ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন কোতোয়ালি থানার জনসন রোডের পশ্চিম পাশে ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবন, ট্রেজারি ভবন, পোস্টঅফিস, জেলা প্রশাসক ভবন, সহকারী ভূমি কোতোয়ালি সার্কেল অফিস, পুলিশ সুপার কার্যালয়, সিএমএম ১০তম তলা আদালত ভবন, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতসহ তার অধীন সকল আদালত সাময়িকভাবে ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের মাঝখানের খালি জায়গায় অবস্থিত টিনশেডে স্থানান্তর করা হয়েছে এবং পুরাতন সিএমএম আদালত ভবনের মাঝখানের খালি জায়গায় অবস্থিত টিনশেডে স্থানান্তর করা হয়েছে এবং পুরাতন সিএমএম আদালত ভবনটি ভেঙে বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ চলছে। ইতোপূর্বে নির্মিত বহুতল ভবনগুলোর কোনোটাতেই গ্রাউন্ড ফ্লোরে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা না রাখার ফলে অফিস সময়ে জনগণকে যানজট বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার একমাত্র উপায় হচ্ছে বহুতল ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখা। রাস্তার ওপর গাড়ি পার্কিংয়ের কারণে যানজট নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিন এক থেকে দেড় লাখ মানুষ এই আদালত অঙ্গনে যাতায়াত করে থাকে। তাই নির্মাণাধীন সিএমএম আদালত ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মো. আতিকুর রহমান সেলিম
দপ্তর সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু আবৃত্তি একাডেমী, টিএসসি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
গানের বাণী পরিবর্তন প্রসঙ্গে
চ্যানেল আইতে স্বাধীনতা দিবস স্মরণে বিশেষ সংগীতানুষ্ঠান। শিল্পী মোহাম্মদ আবদুল জব্বার, কবি ফজল-এ-খোদা এবং নবীন এক শিল্পী মোহাম্মদ আবদুল জব্বার, কবি ফজল-এ-খোদা এবং নবীন এক শিল্পী মেহেদী হাসান। সংগীত পরিবেশিত হচ্ছে একের পর এক-শুনতে ভালো লাগছে। অনেক দিন আগের গান। প্রতিটি শব্দ সুর মনের মধ্যে গাঁথা। তাই একটু এদিক-ওদিক হলে সাধারণ শ্রোতার কানেও বাজে।
মোহাম্মদ আবদুর জব্বার গাইলেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি গান। গৌরীপ্রসন্ন মুজমদারের লেখা ‘শোনো একটি মুজিবরের থেকে’ গানটির সঞ্চারী-
বিশ্বকবির সোনার বাংলা
নজরুলের বাংলাদেশ
জীবনানন্দের রূপসী বাংলা
রূপের যে তার নাইকো শেষ।
অথচ মোহাম্মদ আবদুল জব্বার গাইলেন-
বিশ্বকবির সোনার বাংলা
বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ
জীবনানন্দের রূপসী বাংলা
রূপের যে তার নাইকো শেষ।
এখন প্রশ্ন হলো-এভাবে গানের বাণী পরিবর্তন করা যায় কি না? যদি যায় তবে কথা নেই। আর যদি না যায় তাহলে বলতেই হয়-হায়! নজরুল!! জাতীয় কবির নাম বাদ দিতেও বাধে না আমাদের!
ড. গুলশান আরা
৫২/২, এ নাজিম উদ্দীন রোড, ঢাকা ১১০০।
ময়মনসিংহে ইমাম প্রশিক্ষণ
একাডেমি স্থাপন করুন
প্রায় দুই যুগ আগে থেকেই ময়মনসিংহ মহানগরীতে ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমি স্থাপনের জোর দাবি ছিল। কিন্তু তখনও সিলেট এবং বরিশাল অঞ্চলে ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমি স্থাপনের দাবি ওঠেনি। তবে বিভাগীয় শহর হওয়ার সুবাদে বরিশাল ও সিলেটে ১৯৯৭ সালে ইমামদের জন্য প্রশিক্ষণ একাডেমি স্থাপিত হয়েছিল। বিভাগীয় শহরের মর্যাদা না পাওয়ার অজুহাতে ময়মনসিংহ নগরীতে ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমি স্থাপিত হয়েছিল। দেরিতে হলেও জাতির জনকের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক ইচ্ছায় আজ ময়মনসিংহ বিভাগ বাস্তবায়িত হয়েছে। উল্লেখ্য, বরিশাল ও সিলেটে ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমি দুটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতেই স্থাপিত হয়েছিল। তাই আশা করা যায়, অচিরেই ময়মনসিংহ মহানগরীতে ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমির যাত্রা শুরু হবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃষ্টি কামনা করছি।
জয়নাল আবেদীন
জৈনপট্টি, ধোবাউড়া, ময়মনসিংহ।
জেলা পর্যায়ে মেডিক্যাল কলেজ
¯œাতক ও ¯œাকোত্তর চিকিৎসকেরা সাধারণত পল্লী এলাকায় সেবা দিতে অনিচ্ছুক। ফলে পল্লী অঞ্চলে চিকিৎসাসেবা প্রদানের জন্য চিকিৎসকদের প্রেরণ করা সরকারের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। জেলা শহরগুলোতে মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন ও পরিচালনা করে কেবল এ সমস্যার সমাধান করা যাবে।
বাংলাদেশে চিকিৎসা শিক্ষা প্রদানের জন্য যথেষ্ট শিক্ষক পাওয়া যাবে, যারা ¯œাতক এবং ¯œাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষা প্রদান করতে পারেন। চিকিৎসা শিক্ষা ক্ষেত্রে বিপুল বিনিয়োগ থেকে অভাবনীয় রিটার্ন অর্জিত হবে। এ ক্ষেত্রে সময়ক্ষেপণের অর্থ সুযোগ কাজে না লাগিয়ে উন্নয়নের গতি হ্রাস করা। এ ব্যাপারে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মো. আশরাফ হোসেন, কোম্পানি সচিব
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অফ বাংলাদেশ লি. ৮/এ, রমনা, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন