম বা বিশ্ব মুসলমানরা লাভবান হয়েছিলো ?
Total Reply(0)
সাজ্জাদ ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৪৭ এএম says : 0
আল্লাহ আমাদেরকে কোরআন ও হাদিস শরীফ বুঝে সে অনুযায়ি চলার তৌফিক দান করুক। আমিন
Total Reply(0)
Joynul Abedin ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৫৬ এএম says : 0
ওহাবী সালাফীরা যে পাশ্চাত্য প্রসুত তা আবারো প্রমানিত হল। আর কথিত আহলে হাদিস নামদারীরা ও ওহাবী সালাফীদের ক্রস বাসুর।তাই এদের থেকে সতর্ক থাকুন।
Total Reply(1)
muhammad osman ৩০ মার্চ, ২০১৮, ৪:১০ পিএম says : 4
thanks vai
Elius Hossain ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৫৬ এএম says : 0
ইসলামের সবচাইতে বেশি ক্ষতি করছে এই ওহাবিরা,,এরা ইসলামের দুশমন,
Total Reply(0)
Mohammad Jaman Chy ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৫৭ এএম says : 14
যারা মাজার পূজারী তারা কোনদিক থেকে ইসলামের ভালো করতেছে?যত্তোসব রাবিশ! বুঝে ১ লাইন।বুঝাতে আসে ১০ লাইন!!
Total Reply(0)
hurshid Alam ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৫৮ এএম says : 1
সে পাগল হয়ে গেছে
Total Reply(0)
Arfin Hassan ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১১:৫৯ এএম says : 0
Tmi ki tokgon cile juboraj
Total Reply(0)
মুক্তার এ আজম ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১২:১৭ পিএম says : 0
Salafy izm gave birth to the radical violent version of a peaceful religion. Islam is the most peaceful religion amongst others. It's a political idolize not a religious one so Salafy n wahabi izm has to be eliminated from our lives.
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১২:২২ পিএম says : 0
আমেরিকা সফররত সৌদি যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমান ৪৫ হাজার কোটি ডলারের অস্ত্র চুক্তি বাস্তবায়নকে নিশ্চিত করার চেষ্টা করছেন। গত বছর সৌদি আরবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সফরের সময় ওই চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছিল। চুক্তিটি স্বাক্ষরের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প আনন্দে চিৎকার করে বলেছিলেন: (আমেরিকানদের জন্য) চাকরি চাকরি চাকরি!!। আর এবার ওয়াশিংটনে সৌদি যুবরাজকে দেয়া সাক্ষাতে ট্রাম্প বলেছেন, সৌদি আরব একটি ধনী দেশ, আশা করছি সৌদি সম্পদের একটা অংশ বিনিয়োগ ও অস্ত্র কেনার খাতে আমেরিকাকে দেয়া হবে। সৌদি সরকারের বিপুল অর্থ কখনো সরাসরি কিংবা কখনো লবিগুলোর মাধ্যমে মার্কিন রাজনীতিবিদদের পকেটে যাচ্ছে! সৌদি অর্থের আরও এক বিপুল অংশ পুঁজি বিনিয়োগ ও অস্ত্র কেনার সুবাদে মার্কিন কংগ্রেস সদস্যদের নির্বাচনী অঞ্চলগুলোতে অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তা করছে। অথচ বিশ্বের সব মানবাধিকার ও মানব-দরদি সংস্থাগুলো ইয়েমেনে মানবীয় বিপর্যয় ঘটার কথা স্বীকার করছে। সেখানে তিন বছর ধরে চলমান সৌদি বিমান হামলায় প্রতিদিন নারী ও শিশুসহ বহু বেসামরিক ইয়েমেনি নাগরিক প্রাণ হারাচ্ছে এবং প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে দেশটির বেশিরভাগ অবকাঠামো। একইসঙ্গে অবরোধের কারণে দেখা দিয়েছে দুর্ভিক্ষ ও মহামারি।
Total Reply(0)
Sadek Hossain ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১২:৫৭ পিএম says : 2
এমেরিকার দালাল।
Total Reply(0)
David. L Islam ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১:১৫ পিএম says : 0
In any case, it's nearly impossible to pin the Salafi down on any one particular principle. They have mastered the ability of denying everything and blaming any wayward ideas on false representatives of their movement.They will usually even deny that they are "Wahhabis" and or that any such name even means anything. And yet, they follow closely the reformation proposed by Abdul Wahhab,this is of course egregious hypocrisy!The central aspect of this problem is the fact of that the so-called "Ulema" are a state-sponsored religious establishment (likely the only one of its kind in the world). So throughout the century they have acted to excuse the violent actions of the ruling family, giving absolute immunity to all their crimes. (Collected)
Total Reply(0)
Md Sohel ৩০ মার্চ, ২০১৮, ১:৩৮ পিএম says : 5
ওহাবী এটা কেমন ভাষা।
Total Reply(1)
Bakibillah ৩০ মার্চ, ২০১৮, ৪:২১ পিএম says : 4
Please see "Wahhabi Islam" on the web.
Sayed Ahmad ৩০ মার্চ, ২০১৮, ২:৩৪ পিএম says : 0
West has pressured Arabs to spread Wahhabizm, this is compounded by another fact. Essentially, Wahhab denounced the Islamic world (except for his small band of followers)as "Kaffirs", or apostates, who had fallen outside of Islam, and therefore that it was legal to fight and kill them and seize their property, and enslave their women and children. Conveniently, the modern Wahhabis never refer to this aspect of their violent history.
Total Reply(0)
Mahmud Ghajni ৩০ মার্চ, ২০১৮, ২:৫৫ পিএম says : 0
Saudi Arab Wahhabi monarch has opted to protect their ignorant citizen from learning the true Islam from other parts of the world, they produced prohibitions against fraternizing with the "infidels". They managed to keep this quarantine on the country essentially ever since. Through this exclusion, and by rejecting traditional Islamic scholarship, they have created a manner of dialogue on Islamic jurisprudence that is completely unique to themselves, along with that the spread of Salafi extremist terrorism. Avoid them, denounce them, stop them.
Total Reply(0)
muhammad osman ৩০ মার্চ, ২০১৮, ৩:৫০ পিএম says : 0
আল্লাহুর রাসুল (সাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) ইরাক বাসিদের জন্ন্য দোয়া করলেন, সিরিয়াবাসিদের জন্ন্য দোয়া করলেন, তখন একজন বল্লেন হে রাসুল (সা) নজদ বাসিদের জন্য একটু দোয়া করুন, তখন রাসুল (সা) বল্লেন এই নজদ থেকে শয়তানের লেজ বের হবে, যার বাস্তবতায় আব্দুল ওহাব নজদির মধ্যমে ওহাবির গোড়া পত্তন, যাদেরকে এখন প্রতিনিয়ত নবি,সাহাবি,আউলিয়াদের সাথে বিয়াদপি করতে দেখা যায়, এমন কি মসজিদ এবং কুরআনে আগুন দিতে দেখা যায়, তারা কেমন মুসালমন???
Total Reply(0)
Hashim Khan Saki ৩০ মার্চ, ২০১৮, ৪:৩৫ পিএম says : 0
Saudi Arab has a completely unique but also very narrow and chauvinistic interpretation of Islam, which, however, they have been able to do, through their fantastic oil wealth, spread to much of the Muslim world. I hope that studies of moderate Islam can only prevent those extremist literature that are subverting mosques, also will help elucidate that the current conception being propagated is one that is being monopolized by a single voice. More importantly, that voice comes from a very minor and corrupted sector of Islam called Wahhabi & Salafizm.
Total Reply(0)
Jahir Abbas ৩০ মার্চ, ২০১৮, ৪:৪৮ পিএম says : 0
The Saudis have also reserved for foreigners 85 percent of the places at the Islamic University of Medina, which boasts of having more than 5,000 students from 139 countries. This is to spread there ideology of Wahhabi & Salafizm. Price Mohammed said to have change this in near future, let us see.
Total Reply(0)
Wakaruzzaman Hamdellah ৩০ মার্চ, ২০১৮, ৫:০০ পিএম says : 0
The focus of violent Islamic radicalism has shifted from Wahhabis in Saudi to anti-Saudi Wahhabis in Iraq and other conflict zones where jihadists have learnt the heady lesson that if you are brutal and narrow-minded enough you can defeat the most powerful army. Over the years it has proven to be wrong but never the less most of the damage has been suffered by our Muslim countries. Finally we can see a Saudi crown prince who is taking bold steps to speak blunt truth. May Allah give him courage, Ameen.
Total Reply(0)
৩১ মার্চ, ২০১৮, ৩:৪৮ পিএম says : 0
থলের বিড়াল বের হয়ে যাচ্ছে।ইয়াহুদি খৃষ্টান মুসলমানদের প্রকৃত বন্ধু হতে পারে না।ওরা বিবেদ লাগাতেই ব্যস্ত।
Total Reply(0)
md jahadul alam ১ এপ্রিল, ২০১৮, ৪:৩৬ পিএম says : 0
আসলে ওহাবীবাদ শুরু থেকেই বির্তকিত ছিল ...........
Total Reply(0)
Amin ১ এপ্রিল, ২০১৮, ৭:৩৩ পিএম says : 0
সৌ‌দিরা, শুধু ওহাবী‌দের সু‌বিধা দে‌বে। যেমন: আমা‌দের সু‌ন্নি মাদরাসায় তা‌দের কোন অনুদান নেই, ওহাবীরা ঠিক তা‌দের অনুসার‌ি‌দের দান ক‌রে!
Total Reply(0)
মামুন ৩০ এপ্রিল, ২০১৯, ৫:২৮ এএম says : 0
এই সালমান মুসলিম মিল্লাতের জন্য একটি সাপ।ও যত দিন বেচে থাকবে ততেদিন আমেরিকার গোলামি করবে
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন