বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেছেন, কেরাণীগঞ্জের সমস্ত বিদ্যুতের লাইন মাটির নিচ দিয়ে নেয়া হবে। এটি একটি পাইলট প্রকল্প হিসেবে নেয়া হয়েছে। এখানে প্রকল্পটি সফল হলে পরে সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাই থানা এলাকায় এই কার্যক্রম শুরু করা হবে। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য কোনাখোলা ও মালঞ্চ এলাকায় বিশাল দুইটি বিদ্যুতের সাবস্টেশন নির্মাণ করা হচ্ছে। কেরাণীগঞ্জেকে একটি মেগাসিটিতে রূপান্তরিত করা হবে। এই জন্য আমরা ১০টি বৃহৎ প্রকল্প হাতে নিয়েছি। কেরাণীগঞ্জের সিংহ নদীসহ ১৭টি খাল উদ্ধার করা হবে। ইতোমধ্যেই শুভাঢ্যা খালটি উদ্ধার ও সংস্কারের জন্য ১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্ধ হয়েছে। তিনি গতকাল শনিবার বিকেলে কেরাণীগঞ্জের জিনজিরা ঈদগাহ মাঠে ১০টি বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে চলছে কেরাণীগঞ্জ, নামের একটি প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করাকালে প্রধান অতিথি হিসেবে একথা বলেন।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেরাণীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহে এলিদ মাইনুল আমিন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ শাজাহন, জাতীয় ক্রিকেটদলের সাবেক ক্রিকেটার মোহাম্ম্দ রফিক, ও এগিয়ে চলছে কেরাণীগঞ্জ বইয়ের সম্পাদক ও ঢাকা জেলা তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ম.ই.মামুন প্রমুখ। প্রতিমন্ত্রীর নেয়া ১০টি উদ্যোগগুলো হচ্ছে শিক্ষা, ম্যাগাসিটির মাষ্টার প্লান, নদী ও খাল উদ্ধারের মাষ্টার প্লান, শতভাগ বিদ্যুতায়ন, স্বাস্থ্যসেবা, ক্রিড়া ক্ষেত্রে কেরানীগঞ্জ, আইন র্শংখলা পরিস্থিতি, ডিজিটাল কেরাণীগঞ্জ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বর্জব্যবস্থাপনা ও পরিবেশ রক্ষা।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন