সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে একরামুলের স্ত্রী আয়েশা খাতুন জানান, ডিজিএফআই এর কিছু লোক জমি সংক্রান্ত বিষয়ের কথা বলে তার স্বামীকে ডেকে
নিয়ে যায় এবং পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে। একরামুল হক ইয়াবা ব্যবসায় সংশ্লিষ্ট
ছিলেন না বলে দাবী আয়েশাা খাতুন বলেন, তাদের অর্থনৈতিক অবস্খ খারাপ ছিল। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে নিহত উপস্থিত ছিলেন তার ভাই ও মেয়েররা।
গত শনিবার দিনগত রাত সাড়ে ১২ টায় কক্সবাজার- টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে নোয়াখালিপাড়ায় র্যাবের সাথে বন্দুক যুদ্ধে নিহত হন টেকনাফ পৌরসভার কাউন্সিলর একরামুল হক। তিনি টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালীপাড়ার মৃত আবদুস
সাত্তারের ছেলে এবং একই ওয়ার্ডের পর পর তিনবার নির্বাচিত কাউন্সিলর। টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও টেকনাফ বাস ষ্টেশন ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি এবং টেকনাফ হাইয়েছ মাইক্রো শ্রমিক ইউনিয়ন এর সাবেক আহবায়ক
ছিলেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন