বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

অবিলম্বে অবসর ও কল্যাণ তহবিল থেকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তনের আদেশে প্রত্যাহার করুন -বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৭:৪০ পিএম | আপডেট : ৭:৪৪ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০১৯

ইতিপূর্বে বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর ও কল্যাণ তহবিল থেকে ৬ শতাংশ কর্তনের বিধান ছিল কিন্তু আকস্মিক ১০ শতাংশে উন্নীত করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় যে আদেশ জারি করেছেন তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দেশের মাদরাসা শিক্ষক কর্মচারীদের একমাত্র পেশাজীবী অরাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন। সংগঠনের সভাপতি আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীন ও মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজী এক বিবৃতিতে বলেন, অবসর ও কল্যাণ তহবিল থেকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তনের আদেশ দেশের সকল বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারীদের অন্তরে দাগ কেঁটেছে। আমরা আশা করছি শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সকলে খুব দ্রুত এ আদেশ প্রত্যাহার করে দেশের শিক্ষক-কর্মচারীদের শান্ত করবেন। জমিয়াত নেতৃবৃন্দ এ বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশুদৃষ্টি কামনা করেছেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (13)
Mohammad Hossain ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:২৬ পিএম says : 0
আমরা কঠোর ভাবে নিন্দা জনাই
Total Reply(0)
Shahadat Hossain ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:২৭ পিএম says : 0
সহমত জ্ঞাপন করছি
Total Reply(0)
আমার দেশ ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:২৭ পিএম says : 0
কালো আইন বাতিল চাই
Total Reply(0)
M M Masum Billah ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:২৮ পিএম says : 0
অযৌক্তিক, কালো আইন মানিনা, মানববোনা।
Total Reply(0)
Abdus Samad ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:২৯ পিএম says : 0
৪% কর্তনের কালো অাদেশের বিরুদ্ধে সকল উপজেলায় বিক্ষোভ করা হোক।
Total Reply(0)
Dinesh Debnath ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:৩৪ পিএম says : 0
রাজপথ হুক শিক্ষকদের ঠিকানা,,,,,,তাহলে দাবি আদায় হবে-ই।আসোন রাজপথে নেমে সবাই,,,,,
Total Reply(0)
MdHafizul Islam Khan ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:৩৫ পিএম says : 0
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট ৫ লক্ষ এমপিওভূক্ত বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারীগণের পক্ষ থেকে সবিনয় নিবেদন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, প্রথমে ৫ লক্ষ এমপিওভূক্ত বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারীর পক্ষ থেকে আপনার প্রতি রইল সালাম, আসসালামু আলাইকুম। পর সংবাদ এই যে বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারীদের পক্ষ থেকে কিছু কথা, কিছু তথ্য আপনার সমীপে উপস্হাপন করার ক্ষুদ্র প্রয়াস নিয়ে আজকের এই লেখা শুরু করছি।আশা করি আপনার মূল্যবান সময় থেকে এখানে একটু সময় বরাদ্দ করে আমাদের কথাগুলো শুনতে এবং আমাদের তথ্যগুলো জানতে কার্পন্য বোধ করবেন না। একথা অনস্বীকার্য যে প্রাথমিক শিক্ষা ব্যতিত বাংলাদেশের মোট শিক্ষার ৯৮% বেসরকারী শিক্ষা এবং ৫ লক্ষ শিক্ষক-কর্মচারী শিক্ষকতার মহান পেশায় নিয়োজিত থেকে জাতিকে শিক্ষিত করার কাজে অবদান রেখে চলেছে। এমপিওভূক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় বেতন স্কেলের অন্তর্ভূক্ত থেকে স্কেলের শতভাগ এবং এর সাথে ১০০০ টাকা বাড়ি ভাড়া ও ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। প্রতি মাসে জাতিয় বেতন স্কেলের ২% কল্যাণ ট্রাস্টে এবং ৪% অবসর ভাতা ফান্ডে জমা রাখা হয়। মাননীয় নেত্রী, আপনার সদয় অবগতির জন্য বলছি, ২০১৫ সালে প্রবর্তিত জাতিয় বেতন স্কেল স্হায়ীভাবে প্রবর্তন করা হয়েছে। ফলে ৫ বৎসর পর পর জাতিয় বেতন স্কেল নতুন করে আর রিভাইস করা হবে না। এই জন্য প্রতি বৎসর শেষে প্রাপ্ত বেতন স্কেলের বিপরীতে ২%-৫% প্রবৃদ্ধি মূল বেতন স্কেলের সাথে যোগ করার গেজেট পাস করা হয়েছে এবং সেই গেজেট অনুসারে ইতিমধ্যে এমপিওভূক্ত বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারী ছাড়া জাতিয় বেতন স্কেলভূক্ত সকল চাকুরীজীবীই বৎসারান্তে উক্ত প্রবৃদ্ধির টাকা প্রাপ্ত হয়েছেন। যেহেতু ২০১৫ সালে প্রবর্তিত জাতিয় বেতন কাঠামো স্কেল স্হায়ীভাবে প্রবর্তন করা হয়েছে এবং এমপিওভূক্ত শিক্ষক-কর্মচারীগণ যেহেতু উক্ত জাতিয় বেতন স্কেলের অন্তর্ভূক্ত সেহেতু এমপিওভূক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদেরকে জাতিয় গেজেট অনুসারে কেন উক্ত প্রবৃদ্ধির টাকা প্রদান করা হচ্ছে না? তাহলে কি এমপিওভূক্ত শিক্ষক-কর্মচারীগণকে আজীবন ২০১৫ সালে প্রবর্তিত জাতিয় বেতন স্কেলের প্রারম্ভিক বেতনেই চাকুরী করতে হবে? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি চাকুরীজীবীদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পহেলা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষ আড়ম্বপূর্ণভাবে উদযাপন করার জন্য বৈশাখী উৎসব ভাতা প্রবর্তন করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। এই উৎসব ভাতাও এমপিওভূক্ত শিক্ষক-কর্মচারী ছাড়া প্রজাতন্ত্রের সকল চাকুরীজীবীই পেয়েছেন। অথচ শিক্ষা মন্ত্রণালয় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকসহ আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা নববর্ষ, পহেলা বৈশাখ উদযাপনের জন্য বাধ্যতামূলক করে প্রজ্ঞাপন জারী করে চিঠি পাঠিয়েছে! এবং প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারীরা মনে নিদারুন ব্যথা এবং মর্মপীড়া নিয়েই এবার পহেলা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষ উদযাপন করেছে!! অথচ যারা বৈশাখী উৎসব ভাতার সুবিধাভোগী এবং তাঁরা যে সব প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করেন (শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়া) সেই সব প্রতিষ্ঠানে পহেলা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষ উদযাপনের কোন বালাই নেই!! মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি জাতির জনকের কন্যা। আপনিই বলে দিন, এমপিওভূক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা এই বৈশাখী উৎসব ভাতা পাওয়ার হকদার কি না? এমপিওভূক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদেরকে বৈশাখী উৎসব ভাতা দেওয়া হয়নি মর্মে জানতে পেরে মাননীয় অর্থমন্ত্রী বিষ্ময় প্রকাশ করেছেন এবং তিনি মন্তব্য করে বলেছেন যে এমপিওভূক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বৈশাখী উৎসব ভাতা না পাওয়ার কোন কারণ নেই। কিন্তু তারপরেও এমপিওভূক্ত বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারীরা বৈশাখী উৎসব ভাতা থেকে বঞ্চিত এবং এটাই বাস্তব!
Total Reply(0)
Saidur Rahman ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:৩৬ পিএম says : 0
যত দিন বিদ্যালয়ে তালা না পরবে ততদিন দাবি আদায় নয় আমরা এভাবে নির্যাতিত হতেই থাকবো।
Total Reply(0)
Sonamohan Roy ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:৩৬ পিএম says : 0
বাংলাদেশে দাবি আদায়ের একমাত্র পথ আন্দোলন। আন্দোলন ছাড়া দাবী আদায় সম্ভব হয় না।
Total Reply(0)
Atik Joypurhat ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:৩৭ পিএম says : 0
এম‌নি‌তেই ভাত পাইনা, তার উপড় আবার কর্তন শুরু কর‌ছে !
Total Reply(0)
Farid Ahmed ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:৩৮ পিএম says : 0
সরকার শুধু মরার উপর খাড়ারর ঘা দিতে মজা পায়। বৈশাখী বোনাস নাই, বার্ষিক প্রবৃদ্ধি নাই, ফকিরি মার্কা "ইদ" (এই শব্দটা বেদরকারি শিক্ষকদের জন্য) বোনাস, তার উপর আবার ৪% বেশি কর্তন!!! কেউ আমারে মাইরালারে........
Total Reply(0)
Shakhawat Islam Palash ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:৩৮ পিএম says : 0
শিক্ষকদের উপর এটা একটা জুলুম অপমানও বটে
Total Reply(0)
Haran Bala ১৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৮:৩৯ পিএম says : 0
শিক্ষকদের একাধিক সংগঠনের জন্য দাবি আদায় হয়না;বরং বৈষম্যের শিকার হয়।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন