শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

নিবন্ধ

চিঠি পত্র

প্রকাশের সময় : ২ জুন, ২০১৬, ১২:০০ এএম

পাঠাগার ও বিজ্ঞানাগার ছাড়াই চলছে চুনারুঘাটের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও অনুমোদনের প্রধান শর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পাঠাগার ও বিজ্ঞানাগার স্থাপন। এক সময় শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগ খোলার জন্য বিজ্ঞানাগার স্থাপনের শর্ত থাকলেও এখনকার সময়ে কলা, বিজ্ঞান ও বাণিজ্য বিভাগেও পরীক্ষণ সংশ্লিষ্ট কয়েকটি বিষয় আবশ্যিকভাবে অধ্যয়ন করতে হচ্ছে। এছাড়া, সাম্প্রতিক কয়েক বছরে সকল বিভাগের জন্য কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়টি আবশ্যিক বিষয় হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যদিও, কম্পিউটার শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীরা কখনও ওই যন্ত্রটি চোখে দেখেনি, ছুয়ে দেখেনি। চুনারুঘাট উপজেলার ২২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৪টি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও একটি সরকারী ¯œাতক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটিতেও বিজ্ঞান পরীক্ষাগার নেই অথবা থাকলেও কখনও খোলা হয় না। অথচ আশ্চর্যজনকভাবে শিক্ষার্থীরা পার পেয়ে যাচ্ছে লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষা। এর ব্যতিক্রমও ঘটেছে- ২০১৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় চুনারুঘাট সরকারী (ডিগ্রী) কলেজের দুই শতাধিক পরীক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র একজন কৃতকার্য হয়েছেন। উল্লেখ্য, চুনারুঘাট সরকারী কলেজের বিজ্ঞান পরীক্ষাগার কোথায় তা-ই কোন শিক্ষার্থী জানে না। অন্যদিকে, চুনারুঘাটের কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোন কালে পাঠাগার ছিল কিনা আমার জানা নাই। কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের অনুমতি প্রার্থনার পূর্বে নিশ্চিত করতে হয় যে, উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে দুই হাজার বই এবং ¯œাতক পর্যায়ের জন্য তিন হাজার বই সম্বলিত পাঠাগার রয়েছে। ¯œাতক সম্মান কোর্স এর প্রতি বিষয়ের জন্য কেন্দ্রীয় পাঠাগার ছাড়াও বাড়তি দেড় হাজার বইয়ের সেমিনার কক্ষ থাকা বাধ্যতামূলক। দেখা যাচ্ছে, পাঠদান অনুমতির পূর্বে ধার করে বই এনে পাঠাগার বা সেমিনার কক্ষ দেখানো হয়। আর যেসব প্রতিষ্ঠানে বই আছে কিন্তু সেগুলো শোভা পায় অফিস কক্ষে নতুবা বদ্ধ গুদামে। অনুমোদনের পর শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক, প্রায়োগিক ও সৃজনশীল শিক্ষাদানকে উপেক্ষা করে বিভিন্ন পরীক্ষায় পাস করিয়ে দেয়া হচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থা দেখে মনে হয় জাতিকে অথর্ব ডিগ্রিধারীতে পরিণত করার কোন ষড়যন্ত্রের শিকার আমাদের শিক্ষাঙ্গনগুলো তা না হলে, শিক্ষার্থীর প্রধান বিকাশাগার- পাঠাগার ও বিজ্ঞান পরীক্ষাগার ছাড়া শিক্ষা সম্পন্ন হচ্ছে কিভাবে? তাই, কোন অলৌকিক ক্ষমতাবলে পাসের হার বাড়ছে বলে আনন্দিত হবার কিছু নাই। কারণ, এরা অন্তঃসারশূন্য হয়ে বাড়ছে। বিষয়টি সম্পর্কে কর্র্তৃপক্ষের সচেতনতা আশা করছি।
আশরাফুল ইসলাম রাসেল
চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ।





গ্রামাঞ্চলের রাস্তাঘাট সংস্কার করুন
৬৮ হাজার গ্রাম নিয়ে গঠিত আমাদের এই বাংলাদেশ। এ দেশের প্রত্যেকটি গ্রামে রয়েছে অসংখ্য রাস্তাঘাট। আর এসব রাস্তাঘাট ভাঙ্গাচোরা হওয়ায় চলাচলের সময় গ্রামের মানুষকে প্রায়ই বিপাকে পড়তে হয়। বিশেষ করে, বর্ষাকালে এর মাত্রা যেন বহুগুণে বেড়ে যায়। তাই বর্ষা মৌসুমের পূর্বেই গ্রামের রাস্তাঘাট সংস্কার করা প্রয়োজন। সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকার যদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে প্রত্যেকটি গ্রামের রাস্তাঘাট সংস্কার করতে পারে; তাহলে হয়তো মানুষের ভোগান্তির পরিমাণ কিছুটা হলেও কমে যাবে। কারো মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে, সরকার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত রাস্তাঘাট সংস্কার করে চলছে; তারপরও নতুন পরিকল্পনা কেন প্রয়োজন? সত্য বলতে, নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করা অবশ্যই প্রয়োজন আছে। কেননা, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বরের মাধ্যমে যেভাবে রাস্তাঘাট সংস্কার করা হয় সেটি নামেমাত্র রাস্তা। বর্ষাকালে এর চিহ্ন পর্যন্ত পাওয়া যায় না। তাই শুধু নামে রাস্তা নয়, চলাচলের উপযোগী করে নতুন রাস্তা নির্মাণ এবং পুরনো রাস্তা সংস্কার করার জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন মহলের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
মোঃ মানিক উল্লাহ,
মাজগ্রাম, এনায়েতপুর, সিরাজগঞ্জ।





বিটেকে ওয়াই-ফাই সেবা চালু করুন
সংযোগ চালু না করায় ইন্টারনেট সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (বিটেক)-এর শিক্ষার্থীরা। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট সেবা বিতরণের লক্ষ্যে সরকার গত নভেম্বর মাসে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবলের মাধ্যমে কালিহাতী সদর উপজেলা থেকে বিটেক ক্যাম্পাস পর্যন্ত ওয়াই-ফাই সংযোগের লাইনের কাজ করে। কিন্তু কাজ শেষ হওয়ার পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও অজানা কারণে সেবা দেওয়া হচ্ছে না। যার ফলে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেটের ব্যবহার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে বারবার বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) এবং বিটেক কর্র্তৃপক্ষকে অবহিত করা হলেও সমস্যার কোনো সুরাহাই হচ্ছে না। এদিকে সরকার সকল সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করছে। পরিশেষে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত আবেদন এই যে, অবিলম্বে বিটেকে ওয়াই-ফাই সংযোগ চালু করে শিক্ষার্থীদের ইন্টানেট সেবা প্রদান করুন।
আবীর বসাক,
শিক্ষার্থী, বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার কলেজ (বিটেক), কালিহাতী, টাঙ্গাইল।





প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সমীপে
এক বছরের দরখাস্ত পরের বছর পরীক্ষা এর পরের বছর ভাইভাসহ চ‚ড়ান্ত নিয়োগ। শুনেছি এসব সমস্যার কারণেই প্রাথমকি ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়কে আলাদা মন্ত্রণালয় করা হয়েছে। তারপরও কোনো পরিবর্তন নেই। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর আবেদন করা হলেও এ পর্যন্ত নিয়োগ পরীক্ষার কোনো খবর নেই। এ যেন দায়িত্বহীনতার বহিঃপ্রকাশ। আবার পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পারলাম কয়েক বছর আগের রেজি. প্রাথমিকে প্যানেলভুক্ত শিক্ষকদের নিয়োগ দেয়া হবে। হাস্যকর ব্যাপার হলো, যে সময় রেজি. প্রাথমিকে এই শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা হয় সে সময় এসব বিদ্যালয় সরকারিকরণের ঘোষণা হয়নি। শুধু লিখিত পরীক্ষা শেষ করেই এই প্যানেল করা হয়। দীর্ঘ কয়েক বছর পর আবার সেই প্যানেল শিক্ষকদের মেধা যাচাই ছাড়াই নিয়োগ করা হচ্ছে, তাও আবার প্রায় ৩৬,০০০ শিক্ষককে। এভাবে শিক্ষক নিয়োগে কি মেধার বিকাশ ঘটবে বা মেধাবী শিক্ষক পাওয়া যাবে? প্রকৃত মেধার বিচার না করে এবং নিয়োগের পরে সরকারি ঘোষণা হওয়ার রেজি. প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ঢালাওভাবে এত শিক্ষক নিয়োগ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের শিক্ষার জন্য অশনি সংকেত। অতএব ঢালাওভাবে রেজি. প্রাথমিককে আগের প্যানেলভুক্ত শিক্ষকদের নিয়োগ না দিয়ে মেধাবী কিছু শিক্ষককে প্যানেল থেকে নিয়োগ দিন। বাকিরা নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী আবারও নিয়োগ, লিখিত পরীক্ষা এবং মৌখিক পরীক্ষা দিয়ে যোগ্যতা যাচাই করুন।
মোছা. তুহিন আখতার,
 লালমাটিয়া, ঢাকা।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (2)
অমৃত সূত্রধর ১৬ আগস্ট, ২০১৭, ৮:১৫ এএম says : 0
আমি নোয়াখালীর,কবিরহাট উপজেলার গংগাপুর গ্রামের অধীবাসী। গ্রামাঞ্চলের রাস্তাঘাট সংস্কার করুন ৬৮ হাজার গ্রাম নিয়ে গঠিত আমাদের এই বাংলাদেশ। এ দেশের প্রত্যেকটি গ্রামে রয়েছে অসংখ্য রাস্তাঘাট। আর এসব রাস্তাঘাট ভাঙ্গাচোরা হওয়ায় চলাচলের সময় গ্রামের মানুষকে প্রায়ই বিপাকে পড়তে হয়। বিশেষ করে, বর্ষাকালে এর মাত্রা যেন বহুগুণে বেড়ে যায়। তাই বর্ষা মৌসুমের পূর্বেই গ্রামের রাস্তাঘাট সংস্কার করা প্রয়োজন। সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকার যদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে প্রত্যেকটি গ্রামের রাস্তাঘাট সংস্কার করতে পারে; তাহলে হয়তো মানুষের ভোগান্তির পরিমাণ কিছুটা হলেও কমে যাবে। কারো মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে, সরকার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত রাস্তাঘাট সংস্কার করে চলছে; তারপরও নতুন পরিকল্পনা কেন প্রয়োজন? সত্য বলতে, নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করা অবশ্যই প্রয়োজন আছে। কেননা, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বরের মাধ্যমে যেভাবে রাস্তাঘাট সংস্কার করা হয় সেটি নামেমাত্র রাস্তা। বর্ষাকালে এর চিহ্ন পর্যন্ত পাওয়া যায় না। আমাদের গ্রামের রাস্তা পাতাইল্লাপোল টু সুইচ গেট রাস্তাটা আমি জন্মের পর থেকে দেখে আসছি প্রতি বর্ষা হাটু সমেত পানি উঠে কিছু কিছু জাগায় খাল আর রাস্তায় সম পরিমান পানি থাকে, অনেক বার আবেদন করার পর ও এই রাস্তা পাকাকরন করা হয়নি। আমাদের দূরভোগের কমতি নেই। তাই কর্তৃকপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যেন অনতিবিলম্বে আমাদের এই রাস্তা পাকাকরন করা হয়। শুধু নামে রাস্তা নয়, চলাচলের উপযোগী করে নতুন রাস্তা নির্মাণ এবং পুরনো রাস্তা সংস্কার করার জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন মহলের সুদৃষ্টি কামনা করছি। অমৃত সূত্রধর গংগাপুর,কবিরহাট , নোয়াখালী
Total Reply(0)
Md Afzal Ahmad ১৩ জুলাই, ২০১৮, ১০:৩৫ এএম says : 0
এখানে আমি বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার জলিলপুর গ্রামের অধীবাসী। গ্রামাঞ্চলের রাস্তাঘাট সংস্কার করুন ৬৮ হাজার গ্রাম নিয়ে গঠিত আমাদের এই বাংলাদেশ। এ দেশের প্রত্যেকটি গ্রামে রয়েছে অসংখ্য রাস্তাঘাট। আর এসব রাস্তাঘাট ভাঙ্গাচোরা হওয়ায় চলাচলের সময় গ্রামের মানুষকে প্রায়ই বিপাকে পড়তে হয়। বিশেষ করে, বর্ষাকালে এর মাত্রা যেন বহুগুণে বেড়ে যায়। । সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকার যদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে প্রত্যেকটি গ্রামের রাস্তাঘাট সংস্কার করতে পারে; তাহলে হয়তো মানুষের ভোগান্তির পরিমাণ কিছুটা হলেও কমে যাবে। কারো মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে, সরকার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত রাস্তাঘাট সংস্কার করে চলছে; তারপরও নতুন পরিকল্পনা কেন প্রয়োজন? সত্য বলতে, নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করা অবশ্যই প্রয়োজন আছে। কেননা, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বরের মাধ্যমে যেভাবে রাস্তাঘাট সংস্কার করা হয় সেটি নামেমাত্র রাস্তা। বর্ষাকালে এর চিহ্ন পর্যন্ত পাওয়া যায় না। আমাদের গ্রামের রাস্তা জলিলপুর খেয়াঘাট থেকে জলিলপুর শাহী ঈদগাহ মাঠ হয়ে কচমার হাওরের ব্রিজ পর্যন্ত অথাৎ আব্দুল মজিদের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তাটা আমি জন্মের পর থেকে দেখে আসছি প্রতি বর্ষা হাটু সমেত পানি উঠে কিছু কিছু জাগায় খাল আর রাস্তায় সম পরিমান পানি থাকে, অনেক বার আবেদন করার পর ও এই রাস্তা পাকাকরন করা হয়নি। ঈদগাহ মাঠ থেকে কচমার হাওরের ব্রিজ এই রাস্তাটির মাঝে আবার একটি বক্স কালবার্ট দিতে হবে গোলাম মোস্তফা সাহেবের জমিতে। এটা না দিলে শত শত কৃষকের সোনার ফসল পানির নিচে তলিয়ে যাবে।অনেক ছাত্রছাত্রীরা এই জলিলপুরে খেয়া পার হয়ে এই রাস্তা দিয়ে স্কুল কলেজে যায়। বৃষ্টির কারনে রাস্তা কাদায় ভরপুর থাকে। পিচ্ছিল খেয়ে অনেকে পড়ে যেয়ে বইপত্র কাপড় চোপড় নস্ট হয়ে যাওয়ার ফলে স্কুল কলেজে না যেয়ে আবার বাড়িতে ফিরে যায়।আবার ঈদগাহ মাঠ থেকে আব্দুল হালিমের বাড়ি হয়ে রহিমপুরের মোহাম্মদালীর দোকান পর্যন্ত রাস্তাটি অনেবার আবেদন করার পরও পাকা করা হয়নি। না আমাদের দূরভোগের কমতি নেই। তাই কর্তৃকপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যেন অনতিবিলম্বে আমাদের এই রাস্তা পাকাকরন করা হয়। শুধু নামে রাস্তা নয়, চলাচলের উপযোগী করে নতুন রাস্তা নির্মাণ এবং পুরনো রাস্তা সংস্কার করার জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন মহলের সুদৃষ্টি কামনা করছি। আফজাল আহমদ জলিলপুর ও রহিমপুর, বিশ্বম্ভরপুর, সুনামগঞ্জ।
Total Reply(0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন