বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪, ১২ আষাঢ় ১৪৩১, ১৯ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

নিবন্ধ

চিঠিপত্র : কোটা বাড়ানো হোক

প্রকাশের সময় : ১৭ আগস্ট, ২০১৬, ১২:০০ এএম

দেশে দিনদিন উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা সে অনুযায়ী কম। ফলে বাধ্য হয়ে তাদের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে ঝুঁকতে হচ্ছে। সেখানে খরচ তুলনামূলক বেশি হওয়ায় অনেক মেধাবী ও দরিদ্র শিক্ষার্থীর পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠে না বেসরকারিতে পড়াশোনা করার। ফলে তাদের উচ্চশিক্ষা নেয়ার সুযোগ কমে যাচ্ছে। হয়ত এসব বিবেচনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে দরিদ্র ও মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৩ শতাংশ বিনা বেতনে পড়ালেখার সুযোগ রাখা হয়েছে। যদিও ৩ শতাংশ খুব বেশি না। এটা আরও বাড়ানো যেতে পারে। তাহলে অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থী এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে তাদের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে পারবে বলে মনে করি। এ জন্য সরকারের এ বিষয়ে সুনজর দেয়া উচিত।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০ অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মোট আসনের ৬ শতাংশ দরিদ্র ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের সম্পূর্ণ বিনা বেতনে ভর্তি করানোর কথা। এরমধ্যে ৩ শতাংশ দরিদ্র পরিবারের জন্য এবং বাকি ৩ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের জন্য বলা আছে। বিদ্যমান এ আইনে এ হার যদি আরও বাড়ানো যায় তাহলে বর্তমানের চেয়ে আরও অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষা লাভের পথ তৈরি হবে।
নোশিন ওবায়েদ, সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়।

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার রাস্তাঘাট সংস্কার করুন
সাম্প্রতিক দেশের ১৬টি জেলার কয়েক লক্ষাধিক
মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছিল। ফলে এসব এলাকার মানুষের ঘরবাড়ি, জমির ফসল
প্রভৃতি জিনিসের পাশাপাশি
রাস্তাঘাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। যার কারণে- মানুষের দুর্ভোগ এখনও শেষ হয়নি। বলা যায়, এসব রাস্তাঘাট শিশু ও বৃদ্ধদেরজন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। তাই এসব রাস্তাঘাট অতিদ্রুত সংস্কার করা
প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে সরকারি উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি। সরকার যদিপরিকল্পনা গ্রহণ করে এসবরাস্তাঘাট সংস্কার করতে পারে; তাহলে মানুষের দুর্ভোগ কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। গ্রামীণ অর্থনীতি আরো চাঙা হবে।
মোঃ মানিক উল্লাহ
গ্রাম : মাজগ্রাম,ডাকঘর : বেতিল হাটখোলা,থানা : এনায়েতপুর,জেলা : সিরাজগঞ্জ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন