সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

শান্তি ও সমৃদ্ধির পথ ইসলাম

ইমাম বোখারীর দেশে

উবায়দুর রহমান খান নদভী | প্রকাশের সময় : ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১২:০৩ এএম | আপডেট : ১:১৭ পিএম, ৩০ অক্টোবর, ২০১৯

আল্লাহর কিতাব মহাগ্রন্থ আল কোরআনের পর দুনিয়ার বিশুদ্ধতম কিতাব হাদীস সংকলন বোখারী শরিফ। এটি একজন অনারবের অনন্য অবদান। তার জন্ম মধ্য এশিয়ার উজবেকিস্তানে। পাশে তাজিকিস্তান, কাজাখস্তান, আজারবাইজান, চেচনিয়া ইত্যাদি। পশ্চিমে বাড়তে থাকলে ইউক্রেন, রাশিয়া, চেক ইত্যাদি। সাথে কৃষ্ণ সাগর। যার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলো ইতিহাসের আকর। দক্ষিণে পর্বতমালা। নূহ (আ.)-এর কিশতি যে পাহাড়ে গিয়ে ভিড়েছিল সেই জুদী পর্বত। অল্প পশ্চিম উত্তরে সদ্দে সিকান্দরী।

ছয়টি মুসলিম রাষ্ট্র দখল করে মোট পনেরটি রাষ্ট্র নিয়ে ১৯১৭ সালে গঠিত হয় সোভিয়েত ইউনিয়ন। এলাকাটি ইসলামের আওতায় এনেছিলেন নবী করিম (সা.)-এর চাচাতো ভাই কুসাম ইবনে আব্বাস (রা.)। তিনি আধ্যাত্মিক শক্তি বলে অলৌকিক কারামত প্রদর্শন করে উত্তর বিশ্বের এই বিশাল অঞ্চলটিকে ইসলামের ছায়াতলে নিয়ে আসেন। সাহাবীদের হাতে বিজিত অঞ্চল চিরস্থায়ীভাবে হাতছাড়া হয় না। মাত্র ৭০ বছরের ব্যবধানে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যায়। ১৯৯২ সালের মধ্যে ছয়টি মুসলিম রাষ্ট্র আবার স্বাধীন হয়।

কমিউনিস্ট বিপ্লবের ফলে শত শত বছরের মুসলিম ঐতিহ্য স্থাপনা ও সমাজ ধুলায় মিশে যায়। একসময়ের তুর্কি খেলাফতের অধীনস্থ গোটা এলাকাটি পরিণত হয় মৃত্যুপুরীতে। কমপক্ষে ৬০ লাখ মানুষকে হত্যা করা হয়। নিষিদ্ধ হয় ইসলাম, কোরআন, নামাজ, মসজিদ, মাদরাসা, হিজাব ও বোরকা। ইমাম বোখারীর দেশ পরিণত হয় বিধ্বস্ত কবরস্থানে। অস্ত্রের জোরে নয়, মুসলমানদের নিরব মেহনতে আল্লাহর রহমত কার্যকর হয়। ত্যাগ কোরবানি কাজে লাগে। কমিউনিস্টদের হাতে শহীদ জনৈক হায়দারের পুত্র সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট ও পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি মিখাইল গর্বাচেভ নিজেই কমিউনিস্টদের স্বর্গ ভেঙে টুকরো টুকরো করে মাটির সমতলে নিয়ে আসেন। ধীরে ধীরে ইসলামের নিদর্শন স্পষ্ট হতে থাকে। মরা গাঙে জোয়ার আসার মতোই নতুন করে জেগে ওঠে মুসলিম মধ্য এশিয়া।

ধ্বংসপ্রাপ্ত মীরে আরব মাদরাসা, ইমাম বোখারীর নিজ প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি আল্লামা আবুল হাসান আলী নদভী রহ. আরবদের সমন্বয়ে ট্রাস্ট গঠন করে পুনঃনির্মাণ ও চালু করেন। শত শত প্রতিষ্ঠান নতুন করে সুসজ্জিত হয়। কাছেই নকশবন্দ। প্রায় বছরখানেক যাবৎ আধ্যাত্মিক ব্যক্তিবর্গ, আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখের আসা যাওয়া বাড়ছে। মাস দু’য়েক আগে ইমাম বোখারী কমপ্লেক্সে আল্লামা মুফতি তকী উসমানী গিয়েছিলেন। ইমাম বোখারীর জায়গাটিতে বোখারী শরিফ কিছু অংশ তেলাওয়াত করেছেন। গত মাসে দেওবন্দের দুই বড় মুহাদ্দিস সেখানে গিয়ে বেড়িয়ে এসেছেন।

হযরত বাহাউদ্দিন নকশবন্দী (রহ.)-এর ওফাত ৭০০ বার্ষিকী উপলক্ষে দুনিয়াব্যাপী সাড়া পড়েছে। দলে দলে আলেমরা উজবেকিস্তান আসা-যাওয়া করছেন। এবার ১৮টি ভাষায় বোখারী শরিফ অনুবাদের মোড়ক উন্মোচন হবে। একদিনের প্রোগ্রামে অভাজনকে চিফ গেস্ট করা হয়েছে। সেখানে দুনিয়ার অন্য অনেক মনীষীর সাথে তাদের তুলনায় এই শিক্ষার্থীর ছবিসহ পোস্টার প্ল্যাকার্ড ফেস্টুনও ঝুলছে। বোখারী শরিফের একটি সবকও তার জিম্মায় সঁপে দেয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে নানা স্কুল অব থটের প্রায় ৮০ জন এবার যাচ্ছেন। রয়েছেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবীণ শিক্ষক, ইসলামী আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট মেম্বার প্রফেসর ড. মো. আব্দুস সালাম। বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব মাওলানা শাব্বীর আহমাদ মোমতাজীর নেতৃত্বে জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের একটি প্রতিনিধিদল। এতে আছেন, মাওলানা আ খ ম আবু বকর সিদ্দিক, ড. মো. ইদ্রিস খান, মাওলানা নুরুল ইসলাম, মাওলানা আনসার উল্লাহ, মাওলানা নোমান আহমাদ প্রমুখ। বোখারার সে মিলন মেলায়, তিরমিজের পুণ্যভূমিতে, নকশবন্দের আনন্দ ভুবনে ৮৩টি দেশের যত মানুষ কেউই আমাদের কাছে পর নন। যেমন বাংলাদেশীরা তেমনই মরক্কোর রাবাত থেকে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা পর্যন্ত মুসলিম বিশ্বের বোখারী ও নকশবন্দী প্রেমী সব লোক। শুধু তাই নয়, আমেরিকা থেকে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত এমন অঞ্চল নেই, যেখানে বোখারী শরিফ পৌঁছেনি আর সেখান থেকে লোক আসবে না। আর নকশবন্দী তরীকা তো মোজাদ্দেদী রূপরেখাসহ গোটা পৃথিবীতেই জড়িয়ে আছে, বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশ্বাস চেতনা মমতা নৈতিকতা মানবিক মূল্যবোধ ও শ্রেষ্ঠতম জীবন চেতনার ধারক হয়ে।

আজ সকালে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের তাশখন্দগামী ফ্লাইটটি যখন ট্রানজিট নেয়ার জন্য ঢাকা থেকে দুবাইয়ের পথে উড়তে শুরু করবে, তখন আমার চোখে একটি অদেখা সেতুবন্ধ ধরা পড়বে। আমি দেখব, ৭০০ বছর আগে নকশবন্দী পীর জাহাঙ্গীর সিমনানী পারস্য থেকে বাংলার রাজধানীতে আখি সিরাজ, আলাউদ্দিন আলাওল হক, নূর কুতবে আলমদের নির্মাণ করেছিলেন, যাদের হাতে তৈরি মুসলমানের এই বাংলাদেশ। ধর্ম সমাজ সংস্কৃতি ও মানবতার মসলায় যে বাংলাদেশ তারা তৈরি করে গেছেন। ইয়ামেন থেকে তুরস্কের কোনিয়া হয়ে বাগদাদ, এরপর লাহোর মুলতান দিল্লি গৌড় সোনারগাঁও পাড়ি দিয়ে জীবনের শেষ ধাপে যিনি বাংলাকেই নিজের ঠিকানা হিসাবে গ্রহণ করে নিয়েছিলেন। হযরত শাহ জালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাদেরই ভক্ত কিছু লোক ছুটে চলেছি ইমাম বাহাউদ্দিন নকশবন্দী (রহ.)-এর দেশে। ইমাম মোহাম্মাদ ইবনে ইসমাঈল বোখারীর শহরে। শত সহস্র জ্ঞানী দার্শনিক লেখক কবি ও আধ্যাত্মিক মনীষীর স্মৃতিবিজড়িত বোখারা-সমরকন্দের পথে পথে একটু ঘুরব বলে। কিছুই তো শেষ হয়ে যায় না। সেখানে গিয়ে আমরা হয়তো অতীতকে খুঁজে পাবো। সাথে নিয়ে যাচ্ছি আমাদের অতীত। হযরত শাহ জালালের পুণ্য স্বদেশ থেকে বাহাউদ্দিন নকশবন্দীর মাতৃভূমিতে। সেতুবন্ধনটি যেমন আলোয় নির্মিত, তেমনই আমাদের বয়ে নিয়ে যাওয়া বিষয়গুলোও ভক্তি প্রেম-প্রীতি ভালোবাসা প্রজ্ঞা ও পাঠের।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (23)
আবদুল কাদের ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২২ এএম says : 0
যারা ওখানে যাচ্ছেন তারা সত্যি সৌভাগ্যবান
Total Reply(0)
কামরুজ্জামান ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২৪ এএম says : 0
আপনাদের জন্য অনেক দোয়া রইলো।
Total Reply(0)
শফিক রহমান ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২৫ এএম says : 0
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যদি কখনও সুযোগ দেন তাহলে ওখানে যাওয়ার ইচ্ছে আছে। আল্লাহ যেন কবুল করেন। আমিন
Total Reply(0)
কাওসার আহমেদ ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২৬ এএম says : 0
লেখাটি পড়ে ইমাম বোখারীর দেশে যাওয়ার আগ্রহটা আরও বেড়ে গেলো।
Total Reply(0)
ইমরান ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১:২৮ এএম says : 0
আশা করি ফিরে এসে ধারাবাহিকভাবে ওখানকার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখবেন।
Total Reply(0)
বাবুল ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১:৩০ এএম says : 0
ওসব জায়গায় গেলে মনীষীদের স্মৃতি বিজড়িত জায়গা দেখলে অনেক কিছু জানার সুযোগ হবে।
Total Reply(0)
এনায়েত উল্লাহ ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১:৩১ এএম says : 0
আল্লাহ আপনাদের এই সফরকে কবুল ও মঞ্জুর করুক এই প্রার্থনা করছি
Total Reply(0)
Mohammed Abdul Awal Talukder ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ৩:০১ এএম says : 0
I went to Uzbekistan,I have visited Buckara,Samarkhand and Taskhend.Alhamdhulillah I have visited Imam Bukharay and Baharuddin Naksaband complex,Hartok the village of Imam Bukhary,I performed Johar Namaz at local mosque in Hartok.I gave a status in my FB and explained details.Very Nice country, nice people,people are very friendly and helpfull.You never forget the islamic cultures,I recommend to visit Imam Bukhary Baharuddin Naksaband complex,Zinda Gur mosque,Bibi Khanam mosque etc,I spend 10 days in Ubekistan,I enjoyed lots.
Total Reply(0)
দীনমজুর কহে ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ৬:৫৪ এএম says : 0
ওবায়দুর রহমান খান নদভী সাহেব ভক্তি পুর্ন সালাম রইল।আপনাকে ধন্যবাদ। অনেক অজানা কথা জানলাম।ঘুরে আশার পর স্বচোখেঁ দেখা সচিত্র প্রতিবেদন সহ ধারাবাহিক লেখা চাই।আপনার শুভগমন সুসাস্হ দীর্ঘায়ু কামনা করি।বোখারীর জন্ম ভুমিতে বসে দেশের জন্য ও আমাদের জন্য দোয়া করবেন।আমিন ছুম্মা আমিন।।
Total Reply(0)
মোঃ আনোয়ার আলী ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ৬:৫৮ এএম says : 0
আল্লাহ! আমাদেরকেও যাওয়ার তৌফিক দিক।
Total Reply(0)
Muhibul Hasan ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১০:২২ এএম says : 0
Allahpak Ai Mubarok Sofor Kobul Korun, Amin.
Total Reply(0)
Muhibul Hasan ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১০:২৩ এএম says : 0
Amin
Total Reply(0)
Zahir Rahan ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১০:৩৪ এএম says : 1
আমরা সকল মুসলিম বোখারী শরীফ এই কিতাব অধ্যায়ন করি সকল মাদ্রাসায় বোখারী শরীফ অধ্যায়ন ছাড়া আলেম হওয়া যায় না অথছ এই কিতাবে প্রিয় নবীজির হাজার হাজার সহিহ হাদিস আছে পড়ানো হয় কিন্তু মানা ও আমল করতে বল্লে এটা আমাদের মাযহাবে নাই অথছ বোখারী শরীফ পড়ে আলেম হলো আর বলে কি? আল্লাহর রাসুল বলেছেন আমি তোমাদের জন্য দুই টি জিনিস রেখে গেলাম কোরআন ও সুন্নাহ তা হলে হাদিসে আছে কি আমরা করছি কি? আমার প্রশ্ন
Total Reply(2)
M.H.Masud ২১ মার্চ, ২০২০, ৭:৫৫ এএম says : 1
বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে নিজে নিজে চিকি‌ৎসা করা যেমন বিপজ্জনক, ভাল-র পরিবর্তে খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা বেশী, তেমনি হদীছের উপর যারা বিশেষজ্ঞ তাদের পরামর্শ ছাড়া হাদীছ প্র্যাকটিস করা তার চেয়েও বিপজ্জনক। কিছু কিছু ব্যপার আছে যা বিশেষজ্ঞের উপর ছেড়ে দেয়াই ভাল।"আল্লাহর রাসুল বলেছেন আমি তোমাদের জন্য দুই টি জিনিস রেখে গেলাম কোরআন ও সুন্নাহ তা হলে হাদিসে আছে কি আমরা করছি কি?" - আমার প্রশ্ন মাযহাব কি কোরআন ও সুন্নাহর বাহিরের কিছু। কোরআন ও সুন্নাহ এর আলোকেই তো মাযহাব তৈরী করা হয়েছে। তাহলে আপনাদের মাযহাব মানতে এত আপত্তি কেন?যারা বোখারী শরীফ পড়তে পড়তে চুল দাড়ি পেঁকে ফেলেছে, তাদের চেয়ে আপনি বুখারী শরীফ বেশী বুঝে ফেলেছেন?
asif ১০ এপ্রিল, ২০২০, ১:২৩ এএম says : 0
he vhi amader desh er prob to atai..bukari pore but mane immam der kotha..hanafi ki bolse o,um ki bolse fikah ki bolse abar apni odi bukarir refarence dekahn bolbe vhai banglai duita hadish poira apni ki sob bue gesen>>amader huzur gulir chok ondho kore dise allah...
Md.Rezaul Karim ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১০:৩৫ এএম says : 0
আল্লাহ! আমাদেরকেও যাওয়ার তৌফিক দিক।
Total Reply(0)
llp ৩০ অক্টোবর, ২০১৯, ১১:২৪ এএম says : 0
Thanks for good research. Could you please make a little more relevant research on our history. Pathan in Pak-Ind region claim that leaders of their tribe visited Makkah shortly after conquest of Makkah and became muslim by the blessed hand of Prophet Muhammad (AS). Pathan name was given to them by Prophet Muhammad (as). Khalid bin walid (ra) gave one of his daughter in marriage to them. They return and establish islam in Ind-Pak region. If this is true then Muslims of south asia were also cofounder of Islam which is great thing.
Total Reply(0)
Omar ১০ নভেম্বর, ২০১৯, ৩:২৩ পিএম says : 0
Masha Allah Great Idea, Allah Apnader Kobul Korun, Amin !
Total Reply(0)
Abdul Jalil ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১১:৪৬ এএম says : 0
If you are going there for only visit purpose, It is not good deed but I suggested them please follow Bhukai Hadis
Total Reply(0)
শাহ আংগুর ১ জানুয়ারি, ২০২০, ১২:৪৩ পিএম says : 0
আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন আপনাদের সফর সফল করুন আমিন,২য়ত,আপানাদের কাছে আমার অনুরোধ রহিল বুখারী শরিফ,বাংলায় তরমজমা করে প্রতিটা স্কুল কলেজ মাদ্রাসা বিশ্ব বিদ্যালয়ে,দেশের প্রতিটা মসজিদ পাঠাগার ,ও পাবলিক পাঠাগার ,বিনামুল্যে বা স্বল্প মুল্যে বিতরণ ও অধ্যয়ণের ব্যবস্হা করত:ট্রাস্ট গঠন করুন,তাতে মসলিন উম্মাহর যার পর নাই উপকার সাদিত হবে।
Total Reply(0)
নিসারুল ইসলাম ১৭ জানুয়ারি, ২০২০, ১১:৫১ এএম says : 0
আল্লাহ্ আপনার সফর সফল করুন । ফিরে এসে সেখানকার বিস্তারিত নিবন্ধ/প্রতিবেদন আশা করছি ।
Total Reply(0)
ওমর ফারুক ২৮ জানুয়ারি, ২০২০, ১০:৩৯ পিএম says : 0
আহ্! যদি যেতে পারতাম!
Total Reply(0)
Mohammad Abdul Matin ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৩১ এএম says : 0
আশা করি ফিরে এসে ধারাবাহিকভাবে ওখানকার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখবেন।
Total Reply(0)
Mohammad Abdul Matin ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৩১ এএম says : 0
আশা করি ফিরে এসে ধারাবাহিকভাবে ওখানকার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখবেন।
Total Reply(0)
এ,এফ,এম আব্দুল কাইয়ুম ২৮ জুন, ২০২০, ৭:০২ পিএম says : 0
ছাত্র জীবন থেকেই ইমাম বুখারী(র) এর দেশ সম্পর্কে খুবই জানার আগ্রহ ছিল। এবং এ লেখাটি পড়ে সফর করার জন্য খুবই ইচ্ছে করছে। যদি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কবুল করতেন।
Total Reply(0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন